বাবার মতো উদ্যোক্তা হতে চায় টিপ
নিজস্ব প্রতিবেদক
বাবা আবুল কালাম হাসান টগর হালিমা টেলিকমের স্বত্বাধিকারী ও উদ্যোক্তা। মা সালমা বেগম মিলি। কুমিল্লা সরকারি মহিলা কলেজের অর্থনীতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক। তাঁদের একমাত্র সন্তান সাকিরা হাসান টিপ। এবারের এসএসসি পরীক্ষায় কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের অধীনে নবাব ফয়জুন্নেছা সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয় থেকে বিজ্ঞান বিভাগে সব বিষয়ে জিপিএ ৫ পেয়েছে ।
আজ বৃহস্পতিবার এসএসসি পরীক্ষার ফল ঘোষণা হয়।
টিপ জানায়, ভবিষ্যতে সে বাবার মতো উদ্যোক্তা হতে চায়। এতে করে বহু লোকের কর্মসংস্থান হবে। পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর লোকজন নিজেদের অবস্থার উন্নতি করতে পারবে।
বিদ্যালয়ে টিপের সহপাঠীরা জানায়, টিপ স্কুলে সায়েন্স কার্নিভাল, মেলাসহ বিভিন্ন ইভেন্টের আয়োজনে জড়িত থাকতো।
টিপের মা সালমা বেগম মিলি ১৯৯৪ সালে নবাব ফয়জুন্নেছা সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয় থেকে এসএসসিতে কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডে স্ট্যান্ড করেছিলেন। তিনি বলেন, মেয়েকে পড়াশোনার জন্য চাপাচাপি করতে হয়নি। ও স্বাধীনভাবে পড়েছে। মেয়ের এমন সাফল্যে খুশি আমি।
বাবা আবুল কালাম হাসান টগর বলেন, আমার একমাত্র সন্তান। পড়াশোনা নিয়ে কোন ধরনের জোরাজুরি করিনি। ওর মা-ই দেখভাল করেছে। মেয়েটা মানুষ হোক। মানুষের কল্যাণে কাজ করুক- এটাই চাই।
বাবা আবুল কালাম হাসান টগর হালিমা টেলিকমের স্বত্বাধিকারী ও উদ্যোক্তা। মা সালমা বেগম মিলি। কুমিল্লা সরকারি মহিলা কলেজের অর্থনীতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক। তাঁদের একমাত্র সন্তান সাকিরা হাসান টিপ। এবারের এসএসসি পরীক্ষায় কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের অধীনে নবাব ফয়জুন্নেছা সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয় থেকে বিজ্ঞান বিভাগে সব বিষয়ে জিপিএ ৫ পেয়েছে ।
আজ বৃহস্পতিবার এসএসসি পরীক্ষার ফল ঘোষণা হয়।
টিপ জানায়, ভবিষ্যতে সে বাবার মতো উদ্যোক্তা হতে চায়। এতে করে বহু লোকের কর্মসংস্থান হবে। পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর লোকজন নিজেদের অবস্থার উন্নতি করতে পারবে।
বিদ্যালয়ে টিপের সহপাঠীরা জানায়, টিপ স্কুলে সায়েন্স কার্নিভাল, মেলাসহ বিভিন্ন ইভেন্টের আয়োজনে জড়িত থাকতো।
টিপের মা সালমা বেগম মিলি ১৯৯৪ সালে নবাব ফয়জুন্নেছা সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয় থেকে এসএসসিতে কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডে স্ট্যান্ড করেছিলেন। তিনি বলেন, মেয়েকে পড়াশোনার জন্য চাপাচাপি করতে হয়নি। ও স্বাধীনভাবে পড়েছে। মেয়ের এমন সাফল্যে খুশি আমি।
বাবা আবুল কালাম হাসান টগর বলেন, আমার একমাত্র সন্তান। পড়াশোনা নিয়ে কোন ধরনের জোরাজুরি করিনি। ওর মা-ই দেখভাল করেছে। মেয়েটা মানুষ হোক। মানুষের কল্যাণে কাজ করুক- এটাই চাই।