• কুমিল্লা সিটি করপোরেশন
  • কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
  • আদর্শ সদর
  • বরুড়া
  • লাকসাম
  • দাউদকান্দি
  • আরও
    • চৌদ্দগ্রাম
    • সদর দক্ষিণ
    • নাঙ্গলকোট
    • বুড়িচং
    • ব্রাহ্মণপাড়া
    • মনোহরগঞ্জ
    • লালমাই
    • চান্দিনা
    • মুরাদনগর
    • দেবীদ্বার
    • হোমনা
    • মেঘনা
    • তিতাস
  • সর্বশেষ
  • রাজনীতি
  • বাংলাদেশ
  • অপরাধ
  • বিশ্ব
  • বাণিজ্য
  • মতামত
  • খেলা
  • বিনোদন
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • ইপেপার
  • ইপেপার
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
স্বত্ব: ©️ আমার শহর
> শিক্ষা

শিক্ষার্থী ৭ হাজার, আবাসিক হলে আসন ৫০০ পদ সৃজন না হওয়ায় বাড়ছে শিক্ষক সংকট

আবদুল্লাহ আল মারুফ
প্রকাশ : ১২ মার্চ ২০২৫, ১১: ৩৩
logo

শিক্ষার্থী ৭ হাজার, আবাসিক হলে আসন ৫০০ পদ সৃজন না হওয়ায় বাড়ছে শিক্ষক সংকট

আবদুল্লাহ আল মারুফ

প্রকাশ : ১২ মার্চ ২০২৫, ১১: ৩৩
Photo

কুমিল্লা মহিলা কলেজে আবাস সংকট দীর্ঘ দিনের। কলেজের ৭ হাজার শিক্ষার্থীর জন্য আবাসিক হলে মাত্র ৫০০ আসনের ব্যবস্থা আছে। এছাড়াও নতুন পদ সৃজন না করায় সংকট দেখা দিয়েছে শিক্ষকের। কোন বিভাগের আছে একজন শিক্ষক, আবার কোন বিভাগের চারজন দিয়ে চলছে কলেজটির শিক্ষা কার্যক্রম।

দীর্ঘদিন নেই পদসৃজন

কুমিল্লা সরকারি মহিলা কলেজ ঘুরে কলেজ সূত্রে জানা গেছে, কলেজের তিনটি সেকশন চালু রয়েছে। উচ্চ মাধ্যমিক, ডিগ্রি (পাস) ও অনার্স। তিন সেকশনের মোট শিক্ষার্থী ৭ হাজার ৩৩০ জন। যার মাঝে উচ্চ মাধ্যমিকের শিক্ষার্থী সংখ্যা দুই বর্ষে এক হাজার ২০০ করে মোট দুই হাজার ৪০০ জন। এছাড়া ডিগ্রিতে (পাস) ৪০০ জন ও মাস্টার্সে ৫০০ জন শিক্ষার্থী। এছাড়া অনার্সে আছে ৪০৩০ জন।

জানা গেছে, কলেজটিতে মোট ১৩ বিষয়ে অনার্স ও আটটি বিষয়ে মাস্টার্স চালু রয়েছে। কলেজের বাংলা বিভাগে ৪০০ শিক্ষার্থীর বিপরীতে শিক্ষক সাতজন। ইংরেজি বিভাগে ৩৫০ শিক্ষার্থীর বিপরীতে চারজন শিক্ষক, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ৩৫০ শিক্ষার্থীর বিপরীতে চারজন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ৬৮০ শিক্ষার্থীর জন্য ছয়জন, অর্থনীতি বিভাগের ৩৫০ শিক্ষার্থীর জন্য মাত্র পাঁচজন, দর্শন বিভাগের ৪০০ শিক্ষার্থীর জন্য চার জন, সমাজকল্যাণ বিভাগের ৬০০ শিক্ষার্থীর জন্য পাঁচজন, পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের ৩০০ শিক্ষার্থীর জন্য চারজন, রসায়ন বিভাগের ৩০০ শিক্ষার্থীর জন্য ছয়জন, গণিত বিভাগের ৩০০ শিক্ষার্থীর বিপরীতে চারজন, উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের ৩০০ শিক্ষার্থীর বিপরীতে চারজন, প্রাণিবিদ্যা বিভাগের ৩০০ শিক্ষার্থীর বিপরীতে চারজন, এছাড়া হিসাব বিজ্ঞান বিভাগের ৩০০ শিক্ষার্থীর জন্য একজন শিক্ষক রয়েছেন।

