নিজস্ব প্রতিবেদক
বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট কর্তৃক উদ্ভাবিত উচ্চ ফলনশীল পাট ও কেনাফের সম্প্রসারন ও পাট চাষীদের উদ্বুদ্ধকরন বিষয়ে মাঠ দিবস ও কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এতে জেলার বাঞ্চারামপুর ও সদর উপজেলার সুলতানপুরের সর্বমোট ১৪০ জন কৃষক-কৃষাণী অংশ গ্রহন করেন । প্রধান অতিথি হিসেবে বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট এর মহাপরিচালক ড. নার্গীস আক্তার, উচ্চফলনশীল নতুন এ জাতের চাষাবাদের ফলে পাট চাষীদের আয় ও জীবনমান বৃদ্ধি পাবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেন।
তিনি বিজেআরআই তোষা পাট ৯ (সবুজ সোনা) এর বিভিন্ন প্লট সমূহ পরিদর্শন করেন এবং এ জাতের পার্ট আগামীতে আরো সম্প্রসারনের জন্য কৃষকদের নিজেদেরকেই বীজ উৎপাদনের জন্য উৎসাহ প্রদান করেন । পাট চাষী কৃষকগন ড. নার্গীস আক্তার কে পাট আঁশ ও বীজ উৎপাদন বিষয়ক বিভিন্ন অভিজ্ঞতা ও সমস্যার কথা উল্লেখ করেছেন। পাট আশ ও বীজ উৎপাদন এবং বিতরণের জন্য কোন সহায়তার প্রয়োজন হলে তা প্রদানের আশ্বাস প্রদান করেন তিনি। প্রান্তিক পর্যায়ে কৃষকরা যেন আগামীতে পাট চাষ ও উৎপাদনের উৎসাহ পান সে বিষয়েও কাজ করতে হবে বলে তিনি জানান ।
উক্ত মাঠ দিবসে বাংলাদেশ পাট গবেষনা ইনস্টিটিউট, আঞ্চলিক কেন্দ্র, চান্দিনা, কুমিল্লার প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মোহাম্মদ মুনীর হোসেন এর সভাপতিত্বে উক্ত মাঠ দিবসে বিশেষ অতিথি হিসেবে মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, ড. মোঃ নাসির উদ্দিন, প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, মকসুদার রহমান, প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, ড. মোঃ হারুন-অর-রশিদ, উর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, মোঃ শফিকুল হাসান, উপস্থিত ছিলেন। তাছাড়াও কৃষক প্রতিনিধি, পাট আঁশ ও বীজ উৎপাদনকারী কৃষক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট কর্তৃক উদ্ভাবিত উচ্চ ফলনশীল পাট ও কেনাফের সম্প্রসারন ও পাট চাষীদের উদ্বুদ্ধকরন বিষয়ে মাঠ দিবস ও কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এতে জেলার বাঞ্চারামপুর ও সদর উপজেলার সুলতানপুরের সর্বমোট ১৪০ জন কৃষক-কৃষাণী অংশ গ্রহন করেন । প্রধান অতিথি হিসেবে বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট এর মহাপরিচালক ড. নার্গীস আক্তার, উচ্চফলনশীল নতুন এ জাতের চাষাবাদের ফলে পাট চাষীদের আয় ও জীবনমান বৃদ্ধি পাবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেন।
তিনি বিজেআরআই তোষা পাট ৯ (সবুজ সোনা) এর বিভিন্ন প্লট সমূহ পরিদর্শন করেন এবং এ জাতের পার্ট আগামীতে আরো সম্প্রসারনের জন্য কৃষকদের নিজেদেরকেই বীজ উৎপাদনের জন্য উৎসাহ প্রদান করেন । পাট চাষী কৃষকগন ড. নার্গীস আক্তার কে পাট আঁশ ও বীজ উৎপাদন বিষয়ক বিভিন্ন অভিজ্ঞতা ও সমস্যার কথা উল্লেখ করেছেন। পাট আশ ও বীজ উৎপাদন এবং বিতরণের জন্য কোন সহায়তার প্রয়োজন হলে তা প্রদানের আশ্বাস প্রদান করেন তিনি। প্রান্তিক পর্যায়ে কৃষকরা যেন আগামীতে পাট চাষ ও উৎপাদনের উৎসাহ পান সে বিষয়েও কাজ করতে হবে বলে তিনি জানান ।
উক্ত মাঠ দিবসে বাংলাদেশ পাট গবেষনা ইনস্টিটিউট, আঞ্চলিক কেন্দ্র, চান্দিনা, কুমিল্লার প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মোহাম্মদ মুনীর হোসেন এর সভাপতিত্বে উক্ত মাঠ দিবসে বিশেষ অতিথি হিসেবে মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, ড. মোঃ নাসির উদ্দিন, প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, মকসুদার রহমান, প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, ড. মোঃ হারুন-অর-রশিদ, উর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, মোঃ শফিকুল হাসান, উপস্থিত ছিলেন। তাছাড়াও কৃষক প্রতিনিধি, পাট আঁশ ও বীজ উৎপাদনকারী কৃষক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।