নিজস্ব প্রতিবেদক
আদালতের স্থগিতাদেশের পর অবশেষে কুমিল্লার ১৭ উপজেলায় নিয়োগ পাওয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৬৪১ জন সহকারী শিক্ষক যোগদান করেছেন। মঙ্গলবার রাত নয়টার মধ্যেই তাঁরা কুমিল্লা নগরের নিউ মার্কেট এলাকার জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে যোগদান করেছেন। জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস ও যোগদান করা অন্তত পাঁচজন ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে। এর মধ্য দিয়ে তাঁদের দীর্ঘদিনের হতাশা দূর হল।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ২৯ মার্চ কুমিল্লা জেলার সরকারি প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক পদের নিয়োগ পরীক্ষা হয়। একই বছরের ১৩ ও ১৪ নভেম্বর কুমিল্লা জেলার ১৭ উপজেলার ৬৪১ জনের মৌখিক পরীক্ষা হয়। এর মধ্যে আদর্শ সদর উপজেলায় ৫৪ জন, মুরাদনগরে ৮০ জন, চান্দিনায় ৪১ জন, হোমনায় ৫৩ জন, দাউদকান্দিতে ৫২ জন, লালমাই ২০ জন, বুড়িচং ৩২ জন, বরুড়া ৪১ জন, দেবীদ্বার ১৩ জন, সদর দক্ষিণ ২০, ব্রাহ্মণপাড়া ৪৬ জন, লাকসাম ৮, চৌদ্দগ্রাম ৫৬ জন, মেঘনা ১৬ জন, নাঙ্গলকোট ৪৮ জন, মনোহরগঞ্জ ৪০ জন ও তিতাসে ২১ জন। এরপর তাঁরা নিয়োগের জন্য সুপারিশপ্রাপ্ত হন।
জানা গেছে, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার পর কোটা বিলুপ্ত করে ৯৩ শতাংশ মেধার ভিত্তিতে দেওয়ার দাবি জানিয়ে আদালতে রিট করেন সংক্ষুৃদ্ধরা। এরপর ওই নিয়োগ বাতিল করা হয়। পওে এর প্রতিবাদে রাজধানীর শাহবাগে আন্দোলন করেন উত্তীর্ণ সুপারিশপ্রাপ্তরা। এরপর প্রাথমিক ও গণশিক্ষা অধিদপ্তর এর বিরুদ্ধে আপিল করে। গত সোমবার আপিলে আগের আদেশ স্থগিত করা হয়। অর্থাৎ নিয়োগ পাওয়া ব্যক্তিদেও যোগদানের ক্ষেত্রে আর কোন বাধা নেই।
এরই পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুত নিয়োগে উত্তীর্ণদের যোগদানের জন্য বলা হয়।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা তাপস কুমার পাল তাঁর দপ্তরে আমার শহর কে বলেন,‘ কুমিল্লা জেলার ৬৪১ জন যোগদানের কাগজপত্র জমা দিয়েছেন। তাঁদের বিভিন্ন স্কুলে নিয়োগ দেওয়া হবে। সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক মেয়েরা পছন্দের ও তাঁদের বাড়ির কাছের স্কুলে যোগদানের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবেন। আদালত আগের সিদ্ধান্ত স্থগিত করায় ৬৪১ জনের যোগদানের ক্ষেত্রে কোন বাধা নেই। তাই আমরা যোগদানের জন্য কাগজপত্র নিয়েছি। এরপর স্কুল বাছাই করা হবে। ’
আদর্শ সদর উপজেলায় সুপারিশপ্রাপ্ত সহকারী শিক্ষক পাপ্পু সাহা বলেন, ‘অবশেষে যোগদান করতে পেরেছি। এর থেকে আনন্দের আর কিছুই হতে পারে না। ’
