• কুমিল্লা সিটি করপোরেশন
  • কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
  • আদর্শ সদর
  • বরুড়া
  • লাকসাম
  • দাউদকান্দি
  • আরও
    • চৌদ্দগ্রাম
    • সদর দক্ষিণ
    • নাঙ্গলকোট
    • বুড়িচং
    • ব্রাহ্মণপাড়া
    • মনোহরগঞ্জ
    • লালমাই
    • চান্দিনা
    • মুরাদনগর
    • দেবীদ্বার
    • হোমনা
    • মেঘনা
    • তিতাস
  • সর্বশেষ
  • রাজনীতি
  • বাংলাদেশ
  • অপরাধ
  • বিশ্ব
  • বাণিজ্য
  • মতামত
  • খেলা
  • বিনোদন
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • ইপেপার
  • ইপেপার
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
স্বত্ব: ©️ আমার শহর
> বাণিজ্য

শুল্কের কথা জানিয়ে অধ্যাপক ইউনূসকে চিঠিতে যা লিখলেন ট্রাম্প

আমার শহর ডেস্ক
প্রকাশ : ০৮ জুলাই ২০২৫, ১৫: ২৯
logo

শুল্কের কথা জানিয়ে অধ্যাপক ইউনূসকে চিঠিতে যা লিখলেন ট্রাম্প

আমার শহর ডেস্ক

প্রকাশ : ০৮ জুলাই ২০২৫, ১৫: ২৯
Photo

যুক্তরাষ্ট্রের আরোপিত বর্ধিত শুল্ক কার্যকর হওয়ার সময়সীমা আরও এক মাস বাড়িয়েছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। আগামী ১ আগস্ট পর্যন্ত এই সময়সীমা বৃদ্ধি করা হয়েছে। একইসঙ্গে ১৪টি দেশের সরকার প্রধানদের কাছে চিঠি পাঠিয়েছেন ট্রাম্প, যেখানে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি নিরসনে পদক্ষেপ না নিলে বর্ধিত শুল্ক কার্যকর হবে বলে সতর্ক করা হয়েছে। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকেও এমন একটি চিঠি পাঠিয়েছেন ট্রাম্প। ট্রাম্প তার 'ট্রুথ সোশ্যাল' প্ল্যাটফর্মে চিঠিগুলো প্রকাশ করেছেন।

গত এপ্রিলে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাকের ওপর ৩৭ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছিল। সেই সময় আগ্রাসী এই শুল্ক কার্যকর করার আগে সময় চেয়ে অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ট্রাম্পকে চিঠি লিখেছিলেন। এরপর ট্রাম্প তিন মাস সময় দিয়েছিলেন এবং দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর লক্ষ্যে চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছিলেন। এই সময়ের মধ্যে যুক্তরাজ্য ও ভিয়েতনামের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে এবং ভারতের সঙ্গেও চুক্তি প্রায় চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে।

প্রধান উপদেষ্টাকে লেখা ট্রাম্পের চিঠি হুবুহু বাংলা অনুবাদ আমাদের পাঠকদের প্রকাশ করা হলো-

