দেবীদ্বার প্রতিনিধি
কুমিল্লার দেবীদ্বারে এক নারীকে ঘুমন্ত অবস্থায় মাথায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ও খুচিয়ে খুণ করার অভিযোগে সৌদী প্রবাসী পুত্র কর্তৃক দায়ের করা মামলায় স্বামী ও প্রেমিককে গ্রেপ্তার করে কোর্ট হাজতে চালান করেছে পুলিশ।
ওই ঘটনায় মামলার বাদী হন নিহতার প্রবাসী ছেলে শরিফ (২৮)। তিনি মায়ের মৃত্যুর সংবাদে সৌদী আরব থেকে শুক্রবার দেশে এসে দেবীদ্বার থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
পুলিশ ওই মামলার সন্ধিগ্ধ আসামী নিহতার স্বামী আব্দুল করিম (৫২) ও প্রেমিক পৌর এলাকার বড়আলমপুর গ্রামের আব্দুর রশিদের পুত্র দেলোয়ার হোসেন (৪৮)কে শনিবার (১৯ জুলাই) সকালে থানায় ডেকে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। জিজ্ঞাসাবাদে দেলোয়ার হোসেন জানান, নিহতা ঝরনা বেগমের সাথে তার ১০ বছরের প্রেমের সম্পর্ক এবং টাকা লেনদেনের ঘটনা আছে। টাকা লেনদেন নিয়ে তাদের মধ্যে মনকষাকষি চলছিল। অপর দিকে স্বামী আব্দুল করিম তাদের পরকীয়া কোন ভাবেই মেনে নিতে পারছিলেন না। এ নিয়ে স্বামী- স্ত্রী গত ৫/৬ বছর ধরে আলাদা ঘুমাতেন। স্বামী আব্দুল করিম ঘটনার দিন স্ত্রীর দেয়া কোন ঘুমের ঔষধ খাননি। তবে তার স্ত্রী নিহত ঝরনা বেগম (৪৮) এলাট্রল টেবলেট সেবন করেছিলেন। স্বামী আব্দুল করিম অসংলগ্ন কথা বার্তায় এবং প্রেমিক নানামূখী কথা বলায় পুলিশের সন্দেহ হয়। পুলিশ তাদের ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ড আবেদন চেয়ে শনিবার (১৯ জুলাই) বিকেল ৩ টায় কুমিল্লা কোর্ট হাজতে চালান করেন।
উল্লেখ্য উক্ত খুনের ঘটনাটি ঘটে গত মঙ্গলবার দিবাগত রাতে দেবীদ্বার পৌর এলাকার সাইলচর গ্রামের আরিসের বাড়িতে। নিহত নারী ঝরনা বেগম (৪৮) সাইলচর গ্রামের ইলেক্ট্রিক মিকানিক আব্দুল করিমের স্ত্রী।
স্থানীয়রা বিষয়টিকে পরকীয়ার কারনে প্রেমিকের সাথে কোন কারনে বিরোধের ক্ষোভ থেকে তাকে খুণ করতে পারেন। অপর দিকে পরকীয়ার কারনে স্বামী ক্ষুব্ধ হয়ে তাকে ক্ষুণ করতে পারে বলে সন্দেহ প্রকাশ করেন।
দেবীদ্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামসুদ্দীন মোহাম্মদ ইলিয়াছ জানান, গৃহবধু ঝরনা বেগমের হত্যা মামলায় সন্ধিগ্ধ আসামী প্রেমিক দেলোয়ার হোসেন ও স্ত্রী পরকীয়ায় আসক্ত হওয়ার ক্ষোভ থেকে খুণ করতে পারে বলে দু’জনকে থানায় ডেকে এনে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করেছি। জিজ্ঞাসাবাদে খুণের দায় স্বীকার না করলেও অসংলগ্ন কথা বার্তায় তাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন চেয়ে কোর্ট হাজতে চালান করেছি।
