শ্রমিকদল নেতাসহ গ্রেপ্তার ৫
নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লার চান্দিনায় দিন দুপুরে বাড়িতে গিয়ে প্রবাসী মো. সোহেল সরকারকে সিআইডি পরিচয় দিয়ে প্রায় ৯ ভরি স্বর্ণালঙ্কার, আইফোন লুটে করে ওই প্রবাসীকে বাড়ি থেকে তুলে নেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। পরে প্রবাসীর স্ত্রীকে ফোন করে ২ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে চক্রটি। এ ঘটনার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে অভিযানে চান্দিনা পৌরসভা শ্রমিকদল নেতাসহ পাঁচজনকে আটক করা হয়। সোমবার (১৪ জুলাই) তাদেরকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠনো হয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- চান্দিনা উপজেলা সদরের মহারং মুন্সিবাড়ি এলাকার প্রয়াত আজিজ মুন্সির ছেলে সোহেল মুন্সি (৩৯), সে চান্দিনা পৌরসভা শ্রমিকদল যুগ্ম আহ্বায়ক ও ১নং ওয়ার্ড শ্রমিকদল সভাপতি। অন্যরা হলেন- মুন্সিগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান থানার মালাপদিয়া গ্রামের প্রয়াত আব্দুল লতিফ শেখের ছেলে সোহাগ আহমেদ (৩৫), টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুর থানার হাড়িয়া গ্রামের মো. চাঁন মিয়ার ছেলে মো. রাসেল মিয়া (২৯), নরসিংদী জেলার রায়পুরা থানার বীর চরমধুয়া গ্রামের মো. লিয়াকত আলীর ছেলে মো. হানিফ (২৭) ও কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলার শ্রীমন্তপুর গ্রামের মো. ইসমাইলের ছেলে মো. ফয়সাল (২৭)। সংঘবদ্ধ এই আন্তঃজেলা ছিনতাইকারী চক্রের কাছ থেকে লুট হওয়া প্রায় ৯ ভরি স্বর্ণালঙ্কার, মোবাইল ফোন উদ্ধার করে পুলিশ।
ভূক্তভোগী প্রবাসী মো. সোহেল সরকার নরসিংদী জেলার রায়পুরা থানার দক্ষিণ বটতলী গ্রামের মো. জব্বার সরকারের ছেলে। গত ১১ জুলাই রাতে মালয়েশিয়া থেকে বাংলাদেশে এসে সরাসরি শ্বশুরবাড়ি চান্দিনার ছায়কোট গ্রামে আসেন।
তিনি জানান, রোববার (১৩ জুলাই) দুপুর দেড়টার দিকে ৫-৬জন লোক শ্বশুর বাড়িতে গিয়ে আমাকে খোঁজেন। এ সময় তারা নিজেদের সিআইডি পরিচয় দেন। আমি ঘর থেকে বের হয়ে আসতেই তারা আমাকে ঝাপটে ধরে। আমার কাছে অবৈধ মাল আছে বলে জানায়। তারা শ্বশুরের ঘর থেকে বিদেশ থেকে আনা প্রায় ৯ ভরি স্বর্ণালঙ্কার, ১টি আইফোন ও ১টি স্মার্ট ফোনসহ আমাকে বাড়ি থেকে তুলে আনে। তারা আমাকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের চান্দিনার কাঠেরপুল এলাকায় এনে ২ লাখ টাকা দাবি করে আমার স্ত্রীকে ফোন দেয়। আমার স্ত্রী চান্দিনা সেনা ক্যাম্পে গিয়ে বিষয়টি জানালে সেনাবাহিনীর সদস্যরা আমাকে তাদের কবল থেকে উদ্ধার করে। এ সময় সোহেল মুন্সিসহ ২জনকে আটক করে।
চান্দিনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাবেদ উল ইসলাম জানান, সেনাবাহিনীর সদস্যরা ২জনকে আটক করে থানায় দিলে আমরা অভিযান চালিয়ে আরও ৩জনকে গ্রেপ্তার করি। সোমবার (১৪ জুলাই) তাদেরকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠনো হয়েছে।
