আমার শহর আন্তর্জাতিক ডেস্ক
ভারতে একটি রাসায়নিক কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ হয়েছে। এতে কমপক্ষে ৩৪ জন নিহত হয়েছেন। দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ৩৫ জন।
দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় তেলঙ্গানা রাজ্যের সাঙ্গারেড্ডি জেলার পাসামিলারাম শিল্প এলাকায় একটি চুল্লিতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে হতাহতের এই ঘটনা ঘটে।
মঙ্গলবার (১ জুলাই) এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
জেলা প্রশাসন জানিয়েছে, সিগাচি কেমিক্যালস কারখানায় ঘটে যাওয়া এই দুর্ঘটনায় চারজনকে শনাক্ত করা হয়েছে; বাকি ২৩ জনকে শনাক্ত করার চেষ্টা চলছে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে লিখেছেন, ুতেলেঙ্গানার সাঙ্গারেড্ডিতে কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে প্রাণহানির ঘটনায় আমি শোকাহত। যারা তাদের প্রিয়জনদের হারিয়েছেন তাদের প্রতি আমাদের সমবেদনা। আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি।”
প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় ত্রাণ তহবিল থেকে প্রতিটি নিহতের পরিবারকে ২ লাখ রুপি এবং আহতদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার রুপি করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথাও জানিয়েছেন তিনি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম বলছে, সোমবার সকালে তেলঙ্গানার সাঙ্গারেড্ডি জেলায় পাসামিলারাম শিল্প এলাকায় ওই রাসায়নিক কারখানা থেকে হঠাৎই বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। স্থানীয়রা দৌড়ে গিয়ে দেখেন, কারখানার ছাদ উড়ে গিয়ে ১০০ মিটার দূরে পড়েছে। ভেতর থেকে বেরিয়ে আসছে কালো ধোঁয়া।
প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছিল, বিস্ফোরণের ঘটনায় ১২ জন শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন বেশ কয়েক জন। কিন্তু ক্রমশ মৃতের সংখ্যা বাড়তে থাকে। দমকল বাহিনী আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার পর ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে উদ্ধারকাজ শুরু হয়। তখনই উদ্ধার হতে থাকে একের পর এক মরদেহ।
তেলঙ্গানার স্বাস্থ্যমন্ত্রী দামোদর রাজানরসিং জানান, বিস্ফোরণের কারণে কারখানাটির ছাদ উড়ে যায়। সেখানে সেই সময় কাজ করা অনেক শ্রমিকের মরদেহ প্রায় ১০০ মিটার দূরে গিয়ে পড়ে। স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বিস্ফোরণের সময় কারখানাটিতে ৯০ জন কাজ করছিলেন।
এরইমধ্যে ‘পূর্ণাঙ্গ এবং স্বচ্ছ’ তদন্ত চেয়ে তেলঙ্গানার কংগ্রেস সরকারের ওপর চাপ বাড়িয়েছে বিরোধী ভারত রাষ্ট্র সমিতি (বিআরএস)। এই ঘটনায় তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী রেবন্ত ছাড়াও শোকপ্রকাশ করেছেন তেলঙ্গানার রাজ্যপাল জিষ্ণু দেববর্মাও।
ভারতে একটি রাসায়নিক কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ হয়েছে। এতে কমপক্ষে ৩৪ জন নিহত হয়েছেন। দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ৩৫ জন।
দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় তেলঙ্গানা রাজ্যের সাঙ্গারেড্ডি জেলার পাসামিলারাম শিল্প এলাকায় একটি চুল্লিতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে হতাহতের এই ঘটনা ঘটে।
মঙ্গলবার (১ জুলাই) এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
জেলা প্রশাসন জানিয়েছে, সিগাচি কেমিক্যালস কারখানায় ঘটে যাওয়া এই দুর্ঘটনায় চারজনকে শনাক্ত করা হয়েছে; বাকি ২৩ জনকে শনাক্ত করার চেষ্টা চলছে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে লিখেছেন, ুতেলেঙ্গানার সাঙ্গারেড্ডিতে কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে প্রাণহানির ঘটনায় আমি শোকাহত। যারা তাদের প্রিয়জনদের হারিয়েছেন তাদের প্রতি আমাদের সমবেদনা। আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি।”
প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় ত্রাণ তহবিল থেকে প্রতিটি নিহতের পরিবারকে ২ লাখ রুপি এবং আহতদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার রুপি করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথাও জানিয়েছেন তিনি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম বলছে, সোমবার সকালে তেলঙ্গানার সাঙ্গারেড্ডি জেলায় পাসামিলারাম শিল্প এলাকায় ওই রাসায়নিক কারখানা থেকে হঠাৎই বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। স্থানীয়রা দৌড়ে গিয়ে দেখেন, কারখানার ছাদ উড়ে গিয়ে ১০০ মিটার দূরে পড়েছে। ভেতর থেকে বেরিয়ে আসছে কালো ধোঁয়া।
প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছিল, বিস্ফোরণের ঘটনায় ১২ জন শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন বেশ কয়েক জন। কিন্তু ক্রমশ মৃতের সংখ্যা বাড়তে থাকে। দমকল বাহিনী আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার পর ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে উদ্ধারকাজ শুরু হয়। তখনই উদ্ধার হতে থাকে একের পর এক মরদেহ।
তেলঙ্গানার স্বাস্থ্যমন্ত্রী দামোদর রাজানরসিং জানান, বিস্ফোরণের কারণে কারখানাটির ছাদ উড়ে যায়। সেখানে সেই সময় কাজ করা অনেক শ্রমিকের মরদেহ প্রায় ১০০ মিটার দূরে গিয়ে পড়ে। স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বিস্ফোরণের সময় কারখানাটিতে ৯০ জন কাজ করছিলেন।
এরইমধ্যে ‘পূর্ণাঙ্গ এবং স্বচ্ছ’ তদন্ত চেয়ে তেলঙ্গানার কংগ্রেস সরকারের ওপর চাপ বাড়িয়েছে বিরোধী ভারত রাষ্ট্র সমিতি (বিআরএস)। এই ঘটনায় তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী রেবন্ত ছাড়াও শোকপ্রকাশ করেছেন তেলঙ্গানার রাজ্যপাল জিষ্ণু দেববর্মাও।
প্রায় দুই সপ্তাহের রক্তক্ষয়ী সংঘাতের পর ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে। দেশ দুটির সংবাদমাধ্যম যুদ্ধবিরতি শুরুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বলে জানিয়েছে সিএনএন।
২৪ দিন আগেপোস্টে খামেনি বলেন, ‘জায়নবাদী শত্রু বড় ভুল করেছে, বড় অপরাধ করেছে; এর শাস্তি অবশ্যই পেতে হবে এবং তারা সেই শাস্তি পাচ্ছে; তারা এখনও শাস্তি পাচ্ছে।’
২৫ দিন আগে