রামমালা- মঠপুস্কুনি অংশে জনভোগান্তি চরমে
নিজস্ব প্রতিবেদক
কোথাও সড়কে ডোবা। কোথাও বড় আকারের গর্ত। কোথাও ছোট বড় অসংখ্য গর্ত। কোথাও সড়ক ভেঙে গেছে। কোথাও সড়কে পানি জমে একাকার। কোথাও গর্তে ইটের টুকরো ফেলা আছে। তার ওপর সড়কের বিভিন্ন অংশে পানি জমে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। এমন দুরবস্থা কুমিল্লার বরুড়া থেকে আদর্শ সদর উপজেলার চাঁপাপুর পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশের রামমালা থেকে মঠপুস্কুনি পর্যন্ত। সামান্য বৃষ্টি হলে এই সড়কে পানি জমে যায়। তখন পানি নামতে না পেরে গর্তে ভরে থাকে। এতে যানবাহনের চাকায় দুর্ভোগ বাড়ে। জনজীবনে ভোগান্তি চরম আকার ধারণ করে।
সওজ সূত্রে জানা গেছে, বরুড়া থেকে কালির বাজার ও বার্ড হয়ে চাঁপাপুর পর্যন্ত সড়কের দৈর্ঘ্য ২৩ কিলোমিটার। কুমিল্লা নগরের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আরএবি- আরসি প্রাইভেট লিমিটেড অ্যান্ড মশিউর রহমান চৌধুরী যৌথভাবে ওই কাজ পায়। ২০১৮ সালের ৯ ডিসেম্বর কাজ শুরু হয়। ২০২০ সালের ৮ জুন ওই কাজ শেষ করার তারিখ নির্ধারণ আছে। এই কাজের জন্য ব্যয় ধরা ছিল ৬৮ কোটি ৩৩ লাখ ৩৬ হাজার টাকা। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি হয় ৬৭ কোটি ৭৫ লাখ ৩৯ হাজার ৯৬৪ টাকা । কিন্তু কাজ শেষ হয় ২০২১ সালে।
এই সড়ক দিয়ে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বাখরাবাদ গ্যাস অফিস, ইপিজেড, বিবিরবাজার স্থলবন্দর, বার্ড, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, পলিটেকনিক, সিসিএন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গভর্মেন্ট ল্যাবরেটরি হাইস্কুল, কুমিল্লা সেনানিবাস, বিজিবি, কালীরবাজার যেতে হয়। এক সময় বছরের পর বছর সংস্কারহীন ছিল সড়ক। পরে কাজ হলেও তা ছিল নিম্নমানের।
গতকাল বুধবার দুপুরে সরেজমিনে দেখা গেছে, ধনপুর এলাকায় বড় ধরনের ডোবা। এর পাশেই ইটের টুকরো গর্তে ফেলা আছে। তার পাশে বড় অংশ ভাঙা। সড়ক থেকে দুইপাশ উঁচু হওয়ায় পানি জমে আছে। হিমুর বাড়ির সামনের উত্তর দিকে ছেট বড় গর্ত। বলরামপুর উজ্জ্বল টেইলার্স, মাছিম ইলেকট্রনিক্স, দিদার মার্কেট, কাশীনাথপুর মসজিদ, দৌলতপুর এলাকার বিভিন্ন অংশে গর্ত আছে। গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে।
সওজ কুমিল্লা সূত্রে জানা গেছে, নালা না করলে বরুড়া-চাঁপাপুর সড়কের রামমালা থেকে নন্দনপুর অংশ টিকবে না। ১৮ ফুটপ্রস্থ এই সড়ক। কোথাও কোথাও ২৪ ফুট প্রস্থও । কুমিল্লা-৮ (বরুড়া) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক নুরুল ইসলাম মিলন এই সড়কের জন্য আলাদা প্রকল্প নেন। তাঁর উদ্যোগে এই সড়ক হয়।
সওজ কুমিল্লার নির্বাহী প্রকৌশলী খন্দকার গোলাম মোস্তফা বলেন, এই সড়কের দৌলতপুর থেকে নন্দনপুর পর্যন্ত অংশে গর্ত আছে। পানি নামার জায়গা নেই। কয়েক বছর আগে সড়কটি করা হয়। আমরা গর্তে কিছু ইট, খোয়া দিয়েছি। যানবাহনের চাপ বেশি।
বার্ডের কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মো. জাকির হোসেন বলেন, ভোগান্তি নিয়ে কোটবাড়ি যেতে ও আসতে হয়। এই সড়ক এখনই সংস্কার করা দরকার। এটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক। যানবাহনের চাপ বেশি। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বিজিবি, আর্মির গাড়ি বেশি চলে।
