চৌদ্দগ্রাম প্রতিনিধি
উত্তরা মাইলস্টোন স্কুলে প্রশিক্ষণরত যুদ্ধ বিমান বিধ্বস্তে অগ্নিদগ্ধ হয়েছেন কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের দুই যমজ বোন।
চতুর্থ শ্রেণীর শিক্ষার্থী সারিনা জাহান ২০% ও সাইবাহ জাহান ৮% দগ্ধ হয়েছে। বর্তমানে ন্যাশনাল বার্ণ ইন্সটিটিউটের সিসিইউতে চিকিৎসাধীন রয়েছে। তারা উপজেলার বাতিসা ইউনিয়নের কুলিয়ারা গ্রামের বাসিন্দা উত্তরার ব্যবসায়ী এয়াসিন মজুমদারের সন্তান।
জানা গেছে, সোমবার দুপুরে স্কুল ছুটির কিছুক্ষণ আগে মাইলস্টোন স্কুলে প্রশিক্ষণরত যুদ্ধ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে বহু হতাহত হয়েছে। খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, ফায়ার সার্ভিস, স্বেচ্ছাসেবী ও স্থানীয় জনগণ ঘটনাস্থলে পৌছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে স্কুলের আহত ছাত্র-ছাত্রীদের উদ্ধার করে।
এ সময় চৌদ্দগ্রামের এয়াছিন মজুমদারের যমজ মেয়ে সারিনা জাহান ও সাইবাহ জাহানকে দগ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে। খবর পেয়ে এয়াছিন মজুমদার ও তার স্ত্রী আকলিমা আক্তার মাইলস্টোন স্কুলে গিয়ে দুই মেয়েকে খুঁজে না পেয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে খবর পেয়ে ন্যাশনাল বার্ণ ইন্সটিটিউটে খোঁজ পান। বর্তমানে তারা বার্ণ ইন্সটিটিউটের সিসিইউতে ভর্তি রয়েছে। চিকিৎসকরা এখন তাদেরকে আশঙ্কামুক্ত বলেছেন। তবে আহত সারিনা জাহান ও সাইবাহ জাহানের মাঝে এখনো আতঙ্ক ও ভয় কাজ করছে। দুই মেয়ের এমন অবস্থায় কান্নাকাটি করছেন মা আকলিমা আক্তার। সন্তানের সুস্থ্যতা কামনায় দেশবাসীর নিকট দোয়া চেয়েছেন তিনি।
ওই শিক্ষার্থীদের বাবা ইয়াছিন মজুমদার টেলিফোনে জানান, যমজ দুই মেয়ে সারিনাহ জাহান ও সাইবাহ জাহান (১০) মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী। বিমান বিধ্বস্তের সময় তারা শ্রেণিকক্ষে ছিল। এখন তারা ন্যাশনাল বার্ন ইউনিটে ভর্তি আছে।
এদিকে ইয়াসিন মজুমদারকে সান্ত্বনা দিতে জাতীয় বার্ন ইউনিটের লিফটের-৭ দেখতে গিয়েছেন জাতীয় সামাজিক সংগঠন আনন্দ সংঘের উপদেষ্টা শাহীন আহমদ খান, প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ আল-আমীন রাসেল, কেন্দ্রীয় সদস্য শরিয়ত উল্লাহ্ রাজিবসহ চৌদ্দগ্রামের বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার মানুষ।
আহত শিক্ষার্থীদের বাবা এয়াসিন মজুমদার আরও জানান , বিমান বিধ্বস্তের সময় দুই মেয়ে স্কুলের বারান্দায় ছিল। দুর্ঘটনার পর উদ্ধারকর্মীরা অন্যদের সঙ্গে আমার দুই মেয়েকেও উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। বর্তমানে তারা জাতীয় বার্ন ইউনিটে সিসিইউতে রয়েছে। তবে আতঙ্কগ্রস্ত মেয়েরা বারবার চিৎকার দিয়ে উঠছে।
