নিজস্ব প্রতিবেদক, লালমাই
এমবিবিএস ডিগ্রি ও বিএমডিসি রেজিষ্ট্রেশন না থাকলেও নামের আগে ডাক্তার ব্যবহার করে রোগীদের সাথে প্রতারনা করার অপরাধে কুমিল্লার লালমাই উপজেলার ভুশ্চি বাজারে মোসা: আছিয়া আক্তার নামের একজন ভুয়া চিকিৎসককে এক লক্ষ টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমান আদালত।
গতকাল বুধবার বিকেলে লালমাই উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রট হিমাদ্রী খীসা ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে এই দণ্ডাদেশ দেন। ভ্রাম্যমান আদালতকে সহযোগিতা করেন লালমাই আর্মি ক্যাম্প ও ভুশ্চি বাজার পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পৃথক দুইটি টিম।
দণ্ডপ্রাপ্ত আছিয়া আক্তার উপজেলার ভুলইন দক্ষিণ ইউনিয়নের ভুশ্চি বাজারস্থ আবদুর রশিদের মেয়ে। বিগত ১০ বছর ধরে ভুশ্চি উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্র সংলগ্ন একটি ভাড়া বাসায় চেম্বার করে তিনি নিজেকে গাইনি ডাক্তার পরিচয় দিয়ে ফি নিয়ে সন্তান সম্ভাবা নারীদের চিকিৎসা দিতেন। চুক্তিতে নরমাল ডেলিভারি করাতেন।
লালমাই উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) হিমাদ্রী খীসা কালেরকন্ঠকে বলেন, অভিযুক্ত মোছা: আছিয়া খাতুন এমবিবিএস ডিগ্রি বা অন্য কোন শিক্ষাগত যোগতা ব্যাতীত দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে ডাক্তার পদবি ব্যবহার করে গাইনি চিকিৎসা কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছিলেন। বিষয়টি জানতে পেরে ভুশ্চি বাজারস্থ তার চেম্বারে গেলে ঘটনার সত্যতা পাওয়ায় বাংলাদেশ মেডিক্যাল ও ডেন্টাল কাউন্সিল আইন ২০১০ মোতাবেক তাকে ১ লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়।
এমবিবিএস ডিগ্রি ও বিএমডিসি রেজিষ্ট্রেশন না থাকলেও নামের আগে ডাক্তার ব্যবহার করে রোগীদের সাথে প্রতারনা করার অপরাধে কুমিল্লার লালমাই উপজেলার ভুশ্চি বাজারে মোসা: আছিয়া আক্তার নামের একজন ভুয়া চিকিৎসককে এক লক্ষ টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমান আদালত।
গতকাল বুধবার বিকেলে লালমাই উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রট হিমাদ্রী খীসা ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে এই দণ্ডাদেশ দেন। ভ্রাম্যমান আদালতকে সহযোগিতা করেন লালমাই আর্মি ক্যাম্প ও ভুশ্চি বাজার পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পৃথক দুইটি টিম।
দণ্ডপ্রাপ্ত আছিয়া আক্তার উপজেলার ভুলইন দক্ষিণ ইউনিয়নের ভুশ্চি বাজারস্থ আবদুর রশিদের মেয়ে। বিগত ১০ বছর ধরে ভুশ্চি উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্র সংলগ্ন একটি ভাড়া বাসায় চেম্বার করে তিনি নিজেকে গাইনি ডাক্তার পরিচয় দিয়ে ফি নিয়ে সন্তান সম্ভাবা নারীদের চিকিৎসা দিতেন। চুক্তিতে নরমাল ডেলিভারি করাতেন।
লালমাই উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) হিমাদ্রী খীসা কালেরকন্ঠকে বলেন, অভিযুক্ত মোছা: আছিয়া খাতুন এমবিবিএস ডিগ্রি বা অন্য কোন শিক্ষাগত যোগতা ব্যাতীত দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে ডাক্তার পদবি ব্যবহার করে গাইনি চিকিৎসা কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছিলেন। বিষয়টি জানতে পেরে ভুশ্চি বাজারস্থ তার চেম্বারে গেলে ঘটনার সত্যতা পাওয়ায় বাংলাদেশ মেডিক্যাল ও ডেন্টাল কাউন্সিল আইন ২০১০ মোতাবেক তাকে ১ লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়।