নিজস্ব প্রতিবেদক
কখনো তিনি বাখরাবাদ দ্বিখন্ডিত করার প্রতিবাদে অনশনে নেমে যান। আবার ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কে অকার্যকর অপরিকল্পিত ইউলুপ ও রেলওয়ে পদচারি সেতু নিয়ে তৎপর হয়ে ওঠেন। কখনো কুমিল্লা ইপিজেডের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে আন্দোলনে সরব থাকেন। যানজট নিরসন, ট্রমা সেন্টার স্থাপন, কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অব্যবস্থাপনা নিয়েও আন্দোলন করেন। কুমিল্লার প্রতি তাঁর গভীর অনুরাগ থেকে প্রতিষ্ঠা করেন কুমিল্লা বাঁচাও মঞ্চ নামের সামাজিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। এবার কুমিল্লায় বাংলাদেশ ব্যাংকের শাখা চেয়েছেন বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ গণমানুষের নেতা কোতোয়ালির সন্তান সাবেক সংসদ সদস্য মনিরুল হক চৌধুরী।
গত ১ জুলাই অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা মো. ড, সালেহ উদ্দিন আহমেদের কাছে তিনি কুমিল্লায় বাংলাদেশ ব্যাংকের শাখা স্থাপনের যৌক্তিকতা উল্লেখ করে চিঠি দেন। এতে তিনি কুমিল্লা জেলার ইতিহাস ঐতিহ্য ও পাক ভারত উপমহাদেশে ব্যাংকিং ব্যবস্থার সূতিকাগার এখানকার নানা তথ্য, তত্ত্ব উপস্থাপন করেছেন।
মনিরুল হক চৌধুরীর এমন উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন কুমিল্লার সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা। তাঁরা বলেছেন, মনিরুল হক চৌধুরী কুমিল্লাকে ঘিরে একের পর এক আন্দোলন করছেন।
তাঁরা বলেছেন, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের জন্য যখন জায়গার বন্দোবস্ত হচ্ছিল না, তখন মনিরুল হক চৌধুরী লালমাই পাহাড়ের সালমানপুর মৌজায় ৫০ একর জমি অধিগ্রহণের ব্যবস্থা করে দেন। সদর দক্ষিণ উপজেলা, সদর দক্ষিণ থানা, সদর দক্ষিণ পৌরসভা প্রতিষ্ঠা করেন। পরে তাঁর প্রতিষ্ঠিত সদর দক্ষিণ পৌরসভা নিয়ে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের উন্নীত হয়। সামাজিক ও কুমিল্লার আন্দোলনে তিনি সবার আগে মাঠে থাকেন। বিরোধী দলে ও এমপি না হয়েও তিনি কুমিল্লার উন্নয়নে ভূমিকা রাখেন। এবার তিনি বাংলাদেশ ব্যাংকের শাখা এনে কুমিল্লাকে এগিয়ে নেবেন।
চিঠিতে মনিরুল হক চৌধুরী কুমিল্লায় বাংলাদেশ ব্যাংকের শাখা চালুর প্রেক্ষাপট তুলে ধরে বলেন, বৃটিশ শাসনামলে ১৯১৪ সাল থেকে ১৯৩৪ সাল পর্যন্ত কুমিল্লায় ২০ বছরে অন্তত ১১ টি ব্যাংক প্রতিষ্ঠা হয়। কুমিল্লা থেকে এই ব্যাংকগুলো কার্যক্রম শুরু করে। এগুলো হল দি কুমিল্লা ব্যাংকিং করপোরেশন, নিউ ষ্ট্যান্ডার্ট ব্যাংক, কুমিল্লা ইউনিয়ন ব্যাংক, পাইওনিয়ার ব্যাংক, দি ব্যাঙ্গল ওরিয়ান্টাল ব্যাংক, ইস্টার্ন কন্টিনেন্টাল ব্যাংক,ইস্টার্ন কমার্শিয়াল ব্যাংক, ত্রিপুরা মডার্ন ব্যাংক, দি কমলাংক ব্যাংক, ভারতী সেন্ট্রাল ব্যাংক ও নিউ ওরিয়েন্ট ব্যাংক। পরবর্তীতে কুমিল্লায় নানা ধরনের ব্যাংক গড়ে ওঠে। এখন দেশের সব ব্যাংকের শাখাই কুমিল্লায় আছে।
জানতে চাইলে মনিরুল হক চৌধুরী গতকাল শুক্রবার রাতে পদুয়ার বাজার হোয়াইট হাউজে আমার শহরকে বলেন,‘ প্রাচীনকাল থেকে কুমিল্লা অগ্রসরমান। কুমিল্লার ঐতিহ্য ও গৌরব দীর্ঘদিনের। কুমিল্লা প্রবাসী এলাকা। রেমিটেন্স বেশি। ভৌগোলিক কারণে কুমিল্লায় বাংলাদেশ ব্যাংকের শাখা দরকার। এজন্য চিঠি দিয়েছি। অর্থ উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করেছি। তিনি কুমিল্লায় বার্ডের ডিজি ছিলেন। আশা করি বাংলাদেশ ব্যাংকের শাখা হবে। ’