কলেজের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকরা বলছেন, শুধু ডিগ্রি ছাড়াও এমন বিষয় আছে যেগুলো উচ্চ মাধ্যমিক শাখায়ও আছে। যেমন বাংলা ও ইংরেজিসহ অন্যান্য গ্রুপের বিষয়। সেই ক্লাসও নিতে হয় শিক্ষকদের। তাই কোন বিরতি ছাড়া যেমন ক্লাস নেয়ায় অনেক সময় ক্লান্ত হয়ে পড়েন শিক্ষকরা। আর শিক্ষার্থীরাও ক্লাস নিয়ে অখুশি থাকেন।

কলেজের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী ইসরাত জাহান স্বর্ণা বলেন, টিচাররা ক্লাস নেন। কিন্তু অনেক ক্লাস আমাদের মিস হয়। অনেক সময় টিচাররা অসুস্থ হয়ে যায় ক্লাস নিতে নিতে। আমাদের বুঝতে দেন না। কিন্তু আমরা অনুভব করি।

কলেজের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক এমদাদুল বারী বলেন, আমাকে মাউশি থেকে এখানে সংযুক্ত করা হয়েছে। আরও ৩জন গেস্ট টিচার নিয়েছি। কিন্তু কূল পাই না। টানা ক্লাস নিতে হয়। কোন কারণে অন্য টিচার না আসলে সেটাও নিতে হয়। তাছাড়া মানের বিষয়তো আছেই।

আবাসন সংকট

কলেজের আবাসিক সংকটও তীব্র আকার ধারণ করছে। প্রায় ৭ হাজার শিক্ষার্থীর জন্য আছে মাত্র দুটি আবাসিক হল। একটি হজরত আয়েশা সিদ্দিকা হল। এটিতে আছে উচ্চ মাধ্যমিকে ১২০ শিক্ষার্থী। আর নওয়াব হোচ্ছাম হায়দার হলে আছে ডিগ্রি শাকার ৩৮০ জন শিক্ষার্থী। অথচ কলেজে শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় সাড়ে সাত হাজার।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আবাসিক ব্যবস্থা না থাকায় ইচ্ছে করলেও হলে থাকতে পারছে শিক্ষার্থীরা। যেকারণে তারা কলেজের আশপাশেসহ কুমিল্লা শহরের বিভিন্ন স্থানে ভাড়া বাসায় থাকেন।

কলেজের অর্থনীতি বিভাগের তাসফিয়া জাহান বলেন, হলের থাকার ইচ্ছে থাকলেও আমরা থাকতে পারি না। কারণ এমনিতেই হলে গাদাগাদি করে থাকছে শিক্ষার্থীরা। অনেকে এসব জেনেও আবেদন করছে না। তাই শিক্ষকরা ভাবেন মেয়েদের হলে থাকার আগ্রহ কম।

দুই বছর আগে স্নাতক দিয়ে বের হওয়া দর্শন বিভাগের শিক্ষার্থী নিপা আক্তার বলেন, আমি হলে ছিলাম। একটা বড় অংশ হলে থাকতে চাইলেও তা সম্ভব নয়। কারণ হলে সিট কম।

এসব বিষয়ে কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর হাসনাত আনোয়ার উদ্দীন আহমেদ বলেন, আমাদের ১০ তলা ও ৬ তলা দুটি একাডেমিক ভবন ও ১০ আরেকটি আবাসিক ভবনের কাজ চলমান আছে। এতে এক হাজার শিক্ষার্থীর আবাসন ব্যবস্থা হবে। তাছাড়া শিক্ষক সংকটের বিষয়টি নিয়ে কাজ চলমান রয়েছে। আমরা খুব শিগগিরই নতুন শিক্ষক পাব।

পদ সৃজনের বিষয়ে তিনি বলেন, কলেজের সকল পদ পূর্ণ আছে। নতুন পদ সৃজন করা প্রয়োজন। আমাদের পদ সৃজনের কাজটি চলছে। আমাদের প্রত্যেক বিভাগেই শিক্ষক প্রয়োজন। প্রত্যেক বিভাগেই পদ সৃজন করতে হবে। প্রায় ১৩৯ জন শিক্ষকের পদ সৃজনের তালিকা আমরা পাঠিয়েছি মন্ত্রণালয়ে। আশাবাদি, আমাদের সংকট কেটে যাবে।

Thumbnail image

কুমিল্লা মহিলা কলেজে আবাস সংকট দীর্ঘ দিনের। কলেজের ৭ হাজার শিক্ষার্থীর জন্য আবাসিক হলে মাত্র ৫০০ আসনের ব্যবস্থা আছে। এছাড়াও নতুন পদ সৃজন না করায় সংকট দেখা দিয়েছে শিক্ষকের। কোন বিভাগের আছে একজন শিক্ষক, আবার কোন বিভাগের চারজন দিয়ে চলছে কলেজটির শিক্ষা কার্যক্রম।

