• কুমিল্লা সিটি করপোরেশন
  • কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
  • আদর্শ সদর
  • বরুড়া
  • লাকসাম
  • দাউদকান্দি
  • আরও
    • চৌদ্দগ্রাম
    • সদর দক্ষিণ
    • নাঙ্গলকোট
    • বুড়িচং
    • ব্রাহ্মণপাড়া
    • মনোহরগঞ্জ
    • লালমাই
    • চান্দিনা
    • মুরাদনগর
    • দেবীদ্বার
    • হোমনা
    • মেঘনা
    • তিতাস
  • সর্বশেষ
  • রাজনীতি
  • বাংলাদেশ
  • অপরাধ
  • বিশ্ব
  • বাণিজ্য
  • মতামত
  • খেলা
  • বিনোদন
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • ইপেপার
  • ইপেপার
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
স্বত্ব: ©️ আমার শহর
> বাংলাদেশ

গোপালগঞ্জ পরিস্থিতি নিয়ে সেনাবাহিনীর বক্তব্য

আমার শহর ডেস্ক
প্রকাশ : ১৭ জুলাই ২০২৫, ১৯: ১৩
logo

গোপালগঞ্জ পরিস্থিতি নিয়ে সেনাবাহিনীর বক্তব্য

আমার শহর ডেস্ক

প্রকাশ : ১৭ জুলাই ২০২৫, ১৯: ১৩
Photo

গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশকে কেন্দ্র করে হামলা-সংঘর্ষের ঘটনায় বিবৃতি দিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)। এতে বলা হয়েছে, বর্তমানে গোপালগঞ্জ জেলায় সার্বিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। প্রশাসনের জারি করা কারফিউ চলছে। আজ বৃহস্পতিবার আইএসপিআরের ফেসবুক পেজে এ বিবৃতি পোস্ট করা হয়েছে। এতে জনসাধারণকে ধৈর্য ও সহযোগিতার আহ্বান জানানো হয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘গোপালগঞ্জে একটি রাজনৈতিক দলের জুলাই পদযাত্রার অংশ হিসেবে আহ্বান করা জনসমাবেশকে কেন্দ্র করে এলাকার একদল উচ্ছৃঙ্খল জনতা গতকাল বুধবার সংঘবদ্ধভাবে সদর উপজেলায় সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে। এ ঘটনায় প্রাথমিকভাবে কয়েকজন পুলিশ সদস্য ও সাংবাদিক আহত হয়েছেন। এছাড়া শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ও সরকারি যানবাহনে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। পরিস্থিতির দ্রুত অবনতি হওয়ায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও স্থানীয় পুলিশ তাৎক্ষণিকভাবে হস্তক্ষেপ করে এবং প্রাথমিকভাবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়।’

এতে বলা হয়, ‘রাজনৈতিক সংগঠনের সমাবেশ চলাকালীন মঞ্চে পুনরায় হামলা চালানো হয় এবং একই সঙ্গে জেলা কারাগারে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর করা হয়। এ অবস্থায় সেনাবাহিনী হামলাকারীদের মাইকে বারবার ঘোষণা দিয়ে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করলে তারা সেনাবাহিনীর ওপর বিপুল সংখ্যক ককটেল ও ইটপাটকেল ছুড়ে হামলা করে। একপর্যায়ে সেনাবাহিনী আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয়। পরে সেনাবাহিনী, বিজিবি ও পুলিশ যৌথভাবে বিশৃঙ্খলাকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয় এবং সেনাবাহিনীর সার্বিক তত্ত্বাবধানে গোপালগঞ্জ পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে আশ্রয় নেওয়া ব্যক্তিদের খুলনায় স্থানান্তর করা হয়। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পেশাদারিত্ব ও ধৈর্যের সঙ্গে জননিরাপত্তা নিশ্চিত করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়।’

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বর্তমানে গোপালগঞ্জ জেলায় সার্বিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। প্রশাসনের জারি করা কারফিউ চলছে। সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশ, র‌্যাব ও প্রশাসনের অন্যান্য সংস্থাগুলো ঘনিষ্ঠভাবে সমন্বয় রেখে কাজ করে যাচ্ছে। সকাল থেকে চলমান এই রাজনৈতিক সহিংসতা ও বিশৃঙ্খলায় গোপালগঞ্জ জেলার জনসাধারণ অত্যন্ত ধৈর্যের সঙ্গে নিজেদের নিবৃত্ত রেখে সেনাবাহিনীকে সহায়তা করেছেন। গুজব বা অপপ্রচারে বিভ্রান্ত না হয়ে ধৈর্য ধারণ এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সহযোগিতা করার জন্য সর্বসাধারণকে বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলো। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের সার্বভৌমত্ব ও জননিরাপত্তা রক্ষায় সর্বদা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’

