এক বছরে ১০৫৯ জনের হৃদরোগের সেবা প্রদান
নিজস্ব প্রতিবেদক
হৃদরোগের যেকোন সমস্যায় আপনার পাশে মডার্ন হসপিটাল। গত এক বছর ধরে হার্ট ও ব্রেইনের এনজিওগ্রাম, হার্টের রিং পরানো, পেসমেকার বসানো, বাচ্চাদের হার্টের ছিদ্র বন্ধ করার চিকিৎসা করে আসছে এই হাসপাতাল। এক বছরে হৃদরোগে ১০৫৯ জন চিকিৎসা সেবা নিয়েছে। ২৮ বছর আগে এই হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা হয়।
কুমিল্লা মডার্ন হাসপাতালের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মো আবুল বাশারের সভাপতিত্বে আজ শুক্রবার বেলা দুইটা ৩০ মিনিটে ওই অনুষ্ঠান হয়। এতে বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক ডা. মাহাবুবুল ইসলাম মজুমদার, ডা. মো গোলাম মোস্তফা, হাসপাতালের নির্বাহী পরিচালক ছিদ্দিকুর রহমান সুরুজ, ডা. এস চক্রবর্তী ও ডা. এইচ এন আশিকুর রহমান ও তাসমিন আক্তার জাহান।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো মুজিবুর রহমান।
মুজিবুর রহমান বলেন, আমাদের হাসপাতালে ২৩ শয্যার আইসিইউ আছে, কুমিল্লার অন্য কোন প্রাইভেট হাসপাতালে এতো শয্যা নেই। হৃদরোগের জন্য আমরা সব ধরনের চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করেছি।
ডা. এস চক্রবর্তী বলেন, সবচেয়ে বেশি হার্টের রোগী এখন এই হাসপাতালে ভর্তি হয়। এখানে ১০০০ জনের মধ্যে ১০ জন এ পর্যন্ত মারা গেছে। কুমিল্লাতে আমরা চ্যালেঞ্জ নিয়ে কাজ করছি। হার্টের রোগীর যখন তখন অবস্থা খারাপ হতে পারে। এটা মানতে হবে। এখানে মৃত্যুর হার খুবই কম। দেখা যাচ্ছে রোগীর জন্য যন্ত্রপাতি লাগাতে প্রস্তুত করতে নাই হয়ে যান কেউ কেউ।
অধ্যাপক ডা. মাহবুবুল ইসলাম মজুমদার বলেন, এখান থেকে মানুষ যেন সুস্থ হয়ে যেতে পারে, আমরা সেই চেষ্টা করছি । কুমিল্লা, ব্রাক্ষণবাড়িয়া, চাঁদপুর ও ফেনীর লোকজন এখানে দ্রুত এসে সেবা নিতে পারবে। আমাদের ল্যাবগুলো খুবই উন্নত। আমরা এখন পর্যন্ত স্বয়ংসম্পূর্ণ না। ভবিষ্যতে মডার্নে ক্যান্সার থেরাপি সেন্টার হবে।
কুমিল্লা মেডিকেল হাসপাতালের অ্যানেসথেসিয়া বিভাগের সাবেক বিভাগীয় প্রধান ও মডার্ন হসপিটালের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মো. আবুল বাশার বলেন, এই হাসপাতাল মানুষের সেবায় কাজ করছে। আমরা এটাকে আলুর ব্যবসাকেন্দ্র বানাইনি। সত্যিকারের সেবা দিতে হাসপাতাল গড়েছি।
হৃদরোগের যেকোন সমস্যায় আপনার পাশে মডার্ন হসপিটাল। গত এক বছর ধরে হার্ট ও ব্রেইনের এনজিওগ্রাম, হার্টের রিং পরানো, পেসমেকার বসানো, বাচ্চাদের হার্টের ছিদ্র বন্ধ করার চিকিৎসা করে আসছে এই হাসপাতাল। এক বছরে হৃদরোগে ১০৫৯ জন চিকিৎসা সেবা নিয়েছে। ২৮ বছর আগে এই হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা হয়।
কুমিল্লা মডার্ন হাসপাতালের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মো আবুল বাশারের সভাপতিত্বে আজ শুক্রবার বেলা দুইটা ৩০ মিনিটে ওই অনুষ্ঠান হয়। এতে বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক ডা. মাহাবুবুল ইসলাম মজুমদার, ডা. মো গোলাম মোস্তফা, হাসপাতালের নির্বাহী পরিচালক ছিদ্দিকুর রহমান সুরুজ, ডা. এস চক্রবর্তী ও ডা. এইচ এন আশিকুর রহমান ও তাসমিন আক্তার জাহান।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো মুজিবুর রহমান।
মুজিবুর রহমান বলেন, আমাদের হাসপাতালে ২৩ শয্যার আইসিইউ আছে, কুমিল্লার অন্য কোন প্রাইভেট হাসপাতালে এতো শয্যা নেই। হৃদরোগের জন্য আমরা সব ধরনের চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করেছি।
ডা. এস চক্রবর্তী বলেন, সবচেয়ে বেশি হার্টের রোগী এখন এই হাসপাতালে ভর্তি হয়। এখানে ১০০০ জনের মধ্যে ১০ জন এ পর্যন্ত মারা গেছে। কুমিল্লাতে আমরা চ্যালেঞ্জ নিয়ে কাজ করছি। হার্টের রোগীর যখন তখন অবস্থা খারাপ হতে পারে। এটা মানতে হবে। এখানে মৃত্যুর হার খুবই কম। দেখা যাচ্ছে রোগীর জন্য যন্ত্রপাতি লাগাতে প্রস্তুত করতে নাই হয়ে যান কেউ কেউ।
অধ্যাপক ডা. মাহবুবুল ইসলাম মজুমদার বলেন, এখান থেকে মানুষ যেন সুস্থ হয়ে যেতে পারে, আমরা সেই চেষ্টা করছি । কুমিল্লা, ব্রাক্ষণবাড়িয়া, চাঁদপুর ও ফেনীর লোকজন এখানে দ্রুত এসে সেবা নিতে পারবে। আমাদের ল্যাবগুলো খুবই উন্নত। আমরা এখন পর্যন্ত স্বয়ংসম্পূর্ণ না। ভবিষ্যতে মডার্নে ক্যান্সার থেরাপি সেন্টার হবে।
কুমিল্লা মেডিকেল হাসপাতালের অ্যানেসথেসিয়া বিভাগের সাবেক বিভাগীয় প্রধান ও মডার্ন হসপিটালের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মো. আবুল বাশার বলেন, এই হাসপাতাল মানুষের সেবায় কাজ করছে। আমরা এটাকে আলুর ব্যবসাকেন্দ্র বানাইনি। সত্যিকারের সেবা দিতে হাসপাতাল গড়েছি।