দ্য হোয়াইট হাউস

ওয়াশিংটন

জুলাই ৭, ২০২৫

মাননীয়

মুহাম্মদ ইউনূস

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা

ঢাকা

প্রিয় জনাব ইউনূস,

আপনাকে এই চিঠি পাঠানো আমার জন্য অনেক সম্মানের, যাতে আমাদের বাণিজ্যিক সম্পর্কের দৃঢ়তা ও অঙ্গীকারের প্রতিফলন রয়েছে। প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে যে, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে কার্যক্রম চালিয়ে যেতে সম্মত হয়েছে, যদিও আপনার মহান দেশের সঙ্গে উল্লেখযোগ্য বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে। তথাপি, আমরা আপনার সঙ্গে সামনে এগিয়ে চলার সিদ্ধান্ত নিয়েছি, তবে তা হবে আরও ভারসাম্যপূর্ণ ও ন্যায্য বাণিজ্যের ভিত্তিতে। সে কারণে আমরা আপনাকে বিশ্বের এক নম্বর বাজার যুক্তরাষ্ট্রের অসাধারণ অর্থনীতিতে অংশগ্রহণ করতে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। আমরা বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের বাণিজ্যিক সম্পর্ক নিয়ে অনেক বছর আলোচনা করেছি এবং এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছি যে, বাংলাদেশের শুল্ক ও অশুল্ক, নীতিসমূহ এবং বাণিজ্যিক প্রতিবন্ধকতার কারণে যে দীর্ঘমেয়াদি ও স্থায়ী বাণিজ্য ঘাটতি তৈরি হয়েছে, তা থেকে আমাদের অবশ্যই সরে আসতে হবে। দুঃখজনকভাবে, আমাদের সম্পর্ক একে অপরের সমকক্ষ থেকে অনেক দূরে। ২০২৫ সালের ১ আগস্ট থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো বাংলাদেশের যে কোনো ও সব ধরনের পণ্যের ওপর আমরা মাত্র ৩৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করব। এই শুল্ক সব খাতভিত্তিক শুল্কের অতিরিক্ত হিসেবে প্রযোজ্য হবে। উচ্চ শুল্ক এড়ানোর উদ্দেশ্যে ট্রান্সশিপমেন্টের মাধ্যমে পণ্য পাঠানো হলে সেগুলোর ওপরও সেই উচ্চ শুল্ক আরোপ হবে। অনুগ্রহ করে এটা অনুধাবন করেন যে, ৩৫ শতাংশ সংখ্যাটি আপনার দেশের সঙ্গে আমাদের যে বাণিজ্য ঘাটতি বৈষম্য রয়েছে, তা দূর করার জন্য যা প্রয়োজন তার থেকে অনেক কম। আপনি অবগত যে, যদি বাংলাদেশ বা আপনার দেশের বিভিন্ন কোম্পানি যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য উৎপাদন বা তৈরি করার সিদ্ধান্ত নেয়, তাহলে কোনো শুল্ক আরোপ করা হবে না। বস্তুত আমরা সম্ভাব্য সব কিছু করব যাতে দ্রুত, পেশাদারত্বের সঙ্গে ও নিয়মিতভাবে অনুমোদন পাওয়া যায়, অন্যভাবে বললে কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই সেই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে।

যদি কোনো কারণে আপনি আপনার শুল্ক বৃদ্ধি করার সিদ্ধান্ত নেন, তখন আপনি যে পরিমাণ শুল্ক বাড়াবেন, তা আমাদের আরোপিত ৩৫ শতাংশ শুল্কের ওপর যোগ করা হবে। অনুগ্রহ করে এটা উপলব্ধি করুন যে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি, যেটা স্থায়ী হওয়ার নয়, সেটা তৈরির পেছনে ভূমিকা রাখা বাংলাদেশের অনেক বছরের শুল্ক ও অশুল্ক নীতিসমূহ এবং বাণিজ্য বাধা সংশোধন করার লক্ষ্যে এসব শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। এই ঘাটতি আমাদের অর্থনীতির জন্য একটি গুরুতর হুমকি এবং সত্যিকার অর্থে আমাদের জাতীয় নিরাপত্তার জন্যও বড় হুমকি!

আপনার বাণিজ্যিক অংশীদার হিসেবে আমরা আগামী বছরগুলোতে আপনার সঙ্গে একসঙ্গে কাজ করতে চাই। আপনি যদি এখন পর্যন্ত বন্ধ রাখা আপনার বাণিজ্য বাজার যুক্তরাষ্ট্রের জন্য উন্মুক্ত করতে চান এবং শুল্ক, অশুল্ক নীতি ও বাণিজ্য প্রতিবন্ধকতা দূর করেন তাহলে আমরা সম্ভবত এই চিঠির কিছু অংশ পুনর্বিবেচনা করতে পারি। এই শুল্কহার আপনার দেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কের ওপর ভিত্তি করে বাড়ানো বা কমানো হতে পারে। আপনি কখনোই যুক্তরাষ্ট্রের ওপর হতাশ হবেন না।

