আমার শহর ডেস্ক
আইন উপদেষ্টা হিসেবে সরকারের অন্তর্ভুক্ত ড. আসিফ নজরুল মুক্তিযোদ্ধাদের সংজ্ঞা-সংক্রান্ত একটি ভুল সংবাদের জেরে তাঁর পরিবার ও ব্যক্তিগতভাবে নিজের ওপর চলা সমালোচনার তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তিনি অভিযোগ করেছেন, ‘না জেনে নিন্দা করা’ আমাদের সমাজে একটি সংস্কৃতিতে পরিণত হয়েছে।
বুধবার (১১ জুন) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এসব কথা বলেন। পোস্টটির শিরোনাম ছিল—‘নিন্দা’।
ড. আসিফ নজরুল লেখেন, কয়েক দিন আগে মুক্তিযোদ্ধাদের সংজ্ঞায়ন-বিষয়ক ভুল সংবাদের জেরে সমালোচনার ঝড় বয়ে যায়। এই ঝড়ের অন্যতম শিকার হয় আমার পরিবারের সদস্যরা। কেউ কেউ ধিক্কার দিচ্ছেন, আমি নাকি এই আইন করেছি! অথচ এই আইন করেছে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়। আইন মন্ত্রণালয় কেবল তা জারি করেছে।”
তিনি বলেন, অনেক শিক্ষিত মানুষও বিষয়টি না বুঝে মন্তব্য করছেন। তিনি ব্যাখ্যা করেন, বাংলাদেশের প্রশাসনিক কাঠামো অনুযায়ী, যেকোনো অধ্যাদেশ বা আইন সরকার জারি করে আইন মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে, কিন্তু তার মানে এই নয় যে আইনটি করেছে আইন মন্ত্রণালয়।
তিনি অভিযোগ করেন, ব্যক্তিগত বিষয়ের বাইরে গিয়ে তাঁর পরিবারের ওপর পর্যন্ত এই সমালোচনার ঢেউ লেগেছে, যা কখনো কাম্য নয়।
পোস্টের এক পর্যায়ে তিনি লিখেছেন, কারও নিন্দা করার আগে একটু জেনে নিন। আল্লাহ আছেন, আমাদের সবাইকে একদিন জবাব দিতে হবে।”
তিনি বলেন, কেউ কেউ শুধু কুৎসা রটিয়ে আনন্দ পান, কিন্তু এটি অপরকে যে মানসিক যন্ত্রণায় ফেলতে পারে, তা ভাবার সময় এসেছে। যারা এমন নন, তাদের প্রতি অনুরোধ—বিচার করে কথা বলুন।
আইন উপদেষ্টা হিসেবে সরকারের অন্তর্ভুক্ত ড. আসিফ নজরুল মুক্তিযোদ্ধাদের সংজ্ঞা-সংক্রান্ত একটি ভুল সংবাদের জেরে তাঁর পরিবার ও ব্যক্তিগতভাবে নিজের ওপর চলা সমালোচনার তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তিনি অভিযোগ করেছেন, ‘না জেনে নিন্দা করা’ আমাদের সমাজে একটি সংস্কৃতিতে পরিণত হয়েছে।
বুধবার (১১ জুন) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এসব কথা বলেন। পোস্টটির শিরোনাম ছিল—‘নিন্দা’।
ড. আসিফ নজরুল লেখেন, কয়েক দিন আগে মুক্তিযোদ্ধাদের সংজ্ঞায়ন-বিষয়ক ভুল সংবাদের জেরে সমালোচনার ঝড় বয়ে যায়। এই ঝড়ের অন্যতম শিকার হয় আমার পরিবারের সদস্যরা। কেউ কেউ ধিক্কার দিচ্ছেন, আমি নাকি এই আইন করেছি! অথচ এই আইন করেছে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়। আইন মন্ত্রণালয় কেবল তা জারি করেছে।”
তিনি বলেন, অনেক শিক্ষিত মানুষও বিষয়টি না বুঝে মন্তব্য করছেন। তিনি ব্যাখ্যা করেন, বাংলাদেশের প্রশাসনিক কাঠামো অনুযায়ী, যেকোনো অধ্যাদেশ বা আইন সরকার জারি করে আইন মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে, কিন্তু তার মানে এই নয় যে আইনটি করেছে আইন মন্ত্রণালয়।
তিনি অভিযোগ করেন, ব্যক্তিগত বিষয়ের বাইরে গিয়ে তাঁর পরিবারের ওপর পর্যন্ত এই সমালোচনার ঢেউ লেগেছে, যা কখনো কাম্য নয়।
পোস্টের এক পর্যায়ে তিনি লিখেছেন, কারও নিন্দা করার আগে একটু জেনে নিন। আল্লাহ আছেন, আমাদের সবাইকে একদিন জবাব দিতে হবে।”
তিনি বলেন, কেউ কেউ শুধু কুৎসা রটিয়ে আনন্দ পান, কিন্তু এটি অপরকে যে মানসিক যন্ত্রণায় ফেলতে পারে, তা ভাবার সময় এসেছে। যারা এমন নন, তাদের প্রতি অনুরোধ—বিচার করে কথা বলুন।