সাক্ষাৎকার
জাকারিয়া তাহের সুমন
গাজীউল হক সোহাগ
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক সাবেক সংসদ সদস্য জাকারিয়া তাহের সুমন। চলতি বছরের ২ ফেব্রুয়ারি তাঁকে কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়কের দায়িত্ব দেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। জাকারিয়া তাহের সুমন দায়িত্ব নেওয়ার পর তৃণমূলে বিএনপি সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী হয়েছে। দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে এসেছে। ইতোমধ্যে ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন সম্মেলন করেছেন । ভোটাভুটিতে এসব কমিটি গঠন করেছেন। তৃণমূলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে জেলার নেতাদের সেতুবন্ধন তৈরি হয়েছে। যেখানে কোন্দল ছিল, সেখানে তিনি কোন্দল নিরসনে কাজ করেছেন। দলের সাংগঠনিক কর্মযজ্ঞ ও দলীয় কার্যালয়সহ নানা প্রসঙ্গে তাঁর সঙ্গে গতকাল শুক্রবার বিকেলে কথা হয় নগরের একটি বধূয়া কমিউিনিটি সেন্টারে । সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আমার শহর সম্পাদক গাজীউল হক সোহাগ।
আমার শহর: কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়কের দায়িত্ব নিয়েছেন প্রায় পাঁচ মাস হতে চলেছে। এই সময়ে কুমিল্লায় বিএনপি সাংগঠনিকভাবে কতটুকু এগিয়েছে?
জাকারিয়া তাহের সুমন: দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আমাকে দায়িত্ব দিয়েছেন। আমি নেতৃত্বে আসার পর তৃণমূলে বিএনপিকে সাংগঠনিকভাবে চাঙা করার চেষ্টা করেছি। আপনি নিশ্চয়ই জানেন, ১০ টি উপজেলা ও চারটি পৌরসভা নিয়ে কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা । দক্ষিণ জেলার অধিভুক্ত এক হাজার ১৭ টি ওয়ার্ডের মধ্যে অন্তত এক হাজার ৫ টির ওয়ার্ড সম্মেলন হয়েছে। ভোটাভুটিতে নেতৃত্ব নির্বাচিত হয়েছে। চারটি পৌরসভার ৩৬ টি ওয়ার্ডে সম্মেলন হয়েছে। ১০৩ টি ইউনিয়নের মধ্যে লাকসাম, মনোহরগঞ্জ, নাঙ্গলকোট ও চৌদ্দগ্রামের কিছু ইউনিয়নের সম্মেলন এখনও বাকি আছে। ১৫ জুলাইয়ের মধ্যে ওই সম্মেলন শেষ করা হবে। গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে বিএনপির তৃণমূল গুছিয়ে দিচ্ছি। চেয়ারম্যান মহোদয় আমার উপর দেওয়া অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করেছি, করছি।
আমার শহর: ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন সম্মেলনে তো দেখলাম কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ এসেছেন?
জাকারিয়া তাহের সুমন: কুমিল্লা দক্ষিণ জেলার অধিভুক্ত বিভিন্ন ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লা বুলু, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক মিয়া, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্যসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ গিয়েছেন। এতে করে দলীয় নেতাকর্মীরা চাঙা হয়েছে। জাতীয় নেতারা এলে দল চাঙা হয়, এবারের ইউনিয়ন সম্মেলনে সেটা প্রমাণ হয়েছে। ঝিমিয়ে পড়া সংগঠনগুলো চাঙা হয়ে ওঠে।
আমার শহর: উপজেলা সম্মেলন কবে হবে?
জাকারিয়া তাহের সুমন: ২০ জুলাইর পর থেকে উপজেলা সম্মেলন শুরু হবে। এরপর জেলা সম্মেলন হবে।
আমার শহর: কমিটি করতে গিয়ে কোথাও ঝামেলায় পড়তে হয়নি?
জাকারিয়া তাহের সুমন: নাঙ্গলকোটে ঝামেলা হয়েছে। সেখানে বিএনপির তিন ভূঁইয়ার মধ্যে নেতৃত্ব নিয়ে প্রতিযোগিতা আছে। আমরা সেগুলোও সমাধান করছি। লাকসামে সমস্যা ছিল। সেটিও দূর করেছি। এখন লাকসাম ও মনোহরগঞ্জে কোন সমস্যা দেখছি না। বিএনপি দেশের নাম্বার ওয়ান রাজনৈতিক দল। এই দলের নেতৃত্বে সবাই আসতে চান। আমরা ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতাদের মূল্যায়ন করেছি।
আমার শহর: নিকট অতীতে ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন কমিটি করতে জেলা নেতারা সবাই মাঠে ছিলেন এমন নজির নেই। এটা কিভাবে সম্ভব হয়েছে?