উত্তরা মাইলস্টোন স্কুলে প্রশিক্ষণরত যুদ্ধ বিমান বিধ্বস্তে অগ্নিদগ্ধ হয়েছেন কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের দুই যমজ বোন।
চতুর্থ শ্রেণীর শিক্ষার্থী সারিনা জাহান ২০% ও সাইবাহ জাহান ৮% দগ্ধ হয়েছে। বর্তমানে ন্যাশনাল বার্ণ ইন্সটিটিউটের সিসিইউতে চিকিৎসাধীন রয়েছে। তারা উপজেলার বাতিসা ইউনিয়নের কুলিয়ারা গ্রামের বাসিন্দা উত্তরার ব্যবসায়ী এয়াসিন মজুমদারের সন্তান।
জানা গেছে, সোমবার দুপুরে স্কুল ছুটির কিছুক্ষণ আগে মাইলস্টোন স্কুলে প্রশিক্ষণরত যুদ্ধ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে বহু হতাহত হয়েছে। খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, ফায়ার সার্ভিস, স্বেচ্ছাসেবী ও স্থানীয় জনগণ ঘটনাস্থলে পৌছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে স্কুলের আহত ছাত্র-ছাত্রীদের উদ্ধার করে।
এ সময় চৌদ্দগ্রামের এয়াছিন মজুমদারের যমজ মেয়ে সারিনা জাহান ও সাইবাহ জাহানকে দগ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে। খবর পেয়ে এয়াছিন মজুমদার ও তার স্ত্রী আকলিমা আক্তার মাইলস্টোন স্কুলে গিয়ে দুই মেয়েকে খুঁজে না পেয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে খবর পেয়ে ন্যাশনাল বার্ণ ইন্সটিটিউটে খোঁজ পান। বর্তমানে তারা বার্ণ ইন্সটিটিউটের সিসিইউতে ভর্তি রয়েছে। চিকিৎসকরা এখন তাদেরকে আশঙ্কামুক্ত বলেছেন। তবে আহত সারিনা জাহান ও সাইবাহ জাহানের মাঝে এখনো আতঙ্ক ও ভয় কাজ করছে। দুই মেয়ের এমন অবস্থায় কান্নাকাটি করছেন মা আকলিমা আক্তার। সন্তানের সুস্থ্যতা কামনায় দেশবাসীর নিকট দোয়া চেয়েছেন তিনি।
ওই শিক্ষার্থীদের বাবা ইয়াছিন মজুমদার টেলিফোনে জানান, যমজ দুই মেয়ে সারিনাহ জাহান ও সাইবাহ জাহান (১০) মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী। বিমান বিধ্বস্তের সময় তারা শ্রেণিকক্ষে ছিল। এখন তারা ন্যাশনাল বার্ন ইউনিটে ভর্তি আছে।
এদিকে ইয়াসিন মজুমদারকে সান্ত্বনা দিতে জাতীয় বার্ন ইউনিটের লিফটের-৭ দেখতে গিয়েছেন জাতীয় সামাজিক সংগঠন আনন্দ সংঘের উপদেষ্টা শাহীন আহমদ খান, প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ আল-আমীন রাসেল, কেন্দ্রীয় সদস্য শরিয়ত উল্লাহ্ রাজিবসহ চৌদ্দগ্রামের বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার মানুষ।
আহত শিক্ষার্থীদের বাবা এয়াসিন মজুমদার আরও জানান , বিমান বিধ্বস্তের সময় দুই মেয়ে স্কুলের বারান্দায় ছিল। দুর্ঘটনার পর উদ্ধারকর্মীরা অন্যদের সঙ্গে আমার দুই মেয়েকেও উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। বর্তমানে তারা জাতীয় বার্ন ইউনিটে সিসিইউতে রয়েছে। তবে আতঙ্কগ্রস্ত মেয়েরা বারবার চিৎকার দিয়ে উঠছে।