এই বিষয়ে মনোযোগ দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

শুভ কামনাসহ, আমি

বিনীত,

ডোনাল্ড জে. ট্রাম্প

Thumbnail image

যুক্তরাষ্ট্রের আরোপিত বর্ধিত শুল্ক কার্যকর হওয়ার সময়সীমা আরও এক মাস বাড়িয়েছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। আগামী ১ আগস্ট পর্যন্ত এই সময়সীমা বৃদ্ধি করা হয়েছে। একইসঙ্গে ১৪টি দেশের সরকার প্রধানদের কাছে চিঠি পাঠিয়েছেন ট্রাম্প, যেখানে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি নিরসনে পদক্ষেপ না নিলে বর্ধিত শুল্ক কার্যকর হবে বলে সতর্ক করা হয়েছে। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকেও এমন একটি চিঠি পাঠিয়েছেন ট্রাম্প। ট্রাম্প তার 'ট্রুথ সোশ্যাল' প্ল্যাটফর্মে চিঠিগুলো প্রকাশ করেছেন।

গত এপ্রিলে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাকের ওপর ৩৭ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছিল। সেই সময় আগ্রাসী এই শুল্ক কার্যকর করার আগে সময় চেয়ে অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ট্রাম্পকে চিঠি লিখেছিলেন। এরপর ট্রাম্প তিন মাস সময় দিয়েছিলেন এবং দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর লক্ষ্যে চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছিলেন। এই সময়ের মধ্যে যুক্তরাজ্য ও ভিয়েতনামের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে এবং ভারতের সঙ্গেও চুক্তি প্রায় চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে।

প্রধান উপদেষ্টাকে লেখা ট্রাম্পের চিঠি হুবুহু বাংলা অনুবাদ আমাদের পাঠকদের প্রকাশ করা হলো-

দ্য হোয়াইট হাউস

ওয়াশিংটন

জুলাই ৭, ২০২৫

মাননীয়

মুহাম্মদ ইউনূস

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা

ঢাকা

প্রিয় জনাব ইউনূস,

আপনাকে এই চিঠি পাঠানো আমার জন্য অনেক সম্মানের, যাতে আমাদের বাণিজ্যিক সম্পর্কের দৃঢ়তা ও অঙ্গীকারের প্রতিফলন রয়েছে। প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে যে, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে কার্যক্রম চালিয়ে যেতে সম্মত হয়েছে, যদিও আপনার মহান দেশের সঙ্গে উল্লেখযোগ্য বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে। তথাপি, আমরা আপনার সঙ্গে সামনে এগিয়ে চলার সিদ্ধান্ত নিয়েছি, তবে তা হবে আরও ভারসাম্যপূর্ণ ও ন্যায্য বাণিজ্যের ভিত্তিতে। সে কারণে আমরা আপনাকে বিশ্বের এক নম্বর বাজার যুক্তরাষ্ট্রের অসাধারণ অর্থনীতিতে অংশগ্রহণ করতে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। আমরা বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের বাণিজ্যিক সম্পর্ক নিয়ে অনেক বছর আলোচনা করেছি এবং এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছি যে, বাংলাদেশের শুল্ক ও অশুল্ক, নীতিসমূহ এবং বাণিজ্যিক প্রতিবন্ধকতার কারণে যে দীর্ঘমেয়াদি ও স্থায়ী বাণিজ্য ঘাটতি তৈরি হয়েছে, তা থেকে আমাদের অবশ্যই সরে আসতে হবে। দুঃখজনকভাবে, আমাদের সম্পর্ক একে অপরের সমকক্ষ থেকে অনেক দূরে। ২০২৫ সালের ১ আগস্ট থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো বাংলাদেশের যে কোনো ও সব ধরনের পণ্যের ওপর আমরা মাত্র ৩৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করব। এই শুল্ক সব খাতভিত্তিক শুল্কের অতিরিক্ত হিসেবে প্রযোজ্য হবে। উচ্চ শুল্ক এড়ানোর উদ্দেশ্যে ট্রান্সশিপমেন্টের মাধ্যমে পণ্য পাঠানো হলে সেগুলোর ওপরও সেই উচ্চ শুল্ক আরোপ হবে। অনুগ্রহ করে এটা অনুধাবন করেন যে, ৩৫ শতাংশ সংখ্যাটি আপনার দেশের সঙ্গে আমাদের যে বাণিজ্য ঘাটতি বৈষম্য রয়েছে, তা দূর করার জন্য যা প্রয়োজন তার থেকে অনেক কম। আপনি অবগত যে, যদি বাংলাদেশ বা আপনার দেশের বিভিন্ন কোম্পানি যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য উৎপাদন বা তৈরি করার সিদ্ধান্ত নেয়, তাহলে কোনো শুল্ক আরোপ করা হবে না। বস্তুত আমরা সম্ভাব্য সব কিছু করব যাতে দ্রুত, পেশাদারত্বের সঙ্গে ও নিয়মিতভাবে অনুমোদন পাওয়া যায়, অন্যভাবে বললে কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই সেই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে।