জাকারিয়া তাহের সুমন: কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির পুরো আহবায়ক কমিটির সদস্যরা বিভিন্ন ভাগে ভাগ হয়ে একেকটি উপজেলায় গিয়ে ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন। নিজ থেকেই তাঁরা গিয়েছেন। কারও ওপর কোন কিছু চাপিয়ে দেওয়া হয়নি। জেলা কমিটি মানে আমি একলা না। এটা একটা টিম। সবাই মিলে দলের কাজ করলে দল এগিয়ে যাবে। আমাদের জেলা কমিটিতে ছাত্র ও যুব নেতারা আছেন। তাঁদের রাজপথে শ্রম আছে। হুট করে কেউ নেতা হয় না। আমি নিজে বরুড়ায় বিএনপির সঙ্গে ৩৫ বছর ধরে জড়িত। আমার এলাকায় সংগঠন অত্যন্ত শক্তিশালী। দক্ষিণ জেলার সব কমিটির মাধ্যমে বিএনপিকে শক্তিশালী করা হবে।
আমার শহর: আপনি কিভাবে একেকটি উপজেলায় গত পাঁচমাস ধরে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন? সম্মেলন করছেন, কমিটি করছেন। দলের বিভিন্ন নেতাদের মধ্যে দূরত্ব কমিয়ে এনেছেন।
জাকারিয়া তাহের সুমন: আগেই বলেছি, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মহোদয়ের নির্দেশনা পালন করেছি। কাজ করা দরকার , কাজ করছি। এভাবে বিএনপিতে তৃণমূলে কমিটি হয়েছে কিনা আপনারা খোঁজ নেন। দলগতভাবে সবাই মিলে আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করছি। আমার ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করছি। নাঙ্গলকোটের বক্সগঞ্জ, ব্রাহ্মণপাড়ার মালাপাড়া সব পথ পাড়ি দিচ্ছি।
আমার শহর: সম্মেলনগুলোর অর্থ যোগান দিচ্ছে বা দিয়েছেন কারা?
জাকারিয়া তাহের সুমন: সম্মেলনের নামে চাঁদাবাজি হয়েছে একটা অভিযোগও পাইনি। বরুড়া উপজেলার সব ইউনিয়ন ও সব ওয়ার্ড সম্মেলনে দলীয় নেতাকর্মীরা নিজেরা টাকা তুলে করেছেন। আমার কাছে কেউ টাকার জন্য আসেনি। দলের জন্য নিজেরা কাজ করলে দলীয় আনুগত্য বাড়ে। অন্য উপজেলায়ও তাই হয়েছে। কুমিল্লার ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন সম্মেলন একটা মডেলে রূপ নিয়েছে। কেউ বলতে পারবে না, চাঁদাবাজি হয়েছে।
আমার শহর: কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির কার্যালয় খুলছে না কেন?
জাকারিয়া তাহের সুমন: বৃষ্টির মৌসুম শেষ হলেই আমরা দলীয় কার্যালয়ের কাজ ধরব। সেটি সংস্কার ও মেরামত করা হবে। কিছু আসবাব লাগবে। দলীয় কার্যালয়ের সৌন্দর্যবর্ধন করা হবে। দলীয় কার্যালয়ে হবে দলীয় কার্যক্রম।
আমার শহর: প্ল্যানেট এসআরে বিএনপি কি কোন অফিস করছে?
