প্রেস বিজ্ঞপ্তি
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের ডিগ্রি শাখার কলেজ মসজিদে অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষকে অবরুদ্ধ করে সম্মানহানি ও সরকারি দায়িত্ব পালনে বাঁধা সৃষ্টি করার প্রতিবাদে আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় হৃদয়ে বাংলাদেশ চত্বরে এক ঘৃনা সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
এতে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা এসোসিয়েশনের বিভিন্ন ইউনিটের কর্মকর্তাবৃন্দ এবং কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের সকল শিক্ষক ও কর্মচারীবৃন্দ তুমুল বৃষ্টিকে উপেক্ষা করে উপস্থিত ছিলেন। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষার কুমিল্লা আঞ্চলিক কেন্দ্র, কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ড, কুমিল্লা সরকারি কলেজ, কুমিল্লা সরকারি মহিলা কলেজ, উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা ও শিক্ষকবৃন্দ এতে বক্তব্য রাখেন। কলেজ শিক্ষক পরিষদের সম্পাদক গাজী মুহাম্মদ সোহরাব হাসান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ওই তথ্য জানানো হয়।
আঞ্চলিক কেন্দ্রের পরিচালক অধ্যাপক সোমেশ কর চৌধুরী তাঁর বক্তব্যে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মো: আবুল বাসার ভূঁঞাকে একজন সৎ, পরিচ্ছন্ন, নীতিবান ও অন্যায়ের সাথে আপোষহীন একজন ব্যক্তি হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, তাঁর প্রতি আঘাত মানে শিক্ষক সমাজ ও দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার প্রতি আঘাত।
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের উপাধ্যক্ষ প্রফেসর মো: আবদুল মজিদ কথিত আন্দোলনের কারিগর অত্র কলেজেই প্রাক্তন ছাত্র আবু সুফিয়ানকে অধ্যক্ষের গাড়ির চাবি ও মাথার ছাতা কেড়ে নেওয়া একজন দৃস্কৃতিকারী হিসেবে উল্লেখ করেন। অবিলম্বে তাকে বিচারের আওতায় আনার জোর দাবি জানান।
কুমিল্লা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর নূরুর রহমান খান শিক্ষার্থীদের তৃতীয় পক্ষ বা বাইরের শক্তির ইন্দনে প্রভাবিত হয়ে কলেজের কল্যাণ ও শিক্ষাবিরোধী কর্মকান্ডে লিপ্ত না হওয়ার জন্য উদাত্ত আহবান জানান।
কলেজের অর্থনীতি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর জাহাঙ্গীর আলম বলেন, শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো আমাদেরও দাবি। কিন্তু তাই বলে সেগুলো অধ্যক্ষের পদত্যাগের ইস্যু হতে পারে না। শিক্ষক পরিষদের সম্পাদক জনাব গাজী মুহাম্মদ গোলাম সোহরাব হাসান ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের উদ্ভূত পরিস্থিতির সুরাহা না হওয়া পর্যন্ত শিক্ষক-কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়মিত কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে জানিয়ে আগামী রোববার বেলা সোয়া ১ টায় উচ্চমাধ্যমিক শাখায় প্রতিবাদ সমাবেশ ও মানবন্ধনের আহবান জানিয়ে সমাবেশের সমাপ্তি ঘোষনা করেন।
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের ডিগ্রি শাখার কলেজ মসজিদে অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষকে অবরুদ্ধ করে সম্মানহানি ও সরকারি দায়িত্ব পালনে বাঁধা সৃষ্টি করার প্রতিবাদে আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় হৃদয়ে বাংলাদেশ চত্বরে এক ঘৃনা সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
এতে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা এসোসিয়েশনের বিভিন্ন ইউনিটের কর্মকর্তাবৃন্দ এবং কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের সকল শিক্ষক ও কর্মচারীবৃন্দ তুমুল বৃষ্টিকে উপেক্ষা করে উপস্থিত ছিলেন। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষার কুমিল্লা আঞ্চলিক কেন্দ্র, কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ড, কুমিল্লা সরকারি কলেজ, কুমিল্লা সরকারি মহিলা কলেজ, উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা ও শিক্ষকবৃন্দ এতে বক্তব্য রাখেন। কলেজ শিক্ষক পরিষদের সম্পাদক গাজী মুহাম্মদ সোহরাব হাসান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ওই তথ্য জানানো হয়।
আঞ্চলিক কেন্দ্রের পরিচালক অধ্যাপক সোমেশ কর চৌধুরী তাঁর বক্তব্যে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মো: আবুল বাসার ভূঁঞাকে একজন সৎ, পরিচ্ছন্ন, নীতিবান ও অন্যায়ের সাথে আপোষহীন একজন ব্যক্তি হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, তাঁর প্রতি আঘাত মানে শিক্ষক সমাজ ও দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার প্রতি আঘাত।
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের উপাধ্যক্ষ প্রফেসর মো: আবদুল মজিদ কথিত আন্দোলনের কারিগর অত্র কলেজেই প্রাক্তন ছাত্র আবু সুফিয়ানকে অধ্যক্ষের গাড়ির চাবি ও মাথার ছাতা কেড়ে নেওয়া একজন দৃস্কৃতিকারী হিসেবে উল্লেখ করেন। অবিলম্বে তাকে বিচারের আওতায় আনার জোর দাবি জানান।
কুমিল্লা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর নূরুর রহমান খান শিক্ষার্থীদের তৃতীয় পক্ষ বা বাইরের শক্তির ইন্দনে প্রভাবিত হয়ে কলেজের কল্যাণ ও শিক্ষাবিরোধী কর্মকান্ডে লিপ্ত না হওয়ার জন্য উদাত্ত আহবান জানান।
কলেজের অর্থনীতি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর জাহাঙ্গীর আলম বলেন, শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো আমাদেরও দাবি। কিন্তু তাই বলে সেগুলো অধ্যক্ষের পদত্যাগের ইস্যু হতে পারে না। শিক্ষক পরিষদের সম্পাদক জনাব গাজী মুহাম্মদ গোলাম সোহরাব হাসান ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের উদ্ভূত পরিস্থিতির সুরাহা না হওয়া পর্যন্ত শিক্ষক-কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়মিত কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে জানিয়ে আগামী রোববার বেলা সোয়া ১ টায় উচ্চমাধ্যমিক শাখায় প্রতিবাদ সমাবেশ ও মানবন্ধনের আহবান জানিয়ে সমাবেশের সমাপ্তি ঘোষনা করেন।