দীর্ঘদিন নেই পদসৃজন

কুমিল্লা সরকারি মহিলা কলেজ ঘুরে কলেজ সূত্রে জানা গেছে, কলেজের তিনটি সেকশন চালু রয়েছে। উচ্চ মাধ্যমিক, ডিগ্রি (পাস) ও অনার্স। তিন সেকশনের মোট শিক্ষার্থী ৭ হাজার ৩৩০ জন। যার মাঝে উচ্চ মাধ্যমিকের শিক্ষার্থী সংখ্যা দুই বর্ষে এক হাজার ২০০ করে মোট দুই হাজার ৪০০ জন। এছাড়া ডিগ্রিতে (পাস) ৪০০ জন ও মাস্টার্সে ৫০০ জন শিক্ষার্থী। এছাড়া অনার্সে আছে ৪০৩০ জন।

জানা গেছে, কলেজটিতে মোট ১৩ বিষয়ে অনার্স ও আটটি বিষয়ে মাস্টার্স চালু রয়েছে। কলেজের বাংলা বিভাগে ৪০০ শিক্ষার্থীর বিপরীতে শিক্ষক সাতজন। ইংরেজি বিভাগে ৩৫০ শিক্ষার্থীর বিপরীতে চারজন শিক্ষক, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ৩৫০ শিক্ষার্থীর বিপরীতে চারজন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ৬৮০ শিক্ষার্থীর জন্য ছয়জন, অর্থনীতি বিভাগের ৩৫০ শিক্ষার্থীর জন্য মাত্র পাঁচজন, দর্শন বিভাগের ৪০০ শিক্ষার্থীর জন্য চার জন, সমাজকল্যাণ বিভাগের ৬০০ শিক্ষার্থীর জন্য পাঁচজন, পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের ৩০০ শিক্ষার্থীর জন্য চারজন, রসায়ন বিভাগের ৩০০ শিক্ষার্থীর জন্য ছয়জন, গণিত বিভাগের ৩০০ শিক্ষার্থীর বিপরীতে চারজন, উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের ৩০০ শিক্ষার্থীর বিপরীতে চারজন, প্রাণিবিদ্যা বিভাগের ৩০০ শিক্ষার্থীর বিপরীতে চারজন, এছাড়া হিসাব বিজ্ঞান বিভাগের ৩০০ শিক্ষার্থীর জন্য একজন শিক্ষক রয়েছেন।

কলেজের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকরা বলছেন, শুধু ডিগ্রি ছাড়াও এমন বিষয় আছে যেগুলো উচ্চ মাধ্যমিক শাখায়ও আছে। যেমন বাংলা ও ইংরেজিসহ অন্যান্য গ্রুপের বিষয়। সেই ক্লাসও নিতে হয় শিক্ষকদের। তাই কোন বিরতি ছাড়া যেমন ক্লাস নেয়ায় অনেক সময় ক্লান্ত হয়ে পড়েন শিক্ষকরা। আর শিক্ষার্থীরাও ক্লাস নিয়ে অখুশি থাকেন।

কলেজের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী ইসরাত জাহান স্বর্ণা বলেন, টিচাররা ক্লাস নেন। কিন্তু অনেক ক্লাস আমাদের মিস হয়। অনেক সময় টিচাররা অসুস্থ হয়ে যায় ক্লাস নিতে নিতে। আমাদের বুঝতে দেন না। কিন্তু আমরা অনুভব করি।

কলেজের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক এমদাদুল বারী বলেন, আমাকে মাউশি থেকে এখানে সংযুক্ত করা হয়েছে। আরও ৩জন গেস্ট টিচার নিয়েছি। কিন্তু কূল পাই না। টানা ক্লাস নিতে হয়। কোন কারণে অন্য টিচার না আসলে সেটাও নিতে হয়। তাছাড়া মানের বিষয়তো আছেই।

আবাসন সংকট

কলেজের আবাসিক সংকটও তীব্র আকার ধারণ করছে। প্রায় ৭ হাজার শিক্ষার্থীর জন্য আছে মাত্র দুটি আবাসিক হল। একটি হজরত আয়েশা সিদ্দিকা হল। এটিতে আছে উচ্চ মাধ্যমিকে ১২০ শিক্ষার্থী। আর নওয়াব হোচ্ছাম হায়দার হলে আছে ডিগ্রি শাকার ৩৮০ জন শিক্ষার্থী। অথচ কলেজে শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় সাড়ে সাত হাজার।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আবাসিক ব্যবস্থা না থাকায় ইচ্ছে করলেও হলে থাকতে পারছে শিক্ষার্থীরা। যেকারণে তারা কলেজের আশপাশেসহ কুমিল্লা শহরের বিভিন্ন স্থানে ভাড়া বাসায় থাকেন।