জাকারিয়া তাহের সুমন: এটা আমার ব্যক্তিগত অফিস। এখানে বসব। এটি কোন দলীয় কার্যালয় নয়। দলীয় কার্যালয় ভিক্টোরিয়া কলেজ রোডের অফিসই।
আমার শহর: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
জাকারিয়া তাহের সুমন: আমার শহরের পাঠকদেরও ধন্যবাদ।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক সাবেক সংসদ সদস্য জাকারিয়া তাহের সুমন। চলতি বছরের ২ ফেব্রুয়ারি তাঁকে কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়কের দায়িত্ব দেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। জাকারিয়া তাহের সুমন দায়িত্ব নেওয়ার পর তৃণমূলে বিএনপি সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী হয়েছে। দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে এসেছে। ইতোমধ্যে ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন সম্মেলন করেছেন । ভোটাভুটিতে এসব কমিটি গঠন করেছেন। তৃণমূলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে জেলার নেতাদের সেতুবন্ধন তৈরি হয়েছে। যেখানে কোন্দল ছিল, সেখানে তিনি কোন্দল নিরসনে কাজ করেছেন। দলের সাংগঠনিক কর্মযজ্ঞ ও দলীয় কার্যালয়সহ নানা প্রসঙ্গে তাঁর সঙ্গে গতকাল শুক্রবার বিকেলে কথা হয় নগরের একটি বধূয়া কমিউিনিটি সেন্টারে । সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আমার শহর সম্পাদক গাজীউল হক সোহাগ।
আমার শহর: কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়কের দায়িত্ব নিয়েছেন প্রায় পাঁচ মাস হতে চলেছে। এই সময়ে কুমিল্লায় বিএনপি সাংগঠনিকভাবে কতটুকু এগিয়েছে?
জাকারিয়া তাহের সুমন: দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আমাকে দায়িত্ব দিয়েছেন। আমি নেতৃত্বে আসার পর তৃণমূলে বিএনপিকে সাংগঠনিকভাবে চাঙা করার চেষ্টা করেছি। আপনি নিশ্চয়ই জানেন, ১০ টি উপজেলা ও চারটি পৌরসভা নিয়ে কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা । দক্ষিণ জেলার অধিভুক্ত এক হাজার ১৭ টি ওয়ার্ডের মধ্যে অন্তত এক হাজার ৫ টির ওয়ার্ড সম্মেলন হয়েছে। ভোটাভুটিতে নেতৃত্ব নির্বাচিত হয়েছে। চারটি পৌরসভার ৩৬ টি ওয়ার্ডে সম্মেলন হয়েছে। ১০৩ টি ইউনিয়নের মধ্যে লাকসাম, মনোহরগঞ্জ, নাঙ্গলকোট ও চৌদ্দগ্রামের কিছু ইউনিয়নের সম্মেলন এখনও বাকি আছে। ১৫ জুলাইয়ের মধ্যে ওই সম্মেলন শেষ করা হবে। গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে বিএনপির তৃণমূল গুছিয়ে দিচ্ছি। চেয়ারম্যান মহোদয় আমার উপর দেওয়া অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করেছি, করছি।
আমার শহর: ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন সম্মেলনে তো দেখলাম কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ এসেছেন?
জাকারিয়া তাহের সুমন: কুমিল্লা দক্ষিণ জেলার অধিভুক্ত বিভিন্ন ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লা বুলু, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক মিয়া, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্যসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ গিয়েছেন। এতে করে দলীয় নেতাকর্মীরা চাঙা হয়েছে। জাতীয় নেতারা এলে দল চাঙা হয়, এবারের ইউনিয়ন সম্মেলনে সেটা প্রমাণ হয়েছে। ঝিমিয়ে পড়া সংগঠনগুলো চাঙা হয়ে ওঠে।
আমার শহর: উপজেলা সম্মেলন কবে হবে?
জাকারিয়া তাহের সুমন: ২০ জুলাইর পর থেকে উপজেলা সম্মেলন শুরু হবে। এরপর জেলা সম্মেলন হবে।
আমার শহর: কমিটি করতে গিয়ে কোথাও ঝামেলায় পড়তে হয়নি?
জাকারিয়া তাহের সুমন: নাঙ্গলকোটে ঝামেলা হয়েছে। সেখানে বিএনপির তিন ভূঁইয়ার মধ্যে নেতৃত্ব নিয়ে প্রতিযোগিতা আছে। আমরা সেগুলোও সমাধান করছি। লাকসামে সমস্যা ছিল। সেটিও দূর করেছি। এখন লাকসাম ও মনোহরগঞ্জে কোন সমস্যা দেখছি না। বিএনপি দেশের নাম্বার ওয়ান রাজনৈতিক দল। এই দলের নেতৃত্বে সবাই আসতে চান। আমরা ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতাদের মূল্যায়ন করেছি।
আমার শহর: নিকট অতীতে ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন কমিটি করতে জেলা নেতারা সবাই মাঠে ছিলেন এমন নজির নেই। এটা কিভাবে সম্ভব হয়েছে?