Thumbnail image

গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশকে কেন্দ্র করে হামলা-সংঘর্ষের ঘটনায় বিবৃতি দিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)। এতে বলা হয়েছে, বর্তমানে গোপালগঞ্জ জেলায় সার্বিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। প্রশাসনের জারি করা কারফিউ চলছে। আজ বৃহস্পতিবার আইএসপিআরের ফেসবুক পেজে এ বিবৃতি পোস্ট করা হয়েছে। এতে জনসাধারণকে ধৈর্য ও সহযোগিতার আহ্বান জানানো হয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘গোপালগঞ্জে একটি রাজনৈতিক দলের জুলাই পদযাত্রার অংশ হিসেবে আহ্বান করা জনসমাবেশকে কেন্দ্র করে এলাকার একদল উচ্ছৃঙ্খল জনতা গতকাল বুধবার সংঘবদ্ধভাবে সদর উপজেলায় সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে। এ ঘটনায় প্রাথমিকভাবে কয়েকজন পুলিশ সদস্য ও সাংবাদিক আহত হয়েছেন। এছাড়া শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ও সরকারি যানবাহনে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। পরিস্থিতির দ্রুত অবনতি হওয়ায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও স্থানীয় পুলিশ তাৎক্ষণিকভাবে হস্তক্ষেপ করে এবং প্রাথমিকভাবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়।’

এতে বলা হয়, ‘রাজনৈতিক সংগঠনের সমাবেশ চলাকালীন মঞ্চে পুনরায় হামলা চালানো হয় এবং একই সঙ্গে জেলা কারাগারে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর করা হয়। এ অবস্থায় সেনাবাহিনী হামলাকারীদের মাইকে বারবার ঘোষণা দিয়ে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করলে তারা সেনাবাহিনীর ওপর বিপুল সংখ্যক ককটেল ও ইটপাটকেল ছুড়ে হামলা করে। একপর্যায়ে সেনাবাহিনী আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয়। পরে সেনাবাহিনী, বিজিবি ও পুলিশ যৌথভাবে বিশৃঙ্খলাকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয় এবং সেনাবাহিনীর সার্বিক তত্ত্বাবধানে গোপালগঞ্জ পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে আশ্রয় নেওয়া ব্যক্তিদের খুলনায় স্থানান্তর করা হয়। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পেশাদারিত্ব ও ধৈর্যের সঙ্গে জননিরাপত্তা নিশ্চিত করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়।’

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বর্তমানে গোপালগঞ্জ জেলায় সার্বিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। প্রশাসনের জারি করা কারফিউ চলছে। সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশ, র‌্যাব ও প্রশাসনের অন্যান্য সংস্থাগুলো ঘনিষ্ঠভাবে সমন্বয় রেখে কাজ করে যাচ্ছে। সকাল থেকে চলমান এই রাজনৈতিক সহিংসতা ও বিশৃঙ্খলায় গোপালগঞ্জ জেলার জনসাধারণ অত্যন্ত ধৈর্যের সঙ্গে নিজেদের নিবৃত্ত রেখে সেনাবাহিনীকে সহায়তা করেছেন। গুজব বা অপপ্রচারে বিভ্রান্ত না হয়ে ধৈর্য ধারণ এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সহযোগিতা করার জন্য সর্বসাধারণকে বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলো। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের সার্বভৌমত্ব ও জননিরাপত্তা রক্ষায় সর্বদা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

১

গোপালগঞ্জ পরিস্থিতি নিয়ে সেনাবাহিনীর বক্তব্য

২

গোপালগঞ্জের ঘটনা এত বড় হবে সে তথ্য ছিল না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩

থমথমে গোপালগঞ্জ, যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ১৪

৪

গোপালগঞ্জে হামলার প্রতিবাদে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করেছে শিক্ষার্থীরা

৫

গোপালগঞ্জে সমাবেশ শেষে এনসিপির নেতা-কর্মীদের ঘিরে হামলা, ১৪৪ ধারা জারি

সম্পর্কিত

গোপালগঞ্জের ঘটনা এত বড় হবে সে তথ্য ছিল না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

গোপালগঞ্জের ঘটনা এত বড় হবে সে তথ্য ছিল না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে
থমথমে গোপালগঞ্জ, যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ১৪

থমথমে গোপালগঞ্জ, যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ১৪

১৩ ঘণ্টা আগে
গোপালগঞ্জে হামলার প্রতিবাদে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করেছে শিক্ষার্থীরা

গোপালগঞ্জে হামলার প্রতিবাদে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করেছে শিক্ষার্থীরা

১ দিন আগে
গোপালগঞ্জে সমাবেশ শেষে এনসিপির নেতা-কর্মীদের ঘিরে হামলা, ১৪৪ ধারা জারি

গোপালগঞ্জে সমাবেশ শেষে এনসিপির নেতা-কর্মীদের ঘিরে হামলা, ১৪৪ ধারা জারি

১ দিন আগে