তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকীর স্মরণ ও দোয়া অনুষ্ঠানে
নিজস্ব প্রতিবেদক
এটিএম শামসুল হক ছিলেন একজন দূরদৃষ্টিসম্পন্ন, মানবহিতৈষী ও নিবেদিতপ্রাণ মানুষ। জনকল্যাণে তার অবদান অপরিসীম। তার উদার দানের ফলে আজকের খায়রুন্নেছা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার ভিত্তি রচিত হয়েছে।
আজ রোববার সাবেক সচিব, সিরডাপের দুইবারের সাবেক মহাপরিচালক ও প্রস্তাবিত খায়রুন্নেছা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের জমিদাতা এটিএম শামসুল হকের তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল ও স্মরণ উপলক্ষে আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন বক্তারা।
প্রস্তাবিত খায়রুন্নেছা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের পরিচালক ডা. আতাউর রহমান জসীমের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য দেন, বাংলাদেশ জাতীয় অন্ধ কল্যাণ সমিতি কুমিল্লার সভাপতি অ্যাডভোকেট আ.হ.ম তাইফুর আলম, সাধারণ সম্পাদক ডা. এ.কে.এম আব্দুস সেলিম, সাবেক অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান, কবি ও ছড়াকার জহিরুল হক দুলাল, অ্যাড. মাহবুবুল আলম, সাংবাদিক খায়রুল আহসান মানিক ও নুভিস্তা ফার্মার রিজিয়নাল সেলস ম্যানেজার রফিকুল ইসলাম প্রমুখ।
বক্তারা এটিএম শামসুল হকের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, তিনি তার ব্যক্তিগত সম্পত্তি জনগণের কল্যাণে উৎসর্গ করে এক বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। সমাজে এমন নিঃস্বার্থ মানুষ খুব কমই দেখা যায়। তার স্মৃতিকে চিরন্তন করে রাখার জন্য বক্তারা তার নামে একটি সড়কের নামকরণের জোর দাবি জানান।
চিকিৎসক আতাউর রহমান জসীম বলেন, বিষ্ণুপুরে ১২৫ শতক জায়গা শামসুল হক সাহেব হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজের জন্য দান করেছেন। শামসুল হক ছিলেন নির্লোভ সৎ মানুষ। দারিদ্রতার বিরুদ্ধে তিনি লড়েছেন। দেশের প্রতি এলাকার প্রতি তাঁর ত্যাগ আছে। তিনি ছিলেন বাতিঘর। এই প্রতিষ্ঠানে তিনি বেঁচে থাকবেন।
এটিএম শামসুল হকের মহৎ জীবনের স্মৃতিচারণ করে তার আত্মার শান্তি কামনায় সবাই হাত তোলে দোয়া করেন। এতে দোয়া ও মুনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা কাজী নাজেম।
এটিএম শামসুল হক ছিলেন একজন দূরদৃষ্টিসম্পন্ন, মানবহিতৈষী ও নিবেদিতপ্রাণ মানুষ। জনকল্যাণে তার অবদান অপরিসীম। তার উদার দানের ফলে আজকের খায়রুন্নেছা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার ভিত্তি রচিত হয়েছে।
আজ রোববার সাবেক সচিব, সিরডাপের দুইবারের সাবেক মহাপরিচালক ও প্রস্তাবিত খায়রুন্নেছা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের জমিদাতা এটিএম শামসুল হকের তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল ও স্মরণ উপলক্ষে আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন বক্তারা।
প্রস্তাবিত খায়রুন্নেছা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের পরিচালক ডা. আতাউর রহমান জসীমের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য দেন, বাংলাদেশ জাতীয় অন্ধ কল্যাণ সমিতি কুমিল্লার সভাপতি অ্যাডভোকেট আ.হ.ম তাইফুর আলম, সাধারণ সম্পাদক ডা. এ.কে.এম আব্দুস সেলিম, সাবেক অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান, কবি ও ছড়াকার জহিরুল হক দুলাল, অ্যাড. মাহবুবুল আলম, সাংবাদিক খায়রুল আহসান মানিক ও নুভিস্তা ফার্মার রিজিয়নাল সেলস ম্যানেজার রফিকুল ইসলাম প্রমুখ।
বক্তারা এটিএম শামসুল হকের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, তিনি তার ব্যক্তিগত সম্পত্তি জনগণের কল্যাণে উৎসর্গ করে এক বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। সমাজে এমন নিঃস্বার্থ মানুষ খুব কমই দেখা যায়। তার স্মৃতিকে চিরন্তন করে রাখার জন্য বক্তারা তার নামে একটি সড়কের নামকরণের জোর দাবি জানান।
চিকিৎসক আতাউর রহমান জসীম বলেন, বিষ্ণুপুরে ১২৫ শতক জায়গা শামসুল হক সাহেব হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজের জন্য দান করেছেন। শামসুল হক ছিলেন নির্লোভ সৎ মানুষ। দারিদ্রতার বিরুদ্ধে তিনি লড়েছেন। দেশের প্রতি এলাকার প্রতি তাঁর ত্যাগ আছে। তিনি ছিলেন বাতিঘর। এই প্রতিষ্ঠানে তিনি বেঁচে থাকবেন।
এটিএম শামসুল হকের মহৎ জীবনের স্মৃতিচারণ করে তার আত্মার শান্তি কামনায় সবাই হাত তোলে দোয়া করেন। এতে দোয়া ও মুনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা কাজী নাজেম।