কুমিল্লায়
নিজস্ব প্রতিবেদক
যাত্রীর ফেলে যাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন অটোরিকশা চালক।
সততার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন কুমিল্লার এক অটোরিকশা চালক। যাত্রীর ফেলে যাওয়া ব্যাগে থাকা প্রায় ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিয়ে প্রশংসার দাবিদার হয়েছেন চৌধুরীপাড়ার বাসিন্দা অটোচালক অনিক।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনাটি ঘটে। এক অভিভাবক তাড়াহুড়ায় সন্তানকে স্কুলে পৌঁছাতে গিয়ে একটি অটোরিকশায় তার টাকা ভর্তি ব্যাগ রেখে নেমে যান।
কিছুক্ষণ পর বিষয়টি বুঝতে পেরে তিনি ফিরে এসে অটোরিকশাটিকে আর খুঁজে পাননি।
প্রায় ৩০-৪০ মিনিট পর ওই যাত্রী অবাক হয়ে দেখেন, একই অটোরিকশাচালক নিজেই তার বাসার আশপাশে এসে খুঁজছেন তাকে। পরে সবার সামনে অক্ষত অবস্থায় ব্যাগটি ফেরত দেন অটোরিকশা চালক।
অনিক জানান, "ব্যাগে এত টাকা দেখে আমি প্রথমেই আমার বাবাকে কল দেই। তিনি বললেন, 'যার জিনিস, তাকে খুঁজে দিয়ে আয়। হারাম টাকা নিয়ে বাঁচতে চাই না।' আমি এরপর কয়েকবার ঘুরে ওই এলাকায় এসে শেষমেশ ব্যাগের মালিককে খুঁজে পাই।”
জানা যায়, অনিকের বাবা নিজেও একজন অটোরিকশাচালক। তাদের পরিবারে সততা ও নৈতিকতার চর্চা বহুদিনের। আর তাই ১৫ লাখ ঢাকার মতো বড় অঙ্কের অর্থ পাওয়ার পরও এক মুহূর্তের জন্যও লোভ স্পর্শ করেনি অনিককে।
ঘটনাটি এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও প্রশংসার জোয়ারে ভাসছেন এই তরুণ চালক। স্থানীয় বাসিন্দা ও যাত্রীরা বলছেন- "অনিকের মতো সৎ মানুষ এই সমাজের সম্পদ। এমন মানুষদের সম্মান জানানো আমাদের দায়িত্ব।”
যাত্রীর ফেলে যাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন অটোরিকশা চালক।
সততার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন কুমিল্লার এক অটোরিকশা চালক। যাত্রীর ফেলে যাওয়া ব্যাগে থাকা প্রায় ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিয়ে প্রশংসার দাবিদার হয়েছেন চৌধুরীপাড়ার বাসিন্দা অটোচালক অনিক।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনাটি ঘটে। এক অভিভাবক তাড়াহুড়ায় সন্তানকে স্কুলে পৌঁছাতে গিয়ে একটি অটোরিকশায় তার টাকা ভর্তি ব্যাগ রেখে নেমে যান।
কিছুক্ষণ পর বিষয়টি বুঝতে পেরে তিনি ফিরে এসে অটোরিকশাটিকে আর খুঁজে পাননি।
প্রায় ৩০-৪০ মিনিট পর ওই যাত্রী অবাক হয়ে দেখেন, একই অটোরিকশাচালক নিজেই তার বাসার আশপাশে এসে খুঁজছেন তাকে। পরে সবার সামনে অক্ষত অবস্থায় ব্যাগটি ফেরত দেন অটোরিকশা চালক।
অনিক জানান, "ব্যাগে এত টাকা দেখে আমি প্রথমেই আমার বাবাকে কল দেই। তিনি বললেন, 'যার জিনিস, তাকে খুঁজে দিয়ে আয়। হারাম টাকা নিয়ে বাঁচতে চাই না।' আমি এরপর কয়েকবার ঘুরে ওই এলাকায় এসে শেষমেশ ব্যাগের মালিককে খুঁজে পাই।”
জানা যায়, অনিকের বাবা নিজেও একজন অটোরিকশাচালক। তাদের পরিবারে সততা ও নৈতিকতার চর্চা বহুদিনের। আর তাই ১৫ লাখ ঢাকার মতো বড় অঙ্কের অর্থ পাওয়ার পরও এক মুহূর্তের জন্যও লোভ স্পর্শ করেনি অনিককে।
ঘটনাটি এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও প্রশংসার জোয়ারে ভাসছেন এই তরুণ চালক। স্থানীয় বাসিন্দা ও যাত্রীরা বলছেন- "অনিকের মতো সৎ মানুষ এই সমাজের সম্পদ। এমন মানুষদের সম্মান জানানো আমাদের দায়িত্ব।”