আদালতের স্থগিতাদেশের পর অবশেষে কুমিল্লার ১৭ উপজেলায় নিয়োগ পাওয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৬৪১ জন সহকারী শিক্ষক যোগদান করেছেন। মঙ্গলবার রাত নয়টার মধ্যেই তাঁরা কুমিল্লা নগরের নিউ মার্কেট এলাকার জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে যোগদান করেছেন। জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস ও যোগদান করা অন্তত পাঁচজন ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে। এর মধ্য দিয়ে তাঁদের দীর্ঘদিনের হতাশা দূর হল।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ২৯ মার্চ কুমিল্লা জেলার সরকারি প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক পদের নিয়োগ পরীক্ষা হয়। একই বছরের ১৩ ও ১৪ নভেম্বর কুমিল্লা জেলার ১৭ উপজেলার ৬৪১ জনের মৌখিক পরীক্ষা হয়। এর মধ্যে আদর্শ সদর উপজেলায় ৫৪ জন, মুরাদনগরে ৮০ জন, চান্দিনায় ৪১ জন, হোমনায় ৫৩ জন, দাউদকান্দিতে ৫২ জন, লালমাই ২০ জন, বুড়িচং ৩২ জন, বরুড়া ৪১ জন, দেবীদ্বার ১৩ জন, সদর দক্ষিণ ২০, ব্রাহ্মণপাড়া ৪৬ জন, লাকসাম ৮, চৌদ্দগ্রাম ৫৬ জন, মেঘনা ১৬ জন, নাঙ্গলকোট ৪৮ জন, মনোহরগঞ্জ ৪০ জন ও তিতাসে ২১ জন। এরপর তাঁরা নিয়োগের জন্য সুপারিশপ্রাপ্ত হন।
জানা গেছে, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার পর কোটা বিলুপ্ত করে ৯৩ শতাংশ মেধার ভিত্তিতে দেওয়ার দাবি জানিয়ে আদালতে রিট করেন সংক্ষুৃদ্ধরা। এরপর ওই নিয়োগ বাতিল করা হয়। পওে এর প্রতিবাদে রাজধানীর শাহবাগে আন্দোলন করেন উত্তীর্ণ সুপারিশপ্রাপ্তরা। এরপর প্রাথমিক ও গণশিক্ষা অধিদপ্তর এর বিরুদ্ধে আপিল করে। গত সোমবার আপিলে আগের আদেশ স্থগিত করা হয়। অর্থাৎ নিয়োগ পাওয়া ব্যক্তিদেও যোগদানের ক্ষেত্রে আর কোন বাধা নেই।
এরই পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুত নিয়োগে উত্তীর্ণদের যোগদানের জন্য বলা হয়।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা তাপস কুমার পাল তাঁর দপ্তরে আমার শহর কে বলেন,‘ কুমিল্লা জেলার ৬৪১ জন যোগদানের কাগজপত্র জমা দিয়েছেন। তাঁদের বিভিন্ন স্কুলে নিয়োগ দেওয়া হবে। সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক মেয়েরা পছন্দের ও তাঁদের বাড়ির কাছের স্কুলে যোগদানের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবেন। আদালত আগের সিদ্ধান্ত স্থগিত করায় ৬৪১ জনের যোগদানের ক্ষেত্রে কোন বাধা নেই। তাই আমরা যোগদানের জন্য কাগজপত্র নিয়েছি। এরপর স্কুল বাছাই করা হবে। ’
আদর্শ সদর উপজেলায় সুপারিশপ্রাপ্ত সহকারী শিক্ষক পাপ্পু সাহা বলেন, ‘অবশেষে যোগদান করতে পেরেছি। এর থেকে আনন্দের আর কিছুই হতে পারে না। ’
এইচএসসি ও সমমানের ২২ এবং ২৪ জুলাইয়ের স্থগিত পরীক্ষা একই দিনে নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার)। তবে, স্থগিত পরীক্ষা কবে হবে তা এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানান তিনি।
৩ দিন আগেমাইলস্টোনের ঘটনার পর চলমান এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা স্থগিত নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার বলেছেন, পরীক্ষা পেছানোর সিদ্ধান্ত হুট করে নেয়া যায় না।
৩ দিন আগে