আমার শহর ডেস্ক
সেন্টমার্টিনের প্রাকৃতিক পরিবেশ ফিরে আসতে শুরু করেছে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি বলেন, দ্বীপটি নিয়ে একটি মাস্টারপ্ল্যান হচ্ছে। এজন্য জলবায়ু ট্রাস্ট থেকে একটি প্রকল্প নেওয়ার উদ্যোগ চলছে।
সোমবার (২৩ জুন) বিশ্ব পরিবেশ দিবস ও পরিবেশ মেলা উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, সেন্টমার্টিন দ্বীপের প্রাকৃতিক পরিবেশ ফিরে আসতে শুরু করেছে। দ্বীপটি নিয়ে একটি মাস্টারপ্ল্যান করা যায় কিনা, চিন্তাভাবনা চলছে। জলবায়ু ট্রাস্ট থেকে এজন্য একটি প্রকল্প নেয়ার উদ্যোগ চলছে।
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, সেন্টমার্টিন দ্বীপ নিয়ে কোনো আশঙ্কা থাকার কথা নয়। এটিকে বাঁচানো দরকার। দ্বীপটি বাঁচাতে পারলেই সব আশঙ্কা দূর হয়ে যাবে।
বায়ুদূষণ, শব্দদূষণ, নদীদূষণ নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, দেশের শপিং সেন্টারগুলো শতভাগ পলিথিন ব্যাগমুক্ত হয়েছে। তবে কাঁচা বাজারগুলোতে মূলত নিজেদের অভ্যাসের একটি চ্যালেঞ্জ রয়েছে। পলিথিন শপিং ব্যাগের দায়িত্ব নিয়েছে পাট ও বস্ত্র মন্ত্রণালয়। তারা পাটের ব্যাগ উৎপাদন করবে। ক্রেতারাও সুলভ মূল্যে পাটের ব্যাগ পাবেন।
তিনি আরও বলেন, ১৭টি পণ্যকে একবার ব্যবহৃত প্লাস্টিক হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে কটন বাট ও স্ট্র, একবার ব্যবহৃত এই দুটি পণ্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে। শিগগিরই এই পণ্যের বিরুদ্ধে অভিযান চলবে।
‘দেশে একটি আদর্শ পরিবেশে আমরা দায়িত্ব গ্রহণ করিনি। বর্তমানে পুলিশ অনেক জায়গায়ই সক্রিয় হয়েছে, আরও সক্রিয় হবে’, যোগ করেন পরিবেশ উপদেষ্টা।
সেন্টমার্টিনের প্রাকৃতিক পরিবেশ ফিরে আসতে শুরু করেছে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি বলেন, দ্বীপটি নিয়ে একটি মাস্টারপ্ল্যান হচ্ছে। এজন্য জলবায়ু ট্রাস্ট থেকে একটি প্রকল্প নেওয়ার উদ্যোগ চলছে।
সোমবার (২৩ জুন) বিশ্ব পরিবেশ দিবস ও পরিবেশ মেলা উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, সেন্টমার্টিন দ্বীপের প্রাকৃতিক পরিবেশ ফিরে আসতে শুরু করেছে। দ্বীপটি নিয়ে একটি মাস্টারপ্ল্যান করা যায় কিনা, চিন্তাভাবনা চলছে। জলবায়ু ট্রাস্ট থেকে এজন্য একটি প্রকল্প নেয়ার উদ্যোগ চলছে।
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, সেন্টমার্টিন দ্বীপ নিয়ে কোনো আশঙ্কা থাকার কথা নয়। এটিকে বাঁচানো দরকার। দ্বীপটি বাঁচাতে পারলেই সব আশঙ্কা দূর হয়ে যাবে।
বায়ুদূষণ, শব্দদূষণ, নদীদূষণ নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, দেশের শপিং সেন্টারগুলো শতভাগ পলিথিন ব্যাগমুক্ত হয়েছে। তবে কাঁচা বাজারগুলোতে মূলত নিজেদের অভ্যাসের একটি চ্যালেঞ্জ রয়েছে। পলিথিন শপিং ব্যাগের দায়িত্ব নিয়েছে পাট ও বস্ত্র মন্ত্রণালয়। তারা পাটের ব্যাগ উৎপাদন করবে। ক্রেতারাও সুলভ মূল্যে পাটের ব্যাগ পাবেন।
তিনি আরও বলেন, ১৭টি পণ্যকে একবার ব্যবহৃত প্লাস্টিক হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে কটন বাট ও স্ট্র, একবার ব্যবহৃত এই দুটি পণ্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে। শিগগিরই এই পণ্যের বিরুদ্ধে অভিযান চলবে।
‘দেশে একটি আদর্শ পরিবেশে আমরা দায়িত্ব গ্রহণ করিনি। বর্তমানে পুলিশ অনেক জায়গায়ই সক্রিয় হয়েছে, আরও সক্রিয় হবে’, যোগ করেন পরিবেশ উপদেষ্টা।