তাপস চন্দ্র সরকার
বারো মাস পিঠা বিক্রি করে সংসার চলে মিন্টু ঘোষের। কাঁধে পিঠার বক্স নিয়ে পায়ে হেঁটে প্রতিদিন নগরীর চকবাজার, রাজগঞ্জ, ছাতিপট্টি, মনোহরপুর, কান্দিরপাড়, ঝাউতলা, পুলিশলাইন, শাসনগাছা বাসস্ট্যান্ড ও আদালত প্রাঙ্গণে বিভিন্ন রকমের মুখরোচক পিঠা বিক্রি করেন মিন্টু ঘোষ।
এ বিষয়ে পিঠা বিক্রেতা মিন্টু ঘোষ বলেন, খরচ বাদে প্রতিদিন পিঠা বিক্রি করে আয় হয় ১০০০ থেকে ১৫০০ টাকা। যা দিয়ে ভালোভাবে সংসার খরচ চলে যায়। তিনি আরও বলেন, আমার স্ত্রী বাসায় বালুসা পিঠাসহ ঝালের ও গুড়ের দুই ধরনের পাটিসাপটা পিঠা তৈরি করেন আর আমি তা বিক্রি করি। পাটিসাপটা পিঠা ৩০ টাকা, কাপ দধি ৩০ টাকা এবং বালুসা পিঠা বিক্রি হয় ২০ টাকায়। এ ধরনের পিঠা মুখরোচক করতে ঝুরঝুরে খেজুরের গুড় ও নারিকেল দিয়ে বানানো হয়। শীতকালে এই পিঠা বিক্রি করে সংসারের ভালো আয় রোজগার হয়।
চান্দিনা থেকে আসা সুবাস মজুমদার নামের এক ক্রেতা জানান, সংসারিক ব্যস্ততার কারণে বাড়িতে পিঠা খাওয়ার সুযোগ হয় না। এ কারণে আদালতে আসলেই ওনার কাছ থেকে প্রায়ই পিঠা কিনে খাই।
কুমিল্লা বারের এক আইনজীবী জানান, শীত এলে মৌসুমী পিঠা ব্যবসায়ীরা নানা রকমের পিঠা বিক্রি করে। এ ব্যবসার সাথে জড়িতরা স্বল্প পুজি দিয়ে ভালো আয় রোজগার করে শীত মৌসুমে। গ্রামে থাকতে মায়ের হাতে বানানো হরেকরকমের পিঠা খেতাম; স্বাদই আলাদা।
দীর্ঘ সময় আলাপচারিতায় জানা যায়, পিঠা বিক্রেতা মিন্টু ঘোষের গ্রামের বাড়ি ইলিশের রাজধানী চাঁদপুর পুরান বাজার ঘোষ পাড়ায়। তিনি দীর্ঘ দেড় যুগেরও বেশি সময় কুমিল্লা চকবাজার গর্জনখোলা এলাকায় ভাড়া বাসায় স্ত্রী, পুত্র ও কন্যাকে নিয়ে বসবাস করছেন। ছেলেটি এ বছর এসএসসি পাস করেছেন, আর মেয়েটিকে বিয়ে দিয়ে দিয়েছেন। পিঠা বিক্রেতা মিন্টু ঘোষ দুই যুগ আগে কুমিল্লা মুরাদনগর উপজেলাধীন কোম্পানিগঞ্জে বিয়ে করেছেন।
বারো মাস পিঠা বিক্রি করে সংসার চলে মিন্টু ঘোষের। কাঁধে পিঠার বক্স নিয়ে পায়ে হেঁটে প্রতিদিন নগরীর চকবাজার, রাজগঞ্জ, ছাতিপট্টি, মনোহরপুর, কান্দিরপাড়, ঝাউতলা, পুলিশলাইন, শাসনগাছা বাসস্ট্যান্ড ও আদালত প্রাঙ্গণে বিভিন্ন রকমের মুখরোচক পিঠা বিক্রি করেন মিন্টু ঘোষ।
এ বিষয়ে পিঠা বিক্রেতা মিন্টু ঘোষ বলেন, খরচ বাদে প্রতিদিন পিঠা বিক্রি করে আয় হয় ১০০০ থেকে ১৫০০ টাকা। যা দিয়ে ভালোভাবে সংসার খরচ চলে যায়। তিনি আরও বলেন, আমার স্ত্রী বাসায় বালুসা পিঠাসহ ঝালের ও গুড়ের দুই ধরনের পাটিসাপটা পিঠা তৈরি করেন আর আমি তা বিক্রি করি। পাটিসাপটা পিঠা ৩০ টাকা, কাপ দধি ৩০ টাকা এবং বালুসা পিঠা বিক্রি হয় ২০ টাকায়। এ ধরনের পিঠা মুখরোচক করতে ঝুরঝুরে খেজুরের গুড় ও নারিকেল দিয়ে বানানো হয়। শীতকালে এই পিঠা বিক্রি করে সংসারের ভালো আয় রোজগার হয়।
চান্দিনা থেকে আসা সুবাস মজুমদার নামের এক ক্রেতা জানান, সংসারিক ব্যস্ততার কারণে বাড়িতে পিঠা খাওয়ার সুযোগ হয় না। এ কারণে আদালতে আসলেই ওনার কাছ থেকে প্রায়ই পিঠা কিনে খাই।
কুমিল্লা বারের এক আইনজীবী জানান, শীত এলে মৌসুমী পিঠা ব্যবসায়ীরা নানা রকমের পিঠা বিক্রি করে। এ ব্যবসার সাথে জড়িতরা স্বল্প পুজি দিয়ে ভালো আয় রোজগার করে শীত মৌসুমে। গ্রামে থাকতে মায়ের হাতে বানানো হরেকরকমের পিঠা খেতাম; স্বাদই আলাদা।
দীর্ঘ সময় আলাপচারিতায় জানা যায়, পিঠা বিক্রেতা মিন্টু ঘোষের গ্রামের বাড়ি ইলিশের রাজধানী চাঁদপুর পুরান বাজার ঘোষ পাড়ায়। তিনি দীর্ঘ দেড় যুগেরও বেশি সময় কুমিল্লা চকবাজার গর্জনখোলা এলাকায় ভাড়া বাসায় স্ত্রী, পুত্র ও কন্যাকে নিয়ে বসবাস করছেন। ছেলেটি এ বছর এসএসসি পাস করেছেন, আর মেয়েটিকে বিয়ে দিয়ে দিয়েছেন। পিঠা বিক্রেতা মিন্টু ঘোষ দুই যুগ আগে কুমিল্লা মুরাদনগর উপজেলাধীন কোম্পানিগঞ্জে বিয়ে করেছেন।