আমার শহর ডেস্ক
সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে চলতি বছর দেশে অপরাধ বাড়ছে এমন প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে, যা সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ও নিরাপত্তাহীনতা সৃষ্টি করছে। তবে সেপ্টেম্বর ২০২৪ থেকে জুন ২০২৫ পর্যন্ত সময়ের সরকারি অপরাধ পরিসংখ্যান পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, এই আশঙ্কা পুরোপুরি তথ্যনির্ভর নয়। বরং গত ১০ মাসে বড় ধরনের অপরাধের ধারা মোটামুটি স্থিতিশীল ছিল।
প্রধান উপদেষ্টার ফেসবুক পেজে সোমবার (১৪ জুলাই) দুপুরে দেওয়া এক পোস্টেও জানানো হয়েছে, দেশে বড় অপরাধের প্রবণতা নিয়ন্ত্রণে রয়েছে এবং আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী পরিস্থিতি দৃঢ়ভাবে মোকাবেলা করছে।
সরকারি পরিসংখ্যান বলছে, যেসব অপরাধ সবচেয়ে গুরুতর ও সহিংস, যেমন— হত্যা, ধর্ষণ, ডাকাতি বা সশস্ত্র ছিনতাই-এসবের অনেকগুলোতেই কোনো উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি হয়নি, বরং কিছু ক্ষেত্রে তা হ্রাস পেয়েছে। কিছু নির্দিষ্ট অপরাধে বাড়তি প্রবণতা থাকলেও সামগ্রিক পরিস্থিতিকে ‘অপরাধের ঢেউ’ বলা যাচ্ছে না।
এ বিষয়ে পুলিশ সদর দপ্তরের দেওয়া পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত পাঁচ বছর ও সাম্প্রতিক ১০ মাসের অপরাধ প্রবণতা সংক্রান্ত দুটি পৃথক টেবিল প্রকাশ করা হয়েছে। সব তথ্যই এসেছে পুলিশের নিজস্ব রেকর্ড থেকে।
সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে চলতি বছর দেশে অপরাধ বাড়ছে এমন প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে, যা সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ও নিরাপত্তাহীনতা সৃষ্টি করছে। তবে সেপ্টেম্বর ২০২৪ থেকে জুন ২০২৫ পর্যন্ত সময়ের সরকারি অপরাধ পরিসংখ্যান পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, এই আশঙ্কা পুরোপুরি তথ্যনির্ভর নয়। বরং গত ১০ মাসে বড় ধরনের অপরাধের ধারা মোটামুটি স্থিতিশীল ছিল।
প্রধান উপদেষ্টার ফেসবুক পেজে সোমবার (১৪ জুলাই) দুপুরে দেওয়া এক পোস্টেও জানানো হয়েছে, দেশে বড় অপরাধের প্রবণতা নিয়ন্ত্রণে রয়েছে এবং আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী পরিস্থিতি দৃঢ়ভাবে মোকাবেলা করছে।
সরকারি পরিসংখ্যান বলছে, যেসব অপরাধ সবচেয়ে গুরুতর ও সহিংস, যেমন— হত্যা, ধর্ষণ, ডাকাতি বা সশস্ত্র ছিনতাই-এসবের অনেকগুলোতেই কোনো উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি হয়নি, বরং কিছু ক্ষেত্রে তা হ্রাস পেয়েছে। কিছু নির্দিষ্ট অপরাধে বাড়তি প্রবণতা থাকলেও সামগ্রিক পরিস্থিতিকে ‘অপরাধের ঢেউ’ বলা যাচ্ছে না।
এ বিষয়ে পুলিশ সদর দপ্তরের দেওয়া পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত পাঁচ বছর ও সাম্প্রতিক ১০ মাসের অপরাধ প্রবণতা সংক্রান্ত দুটি পৃথক টেবিল প্রকাশ করা হয়েছে। সব তথ্যই এসেছে পুলিশের নিজস্ব রেকর্ড থেকে।