স্বাস্থ্য সহকারীর বেশির ভাগই চাকরি ছেড়ে চলে যাচ্ছেন
নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লা জেলায় স্বাস্থ্য বিভাগে ৩ হাজার ৯০১ টি পদের মধ্যে ১ হাজার ৮৮ টি পদ শূন্য। শূন্য পদের মধ্যে অর্ধেকের বেশি পদ খালি চতুর্থ শ্রেণির। গত বছর নিয়োগ পাওয়া স্বাস্থ্য সহকারীর বেশির ভাগই চাকরি ছেড়ে অন্যত্র চলে যাচ্ছেন। এতে করে স্বাস্থ্যসেবা ব্যাহত হচ্ছে।
জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের পরিসংখানবিদ মো. আবদুল মুহিত শাহীন জানান, প্রথম শ্রেণির ৫৪৬ টি পদের মধ্যে ১২০ টি শূন্য। দ্বিতীয় শ্রেণির ৭০৫ টি পদের মধ্যে ১৬১ টি পদ শূন্য। তৃতীয় শ্রেণির ২ হাজার ১৩০ টি পদের মধ্যে ৪৮৮ টি শূন্য। চতুর্থ শ্রেণির ৫২০ টির মধ্যে ৩১৯ টি শূন্য।
সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, প্রথম শ্রেণির মধ্যে সিনিয়র কনসালটেন্টের পাঁচটির মধ্যে তিনটি শূন্য। জুনিয়র কনসালটেন্টের ১৫৬ টি পদের মধ্যে ৫৬টি শূন্য। সহকারী সার্জনের ১৩২ টির মধ্যে ২২ টি শূন্য। মেডিকেল অফিসারের ১৩৩ টির মধ্যে ২৬ টি শূন্য। এছাড়া অন্যান্য আরও কিছু পদ শূন্য। দ্বিতীয় শ্রেণির মধ্যে মিডওয়াইফের ১১১ টির মধ্যে ৪৫টি শূন্য। সিনিয়র স্টাফ নার্সের ৫৫০ টির মধ্যে ১০০ টি খালি।
এদিকে তৃতীয় শ্রেণির মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ১১৮টির মধ্যে ৩৯ টি, ফার্মাসিস্টের ৮৯ টির মধ্যে ৫২ টি, উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল ২০৭ টির মধ্যে ৯২ টি, স্বাস্থ্য সহকারীর ৭৩৮ টির মধ্যে ১৪৭ টি শূন্য। চতুর্থ শ্রেণির এমএলএসএসের ১৭০ টির মধ্যে ১২১টিই খালি। পরিচ্ছন্নতা কর্মীর ১০৮ টির মধ্যে ৫৯ টি , নিরাপত্তা কর্মীর ৩১ টির মধ্যে ২৩ টি, ওয়ার্ডবয়ের ৫৯ টির মধ্যে ৩৪ টি খালি।
জানতে চাইলে জেলা সিভিল সার্জন ডা. আলী নূর মোহাম্মদ বশির আহমেদ বলেন, কুমিল্লা জেলায় চারভাগের একভাগের বেশি পদ স্বাস্থ্যখাতে শূন্য ( মেডিকেল কলেজ ছাড়া) । গত বছর নিয়োগ পাওয়া স্বাস্থ্য সহকারীর অনেকে চাকরি ছেড়ে চলে গেছেন অন্যত্র। শূন্যপদের বিষয়ে প্রতি মাসেই স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও মন্ত্রণালয়ে তথ্য দেওয়া হয়। আমরা সমন্বয় করে জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে কাজ চালিয়ে যাচ্ছি।
কুমিল্লা জেলায় স্বাস্থ্য বিভাগে ৩ হাজার ৯০১ টি পদের মধ্যে ১ হাজার ৮৮ টি পদ শূন্য। শূন্য পদের মধ্যে অর্ধেকের বেশি পদ খালি চতুর্থ শ্রেণির। গত বছর নিয়োগ পাওয়া স্বাস্থ্য সহকারীর বেশির ভাগই চাকরি ছেড়ে অন্যত্র চলে যাচ্ছেন। এতে করে স্বাস্থ্যসেবা ব্যাহত হচ্ছে।
জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের পরিসংখানবিদ মো. আবদুল মুহিত শাহীন জানান, প্রথম শ্রেণির ৫৪৬ টি পদের মধ্যে ১২০ টি শূন্য। দ্বিতীয় শ্রেণির ৭০৫ টি পদের মধ্যে ১৬১ টি পদ শূন্য। তৃতীয় শ্রেণির ২ হাজার ১৩০ টি পদের মধ্যে ৪৮৮ টি শূন্য। চতুর্থ শ্রেণির ৫২০ টির মধ্যে ৩১৯ টি শূন্য।
সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, প্রথম শ্রেণির মধ্যে সিনিয়র কনসালটেন্টের পাঁচটির মধ্যে তিনটি শূন্য। জুনিয়র কনসালটেন্টের ১৫৬ টি পদের মধ্যে ৫৬টি শূন্য। সহকারী সার্জনের ১৩২ টির মধ্যে ২২ টি শূন্য। মেডিকেল অফিসারের ১৩৩ টির মধ্যে ২৬ টি শূন্য। এছাড়া অন্যান্য আরও কিছু পদ শূন্য। দ্বিতীয় শ্রেণির মধ্যে মিডওয়াইফের ১১১ টির মধ্যে ৪৫টি শূন্য। সিনিয়র স্টাফ নার্সের ৫৫০ টির মধ্যে ১০০ টি খালি।
এদিকে তৃতীয় শ্রেণির মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ১১৮টির মধ্যে ৩৯ টি, ফার্মাসিস্টের ৮৯ টির মধ্যে ৫২ টি, উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল ২০৭ টির মধ্যে ৯২ টি, স্বাস্থ্য সহকারীর ৭৩৮ টির মধ্যে ১৪৭ টি শূন্য। চতুর্থ শ্রেণির এমএলএসএসের ১৭০ টির মধ্যে ১২১টিই খালি। পরিচ্ছন্নতা কর্মীর ১০৮ টির মধ্যে ৫৯ টি , নিরাপত্তা কর্মীর ৩১ টির মধ্যে ২৩ টি, ওয়ার্ডবয়ের ৫৯ টির মধ্যে ৩৪ টি খালি।
জানতে চাইলে জেলা সিভিল সার্জন ডা. আলী নূর মোহাম্মদ বশির আহমেদ বলেন, কুমিল্লা জেলায় চারভাগের একভাগের বেশি পদ স্বাস্থ্যখাতে শূন্য ( মেডিকেল কলেজ ছাড়া) । গত বছর নিয়োগ পাওয়া স্বাস্থ্য সহকারীর অনেকে চাকরি ছেড়ে চলে গেছেন অন্যত্র। শূন্যপদের বিষয়ে প্রতি মাসেই স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও মন্ত্রণালয়ে তথ্য দেওয়া হয়। আমরা সমন্বয় করে জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে কাজ চালিয়ে যাচ্ছি।