কলেজের অর্থনীতি বিভাগের তাসফিয়া জাহান বলেন, হলের থাকার ইচ্ছে থাকলেও আমরা থাকতে পারি না। কারণ এমনিতেই হলে গাদাগাদি করে থাকছে শিক্ষার্থীরা। অনেকে এসব জেনেও আবেদন করছে না। তাই শিক্ষকরা ভাবেন মেয়েদের হলে থাকার আগ্রহ কম।

দুই বছর আগে স্নাতক দিয়ে বের হওয়া দর্শন বিভাগের শিক্ষার্থী নিপা আক্তার বলেন, আমি হলে ছিলাম। একটা বড় অংশ হলে থাকতে চাইলেও তা সম্ভব নয়। কারণ হলে সিট কম।

এসব বিষয়ে কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর হাসনাত আনোয়ার উদ্দীন আহমেদ বলেন, আমাদের ১০ তলা ও ৬ তলা দুটি একাডেমিক ভবন ও ১০ আরেকটি আবাসিক ভবনের কাজ চলমান আছে। এতে এক হাজার শিক্ষার্থীর আবাসন ব্যবস্থা হবে। তাছাড়া শিক্ষক সংকটের বিষয়টি নিয়ে কাজ চলমান রয়েছে। আমরা খুব শিগগিরই নতুন শিক্ষক পাব।

পদ সৃজনের বিষয়ে তিনি বলেন, কলেজের সকল পদ পূর্ণ আছে। নতুন পদ সৃজন করা প্রয়োজন। আমাদের পদ সৃজনের কাজটি চলছে। আমাদের প্রত্যেক বিভাগেই শিক্ষক প্রয়োজন। প্রত্যেক বিভাগেই পদ সৃজন করতে হবে। প্রায় ১৩৯ জন শিক্ষকের পদ সৃজনের তালিকা আমরা পাঠিয়েছি মন্ত্রণালয়ে। আশাবাদি, আমাদের সংকট কেটে যাবে।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

১

একাদশে ভর্তি কার্যক্রম শুরু ৩০ জুলাই, নেই জুলাই কোটা

২

২০২৫ সালের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (HSC) পরীক্ষার স্থগিতকৃত পরীক্ষাসমূহের পরিবর্তিত সময়সূচি।

৩

একই দিনে হবে এইচএসসির ২২ ও ২৪ জুলাইয়ের স্থগিত পরীক্ষা

৪

এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত ও নিজের পদত্যাগ বিষয়ে যা বললেন শিক্ষা উপদেষ্টা

৫

অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে 'মব' সৃষ্টির অভিযোগে এবার উচ্চমাধ্যমিক শাখায় শিক্ষকদের মানববন্ধন, ঘৃণা সমাবেশ

সম্পর্কিত

একাদশে ভর্তি কার্যক্রম শুরু ৩০ জুলাই, নেই জুলাই কোটা

একাদশে ভর্তি কার্যক্রম শুরু ৩০ জুলাই, নেই জুলাই কোটা

১২ ঘণ্টা আগে
২০২৫ সালের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (HSC) পরীক্ষার স্থগিতকৃত পরীক্ষাসমূহের পরিবর্তিত সময়সূচি।

২০২৫ সালের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (HSC) পরীক্ষার স্থগিতকৃত পরীক্ষাসমূহের পরিবর্তিত সময়সূচি।

২ দিন আগে
একই দিনে হবে এইচএসসির ২২ ও ২৪ জুলাইয়ের স্থগিত পরীক্ষা

একই দিনে হবে এইচএসসির ২২ ও ২৪ জুলাইয়ের স্থগিত পরীক্ষা

এইচএসসি ও সমমানের ২২ এবং ২৪ জুলাইয়ের স্থগিত পরীক্ষা একই দিনে নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার)। তবে, স্থগিত পরীক্ষা কবে হবে তা এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানান তিনি।

২ দিন আগে
এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত ও নিজের পদত্যাগ বিষয়ে যা বললেন শিক্ষা উপদেষ্টা

এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত ও নিজের পদত্যাগ বিষয়ে যা বললেন শিক্ষা উপদেষ্টা

মাইলস্টোনের ঘটনার পর চলমান এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা স্থগিত নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার বলেছেন, পরীক্ষা পেছানোর সিদ্ধান্ত হুট করে নেয়া যায় না।

২ দিন আগে