এক ম্যাচ বিরতি দিয়ে আবারও এমএলএসে জোড়া গোল করেছেন লিওনেল মেসি। জোড়া গোলে ইন্টার মায়ামিকে ৫-১ ব্যবধানে জেতানোর পথে রোনালদোর রেকর্ডও ভেঙেছেন আর্জেন্টাইন মহাতারকা।
আমার শহর স্পোর্টস ডেস্ক
মেজর লিগ সকারে (এমএলএস) টানা ৫ ম্যাচে জোড়া গোলের পর ৬ নম্বর ম্যাচে গোলহীন ছিলেন লিওনেল মেসি। সিনসিনাটির বিপক্ষে আর্জেন্টাইন মহাতারকার গোল না করার ম্যাচে হেরেছিল ইন্টার মায়ামিও। এক ম্যাচ বিরতি দিয়ে আজ রোববার আবারও জোড়া গোলে করেছেন মেসি। জয়ে ফিরেছে ইন্টার মায়ামিও।
এমএলএসের ম্যাচে নিউইয়র্ক রেড বুলসকে ইন্টার মায়ামি উড়িয়ে দিয়েছে ৫-১ গোলে। জোড়া গোলের পাশাপাশি সতীর্থের একটি গোলে অ্যাসিস্টও করেছেন মেসি। আর এ ম্যাচেই তিনি পেনাল্টিবিহীন গোলে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে ছাড়িয়ে গেছেন।
রেড বুল অ্যারেনার ম্যাচটিতে অবশ্য শুরুতেই ধাক্কা খেয়েছিল ইন্টার মায়ামি। ১৪ মিনিটে আলেক্সান্ডার হেকের গোলে পিছিয়ে পড়ে ফ্লোরিডার ক্লাবটি। তবে ব্যবধানটা ১০ মিনিটের বেশি ধরে রাখতে পারেনি রেড বুলস। মেসির বক্সের বাইরে থেকে করা দুর্দান্ত এক অ্যাসিস্টে মায়ামিকে সমতায় ফেরান জর্দি আলবা। মেসির সামনে এ সময় রেড বুলসের তিন খেলোয়াড় থাকলেও মুহূর্তের মধ্যে কী ঘটেছে, তাঁরা যেন বুঝতেই পারেননি।
এই গোলের মধ্যে দারুণ এক মাইলফলকও স্পর্শ করেছেন মেসি। এ নিয়ে ২০০৭ থেকে টানা ১৯ পঞ্জিকাবর্ষে ৩০ বা তার বেশি গোলে সরাসরি অবদান রাখলেন মেসি। বার্সেলোনার হয়ে শুরু করা এ ধারা মেসি ধরে রেখেছেন পিএসজি ও ইন্টার মায়ামিতেও। মেসির মাইলফলক স্পর্শ করা অ্যাসিস্টের পর প্রথমার্ধে আরও দুই গোল আদায় করে নেয় মায়ামি। ২৭ ও যোগ করা সময়ের তৃতীয় মিনিটে গোল দুটি করেন তেলাসকো সেগোভিয়া।
বিরতির পর দেখা মেলে মেসির একক প্রদর্শনীর। ৬০ মিনিটে সের্হিও বুসকেতসের অসাধারণ এক পাস ধরে গোলরক্ষককে ফাঁকি দিয়ে লক্ষ্য ভেদ করেন মেসি। এরপর ম্যাচের ৭৫ মিনিটে দারুণ ফিনিশিংয়ে মেসি করেন নিজের দ্বিতীয় ও দলের ৫ম গোলটি। আর এ গোলেই নিশ্চিত হয় ইন্টার মায়ামির ৫-১ গোলের জয়।
এ ম্যাচে জোড়া গোল করে মেসি পেনাল্টিবিহীন গোলের রেকর্ডে রোনালদোকে ছাড়িয়েছেন। পর্তুগিজ তারকার ৯৩৮ গোলের ৭৬৩টি ছিল নন-পেনাল্টি, যা ছিল রেকর্ড। আজকের জোড়া গোলে রোনালদোকে ছাপিয়ে মেসির নন-পেনাল্টি গোল ৭৬৪টি। আর ক্যারিয়ার গোলসংখ্যা ৮৭৪। রোনালদোর চেয়ে ১৬৭ ম্যাচ কম খেলেছেন মেসি।
এ জয়ের পর এমএলএসের ইস্টার্ন কনফারেন্সের পয়েন্ট তালিকার ৫ নম্বরে অবস্থান করেছে ইন্টার মায়ামি। ২১ ম্যাচে মেসিদের পয়েন্ট ১২ জয়, ৫ ড্র ও ৪ হারে ৪১। তবে পয়েন্ট তালিকার ওপরে থাকা চার দলই মায়ামির চেয়ে ৩টি করে ম্যাচ বেশি খেলেছে। ২৪ ম্যাচে ৪৭ পয়েন্ট নিয়ে সবার ওপরে ন্যাশভিল।
