নিজস্ব প্রতিবেদক
বার্ডের প্রতিষ্ঠাতা সমবায় পদ্ধতির জনক ড. আখতার হামিদ খানের স্মৃতিবিজড়িত কেটিসিসিএ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা কমিটির নির্বাচন স্থগিতের পেছনে বিএনপির চাপকে দায়ী করা হচ্ছে। তবে এক পক্ষের দাবি, নির্বাচনে নিশ্চিত ভরাডুবি জেনে প্রতিপক্ষ নির্বাচন স্থগিত করায়। যাঁরা নির্বাচন স্থগিত করিয়েছেন, তাঁদের সঙ্গে কোন ধরনের সমবায়ী নেই। ভোটারও নেই।
গতকাল শনিবার কোটবাড়িতে অবস্থিত বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমির (বার্ড) সমবায় একাডেমিতে ওই নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল।
কেটিটিসিএর ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি পদে প্রার্থী হয়েছেন মো. রফিকুল ইসলাম ও মহানগর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রাজিউর রহমান রাজিব। এই নির্বাচনে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য সাবেক সংসদ সদস্য মনিরুল হক চৌধুরী তাঁর অনুসারি সমবায়ী প্রতিষ্ঠানকে নিয়ে রফিকুলের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। অন্যদিকে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য সাবেক সংসদ সদস্য আমিন উর রশিদ ইয়াছিনের অনুসারিরা রাজিউর রহমান রাজিবের পক্ষে অবস্থান নেন। নির্বাচনে ভোটার ১৮৭ জন।
কিন্তু নির্বাচন কেটিটিসিএতে হবে, না বার্ডের সমবায় একাডেমিতে হবে- এই নিয়ে দুইপক্ষের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়। এছাড়া একপক্ষ আরেকপক্ষকে ঘায়েল করার জন্য নানামুখী তৎপরতা চালায়। এতে করে নির্বাচন পরিচালনা কমিটি বিব্রত অবস্থায় পড়ে। চাপের কারণে কমিটির সবাই পদত্যাগ করে। এছাড়া রাজিউর রহমান তাঁর অনুসারিদের নিয়ে বার্ডে গিয়ে সমবায় সচিবের সঙ্গে দেখা করে নির্বাচন বন্ধ করার অনুরোধ করেন। পরে তিনি দরখাস্ত করেন। পরে নির্বাচন স্থগিত করা হয়।
কুমিল্লা জেলা প্রশাসনের একটি সূত্র জানিয়েছে, নির্বাচন নিয়ে বিএনপির দুইটি পক্ষে মতবিরোধ হয়। সংঘাত এড়াতে নির্বাচন স্থগিত করা হয়। নির্বাচন কমিশন পদত্যাগ করায় নির্বাচনের আর গুরুত্ব ছিল না। এ অবস্থায় নির্বাচন থেকে পিছু হটা হয়।
সভাপতি প্রার্থী রফিকুল ইসলাম বলেন, নির্বাচন হলে আমি নিশ্চিত জিততাম। আমার সঙ্গে সমবায় প্রতিষ্ঠান ও সমবায়ীরা ছিলেন, আছেন। রাজনৈতিক নেতৃত্ব ও রাজনীতি ঢুকানোর কারণে কেটিটিসিএ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। আমরা চেয়েছিলাম নির্বাচনের মাধ্যমে নেতৃত্ব বের হোক।
অপর সভাপতি প্রার্থী রাজিউর রহমান রাজিবের মুঠোফোনে গতকাল শনিবার একাধিকবার ফোন করেও কোন বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
বার্ডের প্রতিষ্ঠাতা সমবায় পদ্ধতির জনক ড. আখতার হামিদ খানের স্মৃতিবিজড়িত কেটিসিসিএ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা কমিটির নির্বাচন স্থগিতের পেছনে বিএনপির চাপকে দায়ী করা হচ্ছে। তবে এক পক্ষের দাবি, নির্বাচনে নিশ্চিত ভরাডুবি জেনে প্রতিপক্ষ নির্বাচন স্থগিত করায়। যাঁরা নির্বাচন স্থগিত করিয়েছেন, তাঁদের সঙ্গে কোন ধরনের সমবায়ী নেই। ভোটারও নেই।
গতকাল শনিবার কোটবাড়িতে অবস্থিত বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমির (বার্ড) সমবায় একাডেমিতে ওই নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল।
কেটিটিসিএর ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি পদে প্রার্থী হয়েছেন মো. রফিকুল ইসলাম ও মহানগর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রাজিউর রহমান রাজিব। এই নির্বাচনে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য সাবেক সংসদ সদস্য মনিরুল হক চৌধুরী তাঁর অনুসারি সমবায়ী প্রতিষ্ঠানকে নিয়ে রফিকুলের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। অন্যদিকে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য সাবেক সংসদ সদস্য আমিন উর রশিদ ইয়াছিনের অনুসারিরা রাজিউর রহমান রাজিবের পক্ষে অবস্থান নেন। নির্বাচনে ভোটার ১৮৭ জন।
কিন্তু নির্বাচন কেটিটিসিএতে হবে, না বার্ডের সমবায় একাডেমিতে হবে- এই নিয়ে দুইপক্ষের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়। এছাড়া একপক্ষ আরেকপক্ষকে ঘায়েল করার জন্য নানামুখী তৎপরতা চালায়। এতে করে নির্বাচন পরিচালনা কমিটি বিব্রত অবস্থায় পড়ে। চাপের কারণে কমিটির সবাই পদত্যাগ করে। এছাড়া রাজিউর রহমান তাঁর অনুসারিদের নিয়ে বার্ডে গিয়ে সমবায় সচিবের সঙ্গে দেখা করে নির্বাচন বন্ধ করার অনুরোধ করেন। পরে তিনি দরখাস্ত করেন। পরে নির্বাচন স্থগিত করা হয়।
কুমিল্লা জেলা প্রশাসনের একটি সূত্র জানিয়েছে, নির্বাচন নিয়ে বিএনপির দুইটি পক্ষে মতবিরোধ হয়। সংঘাত এড়াতে নির্বাচন স্থগিত করা হয়। নির্বাচন কমিশন পদত্যাগ করায় নির্বাচনের আর গুরুত্ব ছিল না। এ অবস্থায় নির্বাচন থেকে পিছু হটা হয়।
সভাপতি প্রার্থী রফিকুল ইসলাম বলেন, নির্বাচন হলে আমি নিশ্চিত জিততাম। আমার সঙ্গে সমবায় প্রতিষ্ঠান ও সমবায়ীরা ছিলেন, আছেন। রাজনৈতিক নেতৃত্ব ও রাজনীতি ঢুকানোর কারণে কেটিটিসিএ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। আমরা চেয়েছিলাম নির্বাচনের মাধ্যমে নেতৃত্ব বের হোক।
অপর সভাপতি প্রার্থী রাজিউর রহমান রাজিবের মুঠোফোনে গতকাল শনিবার একাধিকবার ফোন করেও কোন বক্তব্য পাওয়া যায়নি।