কুমিল্লার দেবীদ্বারে এক নারীকে ঘুমন্ত অবস্থায় মাথায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ও খুচিয়ে খুণ করার অভিযোগে সৌদী প্রবাসী পুত্র কর্তৃক দায়ের করা মামলায় স্বামী ও প্রেমিককে গ্রেপ্তার করে কোর্ট হাজতে চালান করেছে পুলিশ।
ওই ঘটনায় মামলার বাদী হন নিহতার প্রবাসী ছেলে শরিফ (২৮)। তিনি মায়ের মৃত্যুর সংবাদে সৌদী আরব থেকে শুক্রবার দেশে এসে দেবীদ্বার থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
পুলিশ ওই মামলার সন্ধিগ্ধ আসামী নিহতার স্বামী আব্দুল করিম (৫২) ও প্রেমিক পৌর এলাকার বড়আলমপুর গ্রামের আব্দুর রশিদের পুত্র দেলোয়ার হোসেন (৪৮)কে শনিবার (১৯ জুলাই) সকালে থানায় ডেকে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। জিজ্ঞাসাবাদে দেলোয়ার হোসেন জানান, নিহতা ঝরনা বেগমের সাথে তার ১০ বছরের প্রেমের সম্পর্ক এবং টাকা লেনদেনের ঘটনা আছে। টাকা লেনদেন নিয়ে তাদের মধ্যে মনকষাকষি চলছিল। অপর দিকে স্বামী আব্দুল করিম তাদের পরকীয়া কোন ভাবেই মেনে নিতে পারছিলেন না। এ নিয়ে স্বামী- স্ত্রী গত ৫/৬ বছর ধরে আলাদা ঘুমাতেন। স্বামী আব্দুল করিম ঘটনার দিন স্ত্রীর দেয়া কোন ঘুমের ঔষধ খাননি। তবে তার স্ত্রী নিহত ঝরনা বেগম (৪৮) এলাট্রল টেবলেট সেবন করেছিলেন। স্বামী আব্দুল করিম অসংলগ্ন কথা বার্তায় এবং প্রেমিক নানামূখী কথা বলায় পুলিশের সন্দেহ হয়। পুলিশ তাদের ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ড আবেদন চেয়ে শনিবার (১৯ জুলাই) বিকেল ৩ টায় কুমিল্লা কোর্ট হাজতে চালান করেন।
উল্লেখ্য উক্ত খুনের ঘটনাটি ঘটে গত মঙ্গলবার দিবাগত রাতে দেবীদ্বার পৌর এলাকার সাইলচর গ্রামের আরিসের বাড়িতে। নিহত নারী ঝরনা বেগম (৪৮) সাইলচর গ্রামের ইলেক্ট্রিক মিকানিক আব্দুল করিমের স্ত্রী।
স্থানীয়রা বিষয়টিকে পরকীয়ার কারনে প্রেমিকের সাথে কোন কারনে বিরোধের ক্ষোভ থেকে তাকে খুণ করতে পারেন। অপর দিকে পরকীয়ার কারনে স্বামী ক্ষুব্ধ হয়ে তাকে ক্ষুণ করতে পারে বলে সন্দেহ প্রকাশ করেন।
দেবীদ্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামসুদ্দীন মোহাম্মদ ইলিয়াছ জানান, গৃহবধু ঝরনা বেগমের হত্যা মামলায় সন্ধিগ্ধ আসামী প্রেমিক দেলোয়ার হোসেন ও স্ত্রী পরকীয়ায় আসক্ত হওয়ার ক্ষোভ থেকে খুণ করতে পারে বলে দু’জনকে থানায় ডেকে এনে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করেছি। জিজ্ঞাসাবাদে খুণের দায় স্বীকার না করলেও অসংলগ্ন কথা বার্তায় তাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন চেয়ে কোর্ট হাজতে চালান করেছি।