কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়ক
এবিএম আতিকুর রহমান বাশার
কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের দেবীদ্বার অংশের প্রায় এক কিলোমিটার সড়কের সংস্কার কাজ চলমান রয়েছে। আড়াই কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কার কাজ চলা এ অংশের কাজ শেষ না হতেই উঠে যাচ্ছে সলিং।
দেবীদ্বার সদর এলাকায় কাজটি করছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ‘ভূঁইয়া কনস্ট্রাকশন’। ‘রোড ডিভাইডার’ ও ইটের সলিং দিয়ে দু’পাশে ৩ ফুট করে ‘সড়ক প্রশস্তকরণে সংস্কার কাজ শেষ না হতেই বিভিন্ন অংশের সলিং উঠে গেছে। দেবে গেছে সড়কের অধিকাংশ জায়গা। সামান্য বৃষ্টিতে সড়কটি খানাখন্দে জনদুর্ভোগে পরিণত হচ্ছে, সড়কের বিভিন্ন জায়গায় ছোট-বড় গর্ত তৈরি হয়ে সড়কটি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় পরিণত হয়ে আছে।
ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় সামান্য বৃষ্টিতে সড়ক ডুবে যায়। যান ও মাল পরিবহনগুলো ডুবন্ত সড়কের গর্তে আটকা পড়ে দুর্ঘটনায় কবলিতই নয়, দীর্ঘ যানজটেরও সৃষ্টি হচ্ছে। যানবাহনের চাকার চাপে ছিটকে পড়া সড়কের কাদাযুক্ত পানি পথচারীদের পোশাক নষ্ট হচ্ছে।
গতকাল সোমবার বিকেলে নির্মাণাধীন সড়কের অংশ ঘুরে এমন চিত্র দেখা যায়। সড়কের এ নাকাল অস্থায় দূরপাল্লার যান ও মাল পরিবহনগুলো দু’পাশে দীর্ঘ যানজটের কবলে পড়তে হয়। কখনো কখনো অটোরিকশা ও সিএনজি অটোরিকশা কাৎ হয়ে যাত্রীদের কাদায় ছিটকে পড়তে দেখা যায়। মহাসড়কের দেবীদ্বার পৌর এলাকার বানিয়াপাড়া, বারেরা ফুলগাছতলা, আজগর আলী মূন্সী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, শাহজালার ইসলামী ব্যাংক লি., এনআরবি ব্যাংকের সামনে অংশে এ খানাখন্দ কাজ চলমান অবস্থাতেই দেখা যায়।
ট্রাক চালক নায়েব আলী জানান, সড়কের এমন সমস্যায় আজ নতুন নয়। বছরের পর বছর সমস্যা মোকাবেলা করে জীবনের ঝুঁিক নিয়ে যাতায়ত করতে হচ্ছে। মাঝে মাঝে সওজের লোকজন ইট-সুরকি ফেলে খানাখন্দ ও গর্ত পূরণ করলেও তা সাময়িক। পানি সড়কের নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় সামান্য বৃষ্টিতে সড়ক দেবে গিয়ে খানাখন্দ ও গর্তের সৃষ্টি হয়।
ব্যবসায়ী নজরুল ইসলাম জানান, স্থানীয় ব্যবসায়ীরা তাদের দোকানের সামনের সওজের জায়গায় ইট, বালু, রডসহ নির্মাণ সামগ্রী, ট্রাক্টর, জেনারেটরসহ বিভিন্ন সামগ্রী রেখে বেদখল থাকায় যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। উপরন্ত সড়কটি সরু হওয়ায়র কারণে সাধারণ পথচারীদের চলাচলে বিঘ্ন ঘটছে।
সিএনজি অটোরিকশা চালক আমির হোসেন জানান, সড়কের ছোট বড় গর্ত ও খানাখন্দের অংশ পার হতে যেয়ে আমাদের শ্বাসরোধ হয়ে পড়ে। হেলেদুলে কখন যে দুর্ঘটনায় পড়ে যাই! বৃষ্টি বেশি হলে গর্তগুলো দেখা যায় না।
সড়ক ও জনপথ বিভাগের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মো. সফিকুল ইসলাম ভূঁইয়া জানান, সড়কের সমস্যা নিয়ে আমরা কাজ করছি। ইতিমধ্যে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ভূঁইয়া কনস্ট্রাকশন কর্তৃক ২ কোটি ৪০ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়ক ও জনপথ বিভাগের রোড ডিভাইডার ও ইাটের সলিং দিয়ে দু’পাশে ৩ ফুট করে সড়ক প্রশস্ত করা চলমান। সড়কে ভারী যানবাহন চলার কারণে সলিং উঠে গেছে। তাই আমরা প্রায় ২৬ কোটি টাকা ব্যয়ে কুমিল্লার ময়নামতি থেকে দেবীদ্বারের অংশ পর্যন্ত ড্রেনেজ ব্যবস্থাসহ ইটের সলিং উঠিয়ে ঢালাইসহ বিটুমিন দিয়ে কাজ করার প্রস্তাবনা মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছি।
দেবীদ্বার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল হাসনাত খাঁন জানান, কুমিল্লা-সিলেট মহাড়কের দেবীদ্বার অংশের খানাখন্দ ও ছোটবড় গর্তের কারণে জনদুর্ভোগ নিয়ে সওজের নির্বাহী প্রকৌশলীর সাথে কথা বলেছি।
কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের দেবীদ্বার অংশের প্রায় এক কিলোমিটার সড়কের সংস্কার কাজ চলমান রয়েছে। আড়াই কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কার কাজ চলা এ অংশের কাজ শেষ না হতেই উঠে যাচ্ছে সলিং।
দেবীদ্বার সদর এলাকায় কাজটি করছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ‘ভূঁইয়া কনস্ট্রাকশন’। ‘রোড ডিভাইডার’ ও ইটের সলিং দিয়ে দু’পাশে ৩ ফুট করে ‘সড়ক প্রশস্তকরণে সংস্কার কাজ শেষ না হতেই বিভিন্ন অংশের সলিং উঠে গেছে। দেবে গেছে সড়কের অধিকাংশ জায়গা। সামান্য বৃষ্টিতে সড়কটি খানাখন্দে জনদুর্ভোগে পরিণত হচ্ছে, সড়কের বিভিন্ন জায়গায় ছোট-বড় গর্ত তৈরি হয়ে সড়কটি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় পরিণত হয়ে আছে।
ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় সামান্য বৃষ্টিতে সড়ক ডুবে যায়। যান ও মাল পরিবহনগুলো ডুবন্ত সড়কের গর্তে আটকা পড়ে দুর্ঘটনায় কবলিতই নয়, দীর্ঘ যানজটেরও সৃষ্টি হচ্ছে। যানবাহনের চাকার চাপে ছিটকে পড়া সড়কের কাদাযুক্ত পানি পথচারীদের পোশাক নষ্ট হচ্ছে।
গতকাল সোমবার বিকেলে নির্মাণাধীন সড়কের অংশ ঘুরে এমন চিত্র দেখা যায়। সড়কের এ নাকাল অস্থায় দূরপাল্লার যান ও মাল পরিবহনগুলো দু’পাশে দীর্ঘ যানজটের কবলে পড়তে হয়। কখনো কখনো অটোরিকশা ও সিএনজি অটোরিকশা কাৎ হয়ে যাত্রীদের কাদায় ছিটকে পড়তে দেখা যায়। মহাসড়কের দেবীদ্বার পৌর এলাকার বানিয়াপাড়া, বারেরা ফুলগাছতলা, আজগর আলী মূন্সী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, শাহজালার ইসলামী ব্যাংক লি., এনআরবি ব্যাংকের সামনে অংশে এ খানাখন্দ কাজ চলমান অবস্থাতেই দেখা যায়।
ট্রাক চালক নায়েব আলী জানান, সড়কের এমন সমস্যায় আজ নতুন নয়। বছরের পর বছর সমস্যা মোকাবেলা করে জীবনের ঝুঁিক নিয়ে যাতায়ত করতে হচ্ছে। মাঝে মাঝে সওজের লোকজন ইট-সুরকি ফেলে খানাখন্দ ও গর্ত পূরণ করলেও তা সাময়িক। পানি সড়কের নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় সামান্য বৃষ্টিতে সড়ক দেবে গিয়ে খানাখন্দ ও গর্তের সৃষ্টি হয়।
ব্যবসায়ী নজরুল ইসলাম জানান, স্থানীয় ব্যবসায়ীরা তাদের দোকানের সামনের সওজের জায়গায় ইট, বালু, রডসহ নির্মাণ সামগ্রী, ট্রাক্টর, জেনারেটরসহ বিভিন্ন সামগ্রী রেখে বেদখল থাকায় যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। উপরন্ত সড়কটি সরু হওয়ায়র কারণে সাধারণ পথচারীদের চলাচলে বিঘ্ন ঘটছে।
সিএনজি অটোরিকশা চালক আমির হোসেন জানান, সড়কের ছোট বড় গর্ত ও খানাখন্দের অংশ পার হতে যেয়ে আমাদের শ্বাসরোধ হয়ে পড়ে। হেলেদুলে কখন যে দুর্ঘটনায় পড়ে যাই! বৃষ্টি বেশি হলে গর্তগুলো দেখা যায় না।
সড়ক ও জনপথ বিভাগের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মো. সফিকুল ইসলাম ভূঁইয়া জানান, সড়কের সমস্যা নিয়ে আমরা কাজ করছি। ইতিমধ্যে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ভূঁইয়া কনস্ট্রাকশন কর্তৃক ২ কোটি ৪০ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়ক ও জনপথ বিভাগের রোড ডিভাইডার ও ইাটের সলিং দিয়ে দু’পাশে ৩ ফুট করে সড়ক প্রশস্ত করা চলমান। সড়কে ভারী যানবাহন চলার কারণে সলিং উঠে গেছে। তাই আমরা প্রায় ২৬ কোটি টাকা ব্যয়ে কুমিল্লার ময়নামতি থেকে দেবীদ্বারের অংশ পর্যন্ত ড্রেনেজ ব্যবস্থাসহ ইটের সলিং উঠিয়ে ঢালাইসহ বিটুমিন দিয়ে কাজ করার প্রস্তাবনা মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছি।
দেবীদ্বার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল হাসনাত খাঁন জানান, কুমিল্লা-সিলেট মহাড়কের দেবীদ্বার অংশের খানাখন্দ ও ছোটবড় গর্তের কারণে জনদুর্ভোগ নিয়ে সওজের নির্বাহী প্রকৌশলীর সাথে কথা বলেছি।