নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লা সরকারি মহিলা কলেজ প্রতিষ্ঠার ৬৫ বছরে চারজন নারী অধ্যক্ষ হয়েছেন। ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ছিলেন একজন নারী। ২০০৪ সালের পর থেকে কলেজে কোন নারী অধ্যক্ষ নেই। উপাধ্যক্ষ পদে ছয়জন ছিলেন নারী । কুমিল্লা অঞ্চলের নারীদের প্রধান প্রতিষ্ঠানে অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ পদে নারী শিক্ষকেরা না থাকায় হতাশ মহিলা নেত্রীরা।
কলেজ সূত্রে জানা গেছে, ১৯৬০ সালে কুমিল্লা মহিলা কলেজ প্রতিষ্ঠা হয়। ১৯৭৮ সালের ১ ফেব্রুয়ারি কলেজটি জাতীয়করণ হয়। এরপর থেকে কলেজের নামকরণ হয় কুমিল্লা সরকারি মহিলা কলেজ।
এ পর্যন্ত এই কলেজে ২৪ জন অধ্যক্ষ হয়েছেন। এর মধ্যে চারজন নারী ছিলেন। এতে ১৯৭৯ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে ১৯৮১ সালের ২১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অধ্যক্ষ ছিলেন যোবায়দা মির্যা। ১৯৮১ সালের ২১ সেপ্টেম্বর থেকে ১৯৮৩ সালের ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত ছিলেন আনোয়ারা বেগম। ১৯৮৩ সালের ৬ নভেম্বর থেকে ১৯৮৬ সালের ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ছিলেন মোসামৎ সেলিনা বেগম। ২০০৪ সালের ৮ সেপ্টেম্বর থেকে একই বছরের ১৩ অক্টোবর পর্যন্ত জোহরা আনিস অধ্যক্ষ ছিলেন।
উপাধ্যক্ষ পদে ২৭ জনের মধ্যে ছয়জন নারী ছিলেন। তাঁরা হলেন ১৯৭৮ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৯৭৯ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত হোসনে আরা খান, ১৯৯০ সালের ৩১ আগস্ট থেকে ১৯৯৩ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত জাহানারা মুন্সী, ২০০১ সালের ২১ এপ্রিল থেকে ২০০২ সালের ২২ এপ্রিল পর্যন্ত আজিজুন নাহার বেগম, ২০০২ সালের ১৮ মে থেকে ২০০৩ সালের ২৪ এপ্রিল পর্যন্ত আয়েশা বেগম, ২০১৪ সালের ১৭ জুলাই থেকে ২০১৫ সালের ১ এপ্রিল পর্যন্ত নাজনীন রহমান ও ২০১৫ সালের ৩০ এপ্রিল থেকে ২০১৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর সৈয়দা বিলকিস আরা বেগম। ছয় উপাধ্যক্ষের মধ্যে একজন কেবল এই কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ছিলেন ( নিজ দায়িত্বের অতিরিক্ত হিসেবে)।
কুমিল্লা সরকারি মহিলা কলেজ প্রতিষ্ঠার ৬৫ বছরে চারজন নারী অধ্যক্ষ হয়েছেন। ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ছিলেন একজন নারী। ২০০৪ সালের পর থেকে কলেজে কোন নারী অধ্যক্ষ নেই। উপাধ্যক্ষ পদে ছয়জন ছিলেন নারী । কুমিল্লা অঞ্চলের নারীদের প্রধান প্রতিষ্ঠানে অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ পদে নারী শিক্ষকেরা না থাকায় হতাশ মহিলা নেত্রীরা।
কলেজ সূত্রে জানা গেছে, ১৯৬০ সালে কুমিল্লা মহিলা কলেজ প্রতিষ্ঠা হয়। ১৯৭৮ সালের ১ ফেব্রুয়ারি কলেজটি জাতীয়করণ হয়। এরপর থেকে কলেজের নামকরণ হয় কুমিল্লা সরকারি মহিলা কলেজ।
এ পর্যন্ত এই কলেজে ২৪ জন অধ্যক্ষ হয়েছেন। এর মধ্যে চারজন নারী ছিলেন। এতে ১৯৭৯ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে ১৯৮১ সালের ২১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অধ্যক্ষ ছিলেন যোবায়দা মির্যা। ১৯৮১ সালের ২১ সেপ্টেম্বর থেকে ১৯৮৩ সালের ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত ছিলেন আনোয়ারা বেগম। ১৯৮৩ সালের ৬ নভেম্বর থেকে ১৯৮৬ সালের ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ছিলেন মোসামৎ সেলিনা বেগম। ২০০৪ সালের ৮ সেপ্টেম্বর থেকে একই বছরের ১৩ অক্টোবর পর্যন্ত জোহরা আনিস অধ্যক্ষ ছিলেন।
উপাধ্যক্ষ পদে ২৭ জনের মধ্যে ছয়জন নারী ছিলেন। তাঁরা হলেন ১৯৭৮ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৯৭৯ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত হোসনে আরা খান, ১৯৯০ সালের ৩১ আগস্ট থেকে ১৯৯৩ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত জাহানারা মুন্সী, ২০০১ সালের ২১ এপ্রিল থেকে ২০০২ সালের ২২ এপ্রিল পর্যন্ত আজিজুন নাহার বেগম, ২০০২ সালের ১৮ মে থেকে ২০০৩ সালের ২৪ এপ্রিল পর্যন্ত আয়েশা বেগম, ২০১৪ সালের ১৭ জুলাই থেকে ২০১৫ সালের ১ এপ্রিল পর্যন্ত নাজনীন রহমান ও ২০১৫ সালের ৩০ এপ্রিল থেকে ২০১৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর সৈয়দা বিলকিস আরা বেগম। ছয় উপাধ্যক্ষের মধ্যে একজন কেবল এই কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ছিলেন ( নিজ দায়িত্বের অতিরিক্ত হিসেবে)।
এইচএসসি ও সমমানের ২২ এবং ২৪ জুলাইয়ের স্থগিত পরীক্ষা একই দিনে নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার)। তবে, স্থগিত পরীক্ষা কবে হবে তা এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানান তিনি।
২ দিন আগেমাইলস্টোনের ঘটনার পর চলমান এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা স্থগিত নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার বলেছেন, পরীক্ষা পেছানোর সিদ্ধান্ত হুট করে নেয়া যায় না।
২ দিন আগে