আমার শহর ডেস্ক
এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন কার্ড ও প্রবেশপত্র যথাসময়ে বোর্ড থেকে সরবরাহ করা হলেও কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তা শিক্ষার্থীদের মাঝে দেরিতে বিতরণ করছে। এর ফলে শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন ও ফরম পূরণে জটিলতা তৈরি হচ্ছে, যা শেষ পর্যন্ত তাদের পরীক্ষায় অংশগ্রহণে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে।
এমন পরিস্থিতি যেন আগামীতে সৃষ্টি না হয়, সেজন্য কঠোর হচ্ছে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড। প্রতিষ্ঠান প্রধানদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারিও দিয়েছে বোর্ড কর্তৃপক্ষ।
গতকাল শনিবার বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার স্বাক্ষরিত এক নির্দেশনায় জানানো হয়, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে রেজিস্ট্রেশন না হওয়ায় অনেক শিক্ষার্থীর ফরম পূরণ অসমাপ্ত থেকে যাচ্ছে। ফলে তারা পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ হারাচ্ছে, যা শিক্ষার্থীদের জন্য মানসিক যন্ত্রণার কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে।
নির্দেশনায় আরও উল্লেখ করা হয়, কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত নয়, এমন বিষয়ে শিক্ষার্থী ভর্তি করছে। কিন্তু রেজিস্ট্রেশন ও ফরম পূরণের সময় অনুমোদিত বিষয় দেখিয়ে কাগজপত্র পূরণ করা হয়। প্রবেশপত্র বিতরণের সময় এই অসঙ্গতি ধরা পড়ায়, বোর্ড সেই বিষয়ে পরীক্ষার অনুমতি দিতে পারছে না। এতে শিক্ষার্থীরা চরম ভোগান্তিতে পড়ছে এবং তাদের শিক্ষা জীবন হুমকির মুখে পড়ছে।
এ পরিপ্রেক্ষিতে ২০২৬ সালের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছে বোর্ড। বিলম্ব ফিসহ সময়সীমা শেষ হওয়ার পর ফরম পূরণের আর কোনো সুযোগ থাকবে না বলেও জানানো হয়েছে।
ঢাকা শিক্ষা বোর্ড থেকে রেজিস্ট্রেশন কার্ড এবং প্রবেশপত্র সংগ্রহের এক সপ্তাহের মধ্যে তা শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দিতে হবে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে নির্দেশনায়। রেজিস্ট্রেশন কার্ড এবং প্রবেশপত্র সময়মতো বিতরণে গাফিলতি বা জটিলতা সৃষ্টি হলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান প্রধানের বিরুদ্ধে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে সতর্ক করেছে বোর্ড। এ বিষয়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান জানানো হয়েছে।
এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন কার্ড ও প্রবেশপত্র যথাসময়ে বোর্ড থেকে সরবরাহ করা হলেও কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তা শিক্ষার্থীদের মাঝে দেরিতে বিতরণ করছে। এর ফলে শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন ও ফরম পূরণে জটিলতা তৈরি হচ্ছে, যা শেষ পর্যন্ত তাদের পরীক্ষায় অংশগ্রহণে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে।
এমন পরিস্থিতি যেন আগামীতে সৃষ্টি না হয়, সেজন্য কঠোর হচ্ছে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড। প্রতিষ্ঠান প্রধানদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারিও দিয়েছে বোর্ড কর্তৃপক্ষ।
গতকাল শনিবার বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার স্বাক্ষরিত এক নির্দেশনায় জানানো হয়, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে রেজিস্ট্রেশন না হওয়ায় অনেক শিক্ষার্থীর ফরম পূরণ অসমাপ্ত থেকে যাচ্ছে। ফলে তারা পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ হারাচ্ছে, যা শিক্ষার্থীদের জন্য মানসিক যন্ত্রণার কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে।
নির্দেশনায় আরও উল্লেখ করা হয়, কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত নয়, এমন বিষয়ে শিক্ষার্থী ভর্তি করছে। কিন্তু রেজিস্ট্রেশন ও ফরম পূরণের সময় অনুমোদিত বিষয় দেখিয়ে কাগজপত্র পূরণ করা হয়। প্রবেশপত্র বিতরণের সময় এই অসঙ্গতি ধরা পড়ায়, বোর্ড সেই বিষয়ে পরীক্ষার অনুমতি দিতে পারছে না। এতে শিক্ষার্থীরা চরম ভোগান্তিতে পড়ছে এবং তাদের শিক্ষা জীবন হুমকির মুখে পড়ছে।
এ পরিপ্রেক্ষিতে ২০২৬ সালের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছে বোর্ড। বিলম্ব ফিসহ সময়সীমা শেষ হওয়ার পর ফরম পূরণের আর কোনো সুযোগ থাকবে না বলেও জানানো হয়েছে।
ঢাকা শিক্ষা বোর্ড থেকে রেজিস্ট্রেশন কার্ড এবং প্রবেশপত্র সংগ্রহের এক সপ্তাহের মধ্যে তা শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দিতে হবে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে নির্দেশনায়। রেজিস্ট্রেশন কার্ড এবং প্রবেশপত্র সময়মতো বিতরণে গাফিলতি বা জটিলতা সৃষ্টি হলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান প্রধানের বিরুদ্ধে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে সতর্ক করেছে বোর্ড। এ বিষয়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান জানানো হয়েছে।
এইচএসসি ও সমমানের ২২ এবং ২৪ জুলাইয়ের স্থগিত পরীক্ষা একই দিনে নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার)। তবে, স্থগিত পরীক্ষা কবে হবে তা এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানান তিনি।
৬ ঘণ্টা আগেমাইলস্টোনের ঘটনার পর চলমান এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা স্থগিত নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার বলেছেন, পরীক্ষা পেছানোর সিদ্ধান্ত হুট করে নেয়া যায় না।
৭ ঘণ্টা আগে