কুমিল্লার চান্দিনায় দিন দুপুরে বাড়িতে গিয়ে প্রবাসী মো. সোহেল সরকারকে সিআইডি পরিচয় দিয়ে প্রায় ৯ ভরি স্বর্ণালঙ্কার, আইফোন লুটে করে ওই প্রবাসীকে বাড়ি থেকে তুলে নেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। পরে প্রবাসীর স্ত্রীকে ফোন করে ২ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে চক্রটি। এ ঘটনার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে অভিযানে চান্দিনা পৌরসভা শ্রমিকদল নেতাসহ পাঁচজনকে আটক করা হয়। সোমবার (১৪ জুলাই) তাদেরকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠনো হয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- চান্দিনা উপজেলা সদরের মহারং মুন্সিবাড়ি এলাকার প্রয়াত আজিজ মুন্সির ছেলে সোহেল মুন্সি (৩৯), সে চান্দিনা পৌরসভা শ্রমিকদল যুগ্ম আহ্বায়ক ও ১নং ওয়ার্ড শ্রমিকদল সভাপতি। অন্যরা হলেন- মুন্সিগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান থানার মালাপদিয়া গ্রামের প্রয়াত আব্দুল লতিফ শেখের ছেলে সোহাগ আহমেদ (৩৫), টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুর থানার হাড়িয়া গ্রামের মো. চাঁন মিয়ার ছেলে মো. রাসেল মিয়া (২৯), নরসিংদী জেলার রায়পুরা থানার বীর চরমধুয়া গ্রামের মো. লিয়াকত আলীর ছেলে মো. হানিফ (২৭) ও কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলার শ্রীমন্তপুর গ্রামের মো. ইসমাইলের ছেলে মো. ফয়সাল (২৭)। সংঘবদ্ধ এই আন্তঃজেলা ছিনতাইকারী চক্রের কাছ থেকে লুট হওয়া প্রায় ৯ ভরি স্বর্ণালঙ্কার, মোবাইল ফোন উদ্ধার করে পুলিশ।
ভূক্তভোগী প্রবাসী মো. সোহেল সরকার নরসিংদী জেলার রায়পুরা থানার দক্ষিণ বটতলী গ্রামের মো. জব্বার সরকারের ছেলে। গত ১১ জুলাই রাতে মালয়েশিয়া থেকে বাংলাদেশে এসে সরাসরি শ্বশুরবাড়ি চান্দিনার ছায়কোট গ্রামে আসেন।
তিনি জানান, রোববার (১৩ জুলাই) দুপুর দেড়টার দিকে ৫-৬জন লোক শ্বশুর বাড়িতে গিয়ে আমাকে খোঁজেন। এ সময় তারা নিজেদের সিআইডি পরিচয় দেন। আমি ঘর থেকে বের হয়ে আসতেই তারা আমাকে ঝাপটে ধরে। আমার কাছে অবৈধ মাল আছে বলে জানায়। তারা শ্বশুরের ঘর থেকে বিদেশ থেকে আনা প্রায় ৯ ভরি স্বর্ণালঙ্কার, ১টি আইফোন ও ১টি স্মার্ট ফোনসহ আমাকে বাড়ি থেকে তুলে আনে। তারা আমাকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের চান্দিনার কাঠেরপুল এলাকায় এনে ২ লাখ টাকা দাবি করে আমার স্ত্রীকে ফোন দেয়। আমার স্ত্রী চান্দিনা সেনা ক্যাম্পে গিয়ে বিষয়টি জানালে সেনাবাহিনীর সদস্যরা আমাকে তাদের কবল থেকে উদ্ধার করে। এ সময় সোহেল মুন্সিসহ ২জনকে আটক করে।
চান্দিনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাবেদ উল ইসলাম জানান, সেনাবাহিনীর সদস্যরা ২জনকে আটক করে থানায় দিলে আমরা অভিযান চালিয়ে আরও ৩জনকে গ্রেপ্তার করি। সোমবার (১৪ জুলাই) তাদেরকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠনো হয়েছে।