জাকারিয়া তাহের সুমন: কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির পুরো আহবায়ক কমিটির সদস্যরা বিভিন্ন ভাগে ভাগ হয়ে একেকটি উপজেলায় গিয়ে ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন। নিজ থেকেই তাঁরা গিয়েছেন। কারও ওপর কোন কিছু চাপিয়ে দেওয়া হয়নি। জেলা কমিটি মানে আমি একলা না। এটা একটা টিম। সবাই মিলে দলের কাজ করলে দল এগিয়ে যাবে। আমাদের জেলা কমিটিতে ছাত্র ও যুব নেতারা আছেন। তাঁদের রাজপথে শ্রম আছে। হুট করে কেউ নেতা হয় না। আমি নিজে বরুড়ায় বিএনপির সঙ্গে ৩৫ বছর ধরে জড়িত। আমার এলাকায় সংগঠন অত্যন্ত শক্তিশালী। দক্ষিণ জেলার সব কমিটির মাধ্যমে বিএনপিকে শক্তিশালী করা হবে।
আমার শহর: আপনি কিভাবে একেকটি উপজেলায় গত পাঁচমাস ধরে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন? সম্মেলন করছেন, কমিটি করছেন। দলের বিভিন্ন নেতাদের মধ্যে দূরত্ব কমিয়ে এনেছেন।
জাকারিয়া তাহের সুমন: আগেই বলেছি, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মহোদয়ের নির্দেশনা পালন করেছি। কাজ করা দরকার , কাজ করছি। এভাবে বিএনপিতে তৃণমূলে কমিটি হয়েছে কিনা আপনারা খোঁজ নেন। দলগতভাবে সবাই মিলে আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করছি। আমার ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করছি। নাঙ্গলকোটের বক্সগঞ্জ, ব্রাহ্মণপাড়ার মালাপাড়া সব পথ পাড়ি দিচ্ছি।
আমার শহর: সম্মেলনগুলোর অর্থ যোগান দিচ্ছে বা দিয়েছেন কারা?
জাকারিয়া তাহের সুমন: সম্মেলনের নামে চাঁদাবাজি হয়েছে একটা অভিযোগও পাইনি। বরুড়া উপজেলার সব ইউনিয়ন ও সব ওয়ার্ড সম্মেলনে দলীয় নেতাকর্মীরা নিজেরা টাকা তুলে করেছেন। আমার কাছে কেউ টাকার জন্য আসেনি। দলের জন্য নিজেরা কাজ করলে দলীয় আনুগত্য বাড়ে। অন্য উপজেলায়ও তাই হয়েছে। কুমিল্লার ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন সম্মেলন একটা মডেলে রূপ নিয়েছে। কেউ বলতে পারবে না, চাঁদাবাজি হয়েছে।
আমার শহর: কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির কার্যালয় খুলছে না কেন?
জাকারিয়া তাহের সুমন: বৃষ্টির মৌসুম শেষ হলেই আমরা দলীয় কার্যালয়ের কাজ ধরব। সেটি সংস্কার ও মেরামত করা হবে। কিছু আসবাব লাগবে। দলীয় কার্যালয়ের সৌন্দর্যবর্ধন করা হবে। দলীয় কার্যালয়ে হবে দলীয় কার্যক্রম।
আমার শহর: প্ল্যানেট এসআরে বিএনপি কি কোন অফিস করছে?
জাকারিয়া তাহের সুমন: এটা আমার ব্যক্তিগত অফিস। এখানে বসব। এটি কোন দলীয় কার্যালয় নয়। দলীয় কার্যালয় ভিক্টোরিয়া কলেজ রোডের অফিসই।
আমার শহর: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
জাকারিয়া তাহের সুমন: আমার শহরের পাঠকদেরও ধন্যবাদ।
নির্বাচন কমিশনে (ইসি) নিবন্ধনের জন্য আবেদন করা ১৪৪টি রাজনৈতিক দলের কোনো দলই প্রাথমিক বাছাইয়ে উত্তীর্ণ হতে পারেনি।
২ দিন আগেবাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চ্যালেঞ্জ, আওয়ামী লীগ প্রশ্নে ইসির অবস্থান, নির্বাচনের প্রস্তুতি নতুন রাজনৈতিক দল এনসিপিকে শাপলা প্রতীক না দেওয়ার সিদ্ধান্তসহ বিভিন্ন বিষয়ে বিবিসি বাংলার সঙ্গে কথা বলেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন।
৪ দিন আগে