কখনো তিনি বাখরাবাদ দ্বিখন্ডিত করার প্রতিবাদে অনশনে নেমে যান। আবার ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কে অকার্যকর অপরিকল্পিত ইউলুপ ও রেলওয়ে পদচারি সেতু নিয়ে তৎপর হয়ে ওঠেন। কখনো কুমিল্লা ইপিজেডের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে আন্দোলনে সরব থাকেন। যানজট নিরসন, ট্রমা সেন্টার স্থাপন, কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অব্যবস্থাপনা নিয়েও আন্দোলন করেন। কুমিল্লার প্রতি তাঁর গভীর অনুরাগ থেকে প্রতিষ্ঠা করেন কুমিল্লা বাঁচাও মঞ্চ নামের সামাজিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। এবার কুমিল্লায় বাংলাদেশ ব্যাংকের শাখা চেয়েছেন বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ গণমানুষের নেতা কোতোয়ালির সন্তান সাবেক সংসদ সদস্য মনিরুল হক চৌধুরী।
গত ১ জুলাই অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা মো. ড, সালেহ উদ্দিন আহমেদের কাছে তিনি কুমিল্লায় বাংলাদেশ ব্যাংকের শাখা স্থাপনের যৌক্তিকতা উল্লেখ করে চিঠি দেন। এতে তিনি কুমিল্লা জেলার ইতিহাস ঐতিহ্য ও পাক ভারত উপমহাদেশে ব্যাংকিং ব্যবস্থার সূতিকাগার এখানকার নানা তথ্য, তত্ত্ব উপস্থাপন করেছেন।
মনিরুল হক চৌধুরীর এমন উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন কুমিল্লার সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা। তাঁরা বলেছেন, মনিরুল হক চৌধুরী কুমিল্লাকে ঘিরে একের পর এক আন্দোলন করছেন।
তাঁরা বলেছেন, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের জন্য যখন জায়গার বন্দোবস্ত হচ্ছিল না, তখন মনিরুল হক চৌধুরী লালমাই পাহাড়ের সালমানপুর মৌজায় ৫০ একর জমি অধিগ্রহণের ব্যবস্থা করে দেন। সদর দক্ষিণ উপজেলা, সদর দক্ষিণ থানা, সদর দক্ষিণ পৌরসভা প্রতিষ্ঠা করেন। পরে তাঁর প্রতিষ্ঠিত সদর দক্ষিণ পৌরসভা নিয়ে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের উন্নীত হয়। সামাজিক ও কুমিল্লার আন্দোলনে তিনি সবার আগে মাঠে থাকেন। বিরোধী দলে ও এমপি না হয়েও তিনি কুমিল্লার উন্নয়নে ভূমিকা রাখেন। এবার তিনি বাংলাদেশ ব্যাংকের শাখা এনে কুমিল্লাকে এগিয়ে নেবেন।
চিঠিতে মনিরুল হক চৌধুরী কুমিল্লায় বাংলাদেশ ব্যাংকের শাখা চালুর প্রেক্ষাপট তুলে ধরে বলেন, বৃটিশ শাসনামলে ১৯১৪ সাল থেকে ১৯৩৪ সাল পর্যন্ত কুমিল্লায় ২০ বছরে অন্তত ১১ টি ব্যাংক প্রতিষ্ঠা হয়। কুমিল্লা থেকে এই ব্যাংকগুলো কার্যক্রম শুরু করে। এগুলো হল দি কুমিল্লা ব্যাংকিং করপোরেশন, নিউ ষ্ট্যান্ডার্ট ব্যাংক, কুমিল্লা ইউনিয়ন ব্যাংক, পাইওনিয়ার ব্যাংক, দি ব্যাঙ্গল ওরিয়ান্টাল ব্যাংক, ইস্টার্ন কন্টিনেন্টাল ব্যাংক,ইস্টার্ন কমার্শিয়াল ব্যাংক, ত্রিপুরা মডার্ন ব্যাংক, দি কমলাংক ব্যাংক, ভারতী সেন্ট্রাল ব্যাংক ও নিউ ওরিয়েন্ট ব্যাংক। পরবর্তীতে কুমিল্লায় নানা ধরনের ব্যাংক গড়ে ওঠে। এখন দেশের সব ব্যাংকের শাখাই কুমিল্লায় আছে।
জানতে চাইলে মনিরুল হক চৌধুরী গতকাল শুক্রবার রাতে পদুয়ার বাজার হোয়াইট হাউজে আমার শহরকে বলেন,‘ প্রাচীনকাল থেকে কুমিল্লা অগ্রসরমান। কুমিল্লার ঐতিহ্য ও গৌরব দীর্ঘদিনের। কুমিল্লা প্রবাসী এলাকা। রেমিটেন্স বেশি। ভৌগোলিক কারণে কুমিল্লায় বাংলাদেশ ব্যাংকের শাখা দরকার। এজন্য চিঠি দিয়েছি। অর্থ উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করেছি। তিনি কুমিল্লায় বার্ডের ডিজি ছিলেন। আশা করি বাংলাদেশ ব্যাংকের শাখা হবে। ’