কোথাও সড়কে ডোবা। কোথাও বড় আকারের গর্ত। কোথাও ছোট বড় অসংখ্য গর্ত। কোথাও সড়ক ভেঙে গেছে। কোথাও সড়কে পানি জমে একাকার। কোথাও গর্তে ইটের টুকরো ফেলা আছে। তার ওপর সড়কের বিভিন্ন অংশে পানি জমে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। এমন দুরবস্থা কুমিল্লার বরুড়া থেকে আদর্শ সদর উপজেলার চাঁপাপুর পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশের রামমালা থেকে মঠপুস্কুনি পর্যন্ত। সামান্য বৃষ্টি হলে এই সড়কে পানি জমে যায়। তখন পানি নামতে না পেরে গর্তে ভরে থাকে। এতে যানবাহনের চাকায় দুর্ভোগ বাড়ে। জনজীবনে ভোগান্তি চরম আকার ধারণ করে।
সওজ সূত্রে জানা গেছে, বরুড়া থেকে কালির বাজার ও বার্ড হয়ে চাঁপাপুর পর্যন্ত সড়কের দৈর্ঘ্য ২৩ কিলোমিটার। কুমিল্লা নগরের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আরএবি- আরসি প্রাইভেট লিমিটেড অ্যান্ড মশিউর রহমান চৌধুরী যৌথভাবে ওই কাজ পায়। ২০১৮ সালের ৯ ডিসেম্বর কাজ শুরু হয়। ২০২০ সালের ৮ জুন ওই কাজ শেষ করার তারিখ নির্ধারণ আছে। এই কাজের জন্য ব্যয় ধরা ছিল ৬৮ কোটি ৩৩ লাখ ৩৬ হাজার টাকা। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি হয় ৬৭ কোটি ৭৫ লাখ ৩৯ হাজার ৯৬৪ টাকা । কিন্তু কাজ শেষ হয় ২০২১ সালে।
এই সড়ক দিয়ে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বাখরাবাদ গ্যাস অফিস, ইপিজেড, বিবিরবাজার স্থলবন্দর, বার্ড, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, পলিটেকনিক, সিসিএন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গভর্মেন্ট ল্যাবরেটরি হাইস্কুল, কুমিল্লা সেনানিবাস, বিজিবি, কালীরবাজার যেতে হয়। এক সময় বছরের পর বছর সংস্কারহীন ছিল সড়ক। পরে কাজ হলেও তা ছিল নিম্নমানের।
গতকাল বুধবার দুপুরে সরেজমিনে দেখা গেছে, ধনপুর এলাকায় বড় ধরনের ডোবা। এর পাশেই ইটের টুকরো গর্তে ফেলা আছে। তার পাশে বড় অংশ ভাঙা। সড়ক থেকে দুইপাশ উঁচু হওয়ায় পানি জমে আছে। হিমুর বাড়ির সামনের উত্তর দিকে ছেট বড় গর্ত। বলরামপুর উজ্জ্বল টেইলার্স, মাছিম ইলেকট্রনিক্স, দিদার মার্কেট, কাশীনাথপুর মসজিদ, দৌলতপুর এলাকার বিভিন্ন অংশে গর্ত আছে। গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে।
সওজ কুমিল্লা সূত্রে জানা গেছে, নালা না করলে বরুড়া-চাঁপাপুর সড়কের রামমালা থেকে নন্দনপুর অংশ টিকবে না। ১৮ ফুটপ্রস্থ এই সড়ক। কোথাও কোথাও ২৪ ফুট প্রস্থও । কুমিল্লা-৮ (বরুড়া) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক নুরুল ইসলাম মিলন এই সড়কের জন্য আলাদা প্রকল্প নেন। তাঁর উদ্যোগে এই সড়ক হয়।
সওজ কুমিল্লার নির্বাহী প্রকৌশলী খন্দকার গোলাম মোস্তফা বলেন, এই সড়কের দৌলতপুর থেকে নন্দনপুর পর্যন্ত অংশে গর্ত আছে। পানি নামার জায়গা নেই। কয়েক বছর আগে সড়কটি করা হয়। আমরা গর্তে কিছু ইট, খোয়া দিয়েছি। যানবাহনের চাপ বেশি।
বার্ডের কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মো. জাকির হোসেন বলেন, ভোগান্তি নিয়ে কোটবাড়ি যেতে ও আসতে হয়। এই সড়ক এখনই সংস্কার করা দরকার। এটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক। যানবাহনের চাপ বেশি। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বিজিবি, আর্মির গাড়ি বেশি চলে।