যদি কোনো কারণে আপনি আপনার শুল্ক বৃদ্ধি করার সিদ্ধান্ত নেন, তখন আপনি যে পরিমাণ শুল্ক বাড়াবেন, তা আমাদের আরোপিত ৩৫ শতাংশ শুল্কের ওপর যোগ করা হবে। অনুগ্রহ করে এটা উপলব্ধি করুন যে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি, যেটা স্থায়ী হওয়ার নয়, সেটা তৈরির পেছনে ভূমিকা রাখা বাংলাদেশের অনেক বছরের শুল্ক ও অশুল্ক নীতিসমূহ এবং বাণিজ্য বাধা সংশোধন করার লক্ষ্যে এসব শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। এই ঘাটতি আমাদের অর্থনীতির জন্য একটি গুরুতর হুমকি এবং সত্যিকার অর্থে আমাদের জাতীয় নিরাপত্তার জন্যও বড় হুমকি!

আপনার বাণিজ্যিক অংশীদার হিসেবে আমরা আগামী বছরগুলোতে আপনার সঙ্গে একসঙ্গে কাজ করতে চাই। আপনি যদি এখন পর্যন্ত বন্ধ রাখা আপনার বাণিজ্য বাজার যুক্তরাষ্ট্রের জন্য উন্মুক্ত করতে চান এবং শুল্ক, অশুল্ক নীতি ও বাণিজ্য প্রতিবন্ধকতা দূর করেন তাহলে আমরা সম্ভবত এই চিঠির কিছু অংশ পুনর্বিবেচনা করতে পারি। এই শুল্কহার আপনার দেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কের ওপর ভিত্তি করে বাড়ানো বা কমানো হতে পারে। আপনি কখনোই যুক্তরাষ্ট্রের ওপর হতাশ হবেন না।

এই বিষয়ে মনোযোগ দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

শুভ কামনাসহ, আমি

বিনীত,

ডোনাল্ড জে. ট্রাম্প

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

১

বদলির চিঠি প্রকাশ্যে ছিঁড়ে ফেলায় ৮ কর কর্মকর্তা বরখাস্ত

২

১১১ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ ও সংস্কার হবে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’

৩

এলপি গ্যাস ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির বার্ষিক সাধারণ সভা

৪

ন্যাশনাল ব্যাংকের পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত

৫

শুল্কের কথা জানিয়ে অধ্যাপক ইউনূসকে চিঠিতে যা লিখলেন ট্রাম্প

সম্পর্কিত

বদলির চিঠি প্রকাশ্যে ছিঁড়ে ফেলায় ৮ কর কর্মকর্তা বরখাস্ত

বদলির চিঠি প্রকাশ্যে ছিঁড়ে ফেলায় ৮ কর কর্মকর্তা বরখাস্ত

১ দিন আগে
১১১ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ ও সংস্কার হবে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’

১১১ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ ও সংস্কার হবে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর’

১ দিন আগে
এলপি গ্যাস ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির বার্ষিক সাধারণ সভা

এলপি গ্যাস ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির বার্ষিক সাধারণ সভা

৪ দিন আগে
ন্যাশনাল ব্যাংকের পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত

ন্যাশনাল ব্যাংকের পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত

৫ দিন আগে