মেজর লিগ সকারে (এমএলএস) টানা ৫ ম্যাচে জোড়া গোলের পর ৬ নম্বর ম্যাচে গোলহীন ছিলেন লিওনেল মেসি। সিনসিনাটির বিপক্ষে আর্জেন্টাইন মহাতারকার গোল না করার ম্যাচে হেরেছিল ইন্টার মায়ামিও। এক ম্যাচ বিরতি দিয়ে আজ রোববার আবারও জোড়া গোলে করেছেন মেসি। জয়ে ফিরেছে ইন্টার মায়ামিও।
এমএলএসের ম্যাচে নিউইয়র্ক রেড বুলসকে ইন্টার মায়ামি উড়িয়ে দিয়েছে ৫-১ গোলে। জোড়া গোলের পাশাপাশি সতীর্থের একটি গোলে অ্যাসিস্টও করেছেন মেসি। আর এ ম্যাচেই তিনি পেনাল্টিবিহীন গোলে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে ছাড়িয়ে গেছেন।
রেড বুল অ্যারেনার ম্যাচটিতে অবশ্য শুরুতেই ধাক্কা খেয়েছিল ইন্টার মায়ামি। ১৪ মিনিটে আলেক্সান্ডার হেকের গোলে পিছিয়ে পড়ে ফ্লোরিডার ক্লাবটি। তবে ব্যবধানটা ১০ মিনিটের বেশি ধরে রাখতে পারেনি রেড বুলস। মেসির বক্সের বাইরে থেকে করা দুর্দান্ত এক অ্যাসিস্টে মায়ামিকে সমতায় ফেরান জর্দি আলবা। মেসির সামনে এ সময় রেড বুলসের তিন খেলোয়াড় থাকলেও মুহূর্তের মধ্যে কী ঘটেছে, তাঁরা যেন বুঝতেই পারেননি।
এই গোলের মধ্যে দারুণ এক মাইলফলকও স্পর্শ করেছেন মেসি। এ নিয়ে ২০০৭ থেকে টানা ১৯ পঞ্জিকাবর্ষে ৩০ বা তার বেশি গোলে সরাসরি অবদান রাখলেন মেসি। বার্সেলোনার হয়ে শুরু করা এ ধারা মেসি ধরে রেখেছেন পিএসজি ও ইন্টার মায়ামিতেও। মেসির মাইলফলক স্পর্শ করা অ্যাসিস্টের পর প্রথমার্ধে আরও দুই গোল আদায় করে নেয় মায়ামি। ২৭ ও যোগ করা সময়ের তৃতীয় মিনিটে গোল দুটি করেন তেলাসকো সেগোভিয়া।
বিরতির পর দেখা মেলে মেসির একক প্রদর্শনীর। ৬০ মিনিটে সের্হিও বুসকেতসের অসাধারণ এক পাস ধরে গোলরক্ষককে ফাঁকি দিয়ে লক্ষ্য ভেদ করেন মেসি। এরপর ম্যাচের ৭৫ মিনিটে দারুণ ফিনিশিংয়ে মেসি করেন নিজের দ্বিতীয় ও দলের ৫ম গোলটি। আর এ গোলেই নিশ্চিত হয় ইন্টার মায়ামির ৫-১ গোলের জয়।
এ ম্যাচে জোড়া গোল করে মেসি পেনাল্টিবিহীন গোলের রেকর্ডে রোনালদোকে ছাড়িয়েছেন। পর্তুগিজ তারকার ৯৩৮ গোলের ৭৬৩টি ছিল নন-পেনাল্টি, যা ছিল রেকর্ড। আজকের জোড়া গোলে রোনালদোকে ছাপিয়ে মেসির নন-পেনাল্টি গোল ৭৬৪টি। আর ক্যারিয়ার গোলসংখ্যা ৮৭৪। রোনালদোর চেয়ে ১৬৭ ম্যাচ কম খেলেছেন মেসি।
এ জয়ের পর এমএলএসের ইস্টার্ন কনফারেন্সের পয়েন্ট তালিকার ৫ নম্বরে অবস্থান করেছে ইন্টার মায়ামি। ২১ ম্যাচে মেসিদের পয়েন্ট ১২ জয়, ৫ ড্র ও ৪ হারে ৪১। তবে পয়েন্ট তালিকার ওপরে থাকা চার দলই মায়ামির চেয়ে ৩টি করে ম্যাচ বেশি খেলেছে। ২৪ ম্যাচে ৪৭ পয়েন্ট নিয়ে সবার ওপরে ন্যাশভিল।